পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - চতুর্থ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২ ভারতবর্ষ। প্রাধান্ত খ্যাপনেদেখ্যে দান-কার্য্যে ব্ৰতী হইয়াছিলেন । ফল হইল—তাহার পাতালবাস । শ্ৰীভগবান বুঝাইয়া দিলেন,—“সৰ্ব্বমত্যস্তগfহঁতম ” বৌদ্ধ-ধর্মের অভু্যদয়ের বিষয় জালোচনা করিলে, এই তত্ত্ব বিশদ হৃদয়ঙ্গম হইতে পারে । যজ্ঞকার্য্যে পশুবলি শ্ৰেয়ঃসাধক বলিয়া শাস্ত্র উপদেশ দিয়াছেন । কিন্তু সে বলি কেমন বলি-কি অবস্থায় কি ভাবে সে বলি সম্পন্ন হয়, তৎপ্রতি কেহই দৃষ্টি রাখিলেন না ; যজ্ঞার্থে পণ্ডবলির প্রকৃত তাৎপৰ্য্য কালবশে মানুষ ভুলিয়া গেল ; পরস্তু মোহবশে পশুহননকে—পশুহনন হইতে নরবলি পৰ্য্যন্তকে—ধৰ্ম্ম-কৰ্ম্ম বলিয়। মনে করিল । * দেশব্যাপী আৰ্ত্তনাদ উঠিল। ভগবানের BBB BBB S BBBBDSBBBBSBBBBBBB BB BBBB BBB BBS BBBB প্রচার করিতে ভূতলে অবতীর্ণ হইলেন । স্রোত ফিরিল ; সমতা রক্ষণ হইল। ধর্মের নামে যে অধৰ্ম্মের অনুষ্ঠান চলিয়াছিল, তাহা আর অব্যাহত রহিল না । কিন্তু কালক্রমে আবার হিতে বিপরীত ফল ফলিল। মহাপুরুষ যে উদ্দেশ্যে যে মহাবাণী প্রচার করিয়া গিয়াছিলেন, সংসার তাহা ভুলিয়া গেল। তাহার। তখন অহিংসা-মাত্রকেই শ্ৰেয়ঃধৰ্ম্ম বলিয়া মনে করিল। ফলে, বিপরীত ব্যাপার সংঘটিত হইতে লাগিল ; অহিংসার প্রশ্রয় দিতে গিয়া প্রকারাস্তরে হিংসা-বৃত্তিই পরিপুষ্টি-লাভ করিল। মানুষ দুগ্ধদানে সপপোষণের নীতির অকুসরণ করিতে প্রবৃত্ত হইল । জীবের জীবন-রক্ষার জন্য যে ধৰ্ম্মমতের প্রচার হইয়াছিল, সেই ধৰ্ম্মমতের প্রভাবে মৎকুণ-জাতীয় জীবের দ্বারা মানুষ মানুষের রক্ত শোষণ করাইতে সঙ্কোচ বোধ করিল না। আবার শ্ৰীভগবানের আসন টলিল। লুপ্তপ্রায় ব্রহ্মণ্যধৰ্ম্মের উদ্ধার-সাধন উদ্দেশ্বে তিনি শিবোহহং শঙ্করাচাৰ্য্য-রূপে ভূতলে অবতীর্ণ হইলেন। বৈষম্যে সাম্য-স্থাপন-জনিত এবম্বিধ সংঘর্ষ-কাহিনীই ভারতের লুপ্ত-ইতিহাসের শেষ স্মৃতি । শাস্ত্র-সমূহ সেই স্মৃতি বক্ষে ধারণ করিয়া আছেন ; আর তাহারই মধ্য দিয়া প্রাণীন ভারতের ঐশ্বর্যা-সম্পদের গৌরব-বিভবের রশ্মি-রেখা বিকাশ পাইতেছে । বলিয়াছি তো, রাবণের অত্যাচারে অধৰ্ম্ম-রূপ অনল-প্রবাহে ংসার দগ্ধীভূত হইতে বসিয়াছিল ; শ্রীরামচন্দ্রের আবির্ভাবে, ধৰ্ম্মরক্ষারূপ শান্তি-বারি-নিষেকে, সমাজ-শরীর নবজীবন লাভ করে। বৈষম্যে সাম্য-স্থাপনের এই চিত্র রামায়ণে প্রকটিত আছে। তাহারই অনুষঙ্গে তাৎকালিক, সমাজ, ধৰ্ম্ম, রীতি SS S BBBBS BBBB BBB BB BBB BB BBB BBS BB BB BB BBS BBS BBB BB হিংস্র পশুর উপত্ৰবে সমাজ শরীর নিযত উদ্বেলিত । সে ক্ষেত্রে পশুবলি শব্দের তাৎপর্য—ঐ সকল রিপুর সংসর্গ পরিত্যাগ করিয ভগবচ্চরণে আত্ম-সমর্পণ। মানুষ ঘথন রিপুর সংশ্ৰব পৰিত্যাগ করিতে সমর্থ হয়, তখনই সে ভগবানের নিকট পশু-বলিদানে সমর্থ হইয়া থাকে । দেবোঙ্গেষ্ঠে পশু-বলিদানের ইহাই প্রকৃষ্ট তাৎপৰ্য্য। নরবলি শব্দের তাৎপৰ্য্য-সম্পূৰ্ণৰূপে ভগবৎ-পাদপদ্মে আত্ম-সমর্পণ। তার পর, যজ্ঞার্থে পশুবলি হইত বলিলে যদি ৰুৰিगठान ठाई इशानि श्रोबg १३:क cनtदाप्क८थ श्मन कब्र श्ठ, छांश श्श७ cम श्नन-श्नन नाश् । कांद्रण, BBBBB BB BBB BB BB BBBSBB BBB BB BBBS DBBBB BBB BBBBB BBDD BBBS BBB S BDD DBB BB BD DDS BBDD BBBB BBB BB BBBDD DBBBS BD DDDS DDDBB প্রাণদানের ক্ষমতা ছিল, উছায়াই সে যজ্ঞের অনুষ্ঠান করিতেন। র্যাহার প্রাণদানে অপারক, মাংস আশে যাহার। BBBBB BBB BBS DDD BBSDD DD S B BBSBBB BBS DD BBB BD DDBB BB BB ব্যাপার সংঘটিত হুইয়াছে । ইতিহাসের শেষ-স্মৃতি ।