१२ ভারতবর্ষ। চিরতরে বিলুপ্ত হয়। এইরূপ সিদ্ধান্তের কারণও তঁাহারা নির্দেশ করিয়া থাকেন। তঁহারা বলেন,--যদি অন্ধজাতির শেষ-স্মৃতি-চিহ্ন তখনও বর্তমান থাকিত, তাহা হইলে সে স্মৃতির উল্লেখ সমুদ্রগুপ্তের লিপিতে অথবা "রঘুবংশে পরিদৃষ্ট হইত। রঘুর দিগ্বিজয়-বৰ্ণন-কালে কালিদাস নিশ্চয়ই তাহার উল্লেখ করিতেন। খৃষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে অন্ধ্য-নাম দেশবাচক হইয়া পড়ে। তাই আমরা চৈনিক পরিব্রাজক হুয়েন-সাঙের ভ্রমণ-বৃত্তান্তে ‘অন্ধ্য-রাজ্যের’ উল্লেখ দেখিতে পাই। চীনা-ভাষায় সে দেশের নাম হইয়াছিল-‘অনন্ট-লো” ( An-ta-lo ) । পরিব্রাজকের ভাষায় উহার রাজধানীর নামত-“পিং- কি-লো” (Ping-Ki-lo)। অনেকে মনে করেন,-কুজ-বিষ্ণুবৰ্দ্ধন কর্তৃক ভেঙ্গীতে চানুক্ষ্য ংশ প্রতিষ্ঠিত হইবার প্রায় ত্ৰিশ বৎসর পরে পরিব্রাজক এতদ্দেশে আগমন করিয়াছিলেন।
- 来 镍
भठुदy 1 যাহা হউক, এইরূপ আলোচনায় অন্ধগণ সম্বন্ধে নিম্নরূপ সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে পারি ; যথা,-অন্ধগণ বিন্ধ্যাচলের পাৰ্বত্য-দেশে রাজত্ব করিতেন। তঁহাদের কথিত ভাষার নাম ছিল-প্ৰাকৃত। কাহারও মতে অন্ধগণ ‘তেলেগু ভাষা ব্যবহার করিতেন। কিন্তু ইতিহাস সে সাক্ষ্য প্ৰদান করে না । যাহা হউক, পশ্চিম দিক হইতে পূর্ব দিকে প্রথমতঃ অন্ধ্যুদিগের প্রসার বিস্তৃত হইতে থাকে। যখন পশ্চিম দিকে তঁহাদের ক্ষমতা হ্রাস হয়, তখন তঁাহারা পূর্বদিকে অগ্রসর হন। সেখানে তঁহাদের অধিকৃত প্রদেশ “অন্ধমণ্ডলম’ নামে অভিহিত হইয়াছিল। পহ্লব ও চালুক্য বংশদ্বয়ের রাজত্বকালেও “অন্ধমণ্ডল’ নাম একেবারে বিলুপ্ত হয় নাই। ‘অন্ধ? বলিতে প্ৰথমে জাতি বুঝাইত ; তার পর ‘অন্ধ’ নামে রাজবংশের খ্যাতি বিস্তৃত হইতে থাকে। খৃষ্টীয় একাদশ শতাব্দীর পূর্বেই ‘অন্ধ’ ভাষা-বোধক শব্দ-মধ্যে পরিগণিত হয়। ভারতের অন্ধু-রাজগণের পরবর্তী নৃপতিগণের এবং তঁহাদের সমসাময়িক খহার্ভা ও শকসাত্ৰাপদিগের একটী তালিকা নিম্নে প্ৰকাশ করিতেছি ; তাহাতে সমসাময়িক নৃপতিগণের কাল-প্রসঙ্গে অন্ধু রাজগণের কালের আভাষ পাওয়া যাইবে। ས། (t ) - གལྔ་ཀརྨ་ अश्नी-नांजto । ši 비- 히 를 ፳፻፭1 काल ई)** 慶* 孟器 M M طتها 81ة ১৯। পুরিকসেন ২১ ৫৯ ভূমিক-সাত্ৰাপ 1్య) ro २० श्रम्ब्रगांउकत्रिं • ४० (ག་ (to () ਜ পানের -9TS ২১ চকোরসাতকণি ছয় ৮১ ಇಜ್ಡ প্ৰথমে ক্ষত্রপ, পরে भ মহাক্ষত্রপ হইয়াभांद्ध भूयांद्दे फूभप्रुद्र ছিলেন। ইহাকে পরিচয় অ আ েছ। র্তাহার কোনও লিপি ”ܕi q* ܗܟ ܘ পাওয়া যায় নাই।) ददेऊ)।
