পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - চতুর্থ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/২৬৪

२ ¢४* ভারতবর্ষ । এই ; ইহারই উপর নূতন নূতন রসান চড়িয়াছে। ফলে, প্রাচীনকালের বঙ্গদেশের অনস্তিত্ব সপ্রমাণ হইয়া গিয়াছে। কিন্তু যে যুক্তিগুলির ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত সংস্থাপিত, সে যুক্তিগুলি কতদূর দৃঢ়–বিচার করিয়া দেখুন দেখি ! প্রথম—মহাভারতের, ఫి রাজতরঙ্গিণীর এবং মেগাস্থিনীসের (মিগাস্থিনিস) উক্তির অনুসন্ধান লওয়া যাউক । তাহারা সত্য সত্য কি বলিয়াছেন, তাহ দেখা প্রথমে আবশ্যক। তাহা দেখিয়া, পরিশেষে বিচার করাই সঙ্গত নহে কি ? অনুসন্ধান করা যাউক, মূল-মহাভারতে এ সম্বন্ধে এইরূপ বর্ণনা দেখিতে পাই ;– “বৈশম্পায়ন উবাচ । ততঃ প্রয়াতঃ কৌশিক্যাঃ পাণ্ডবো জনমেজয় । আকুপূৰ্ব্বোণ সৰ্ব্বণি জগমায়তনান্যথ ॥ ১ ॥ স সাগরং সমাসাদ্য গঙ্গায়াঃ সঙ্গমে নৃপ । নদীশতানাং পঞ্চানা” মধ্যে চক্রে সমাপ্লবম্ ॥ ২ ॥ ততঃ সমুদ্রতীরেণ জগাম বসুধাধিপঃ ! ভ্রাতৃভিঃ সহিতে বীরঃ কলিঙ্গান প্রতি ভারত ॥ ৩ ॥’ কোনও কোনও মহাভারতে বনপর্কে চতুর্দশাধিকশততম অধ্যাঘে এবং কোনও কোনও মহাভারতে ত্রয়োদশাধিকশততম অধ্যায়ে ঐ শ্লোক কয়েক পংক্তি দৃষ্ট হয়। • ঐ কয়েক পংক্তির বঙ্গানুবাদ বঙ্গদেশ-প্রচলিত দুই প্রসিদ্ধ মহাভারতে এইরূপ লিখিত আছে ; যথা,—বৰ্দ্ধমান রাজবাটীর অনুবাদিত মহাভারতে,- “বৈশম্পায়ন কহিলেন, হে ভরতকুলপ্রদীপ জনমেজয় ! অনন্তর রাজা যুধিষ্ঠির কৌশিকী হইতে যাত্রা করিয়া আকুপূৰ্ব্ব্যক্রমে সকল তীর্থে গমন করিলেন। গঙ্গাসাগর-সঙ্গয়ে গমন-পূৰ্ব্বক পঞ্চশত নদী-মধ্যে অবগাহন করিলেন। তৎপরে সেই বীর ভ্রাতৃগণেব সহিত সমুদ্রতীব দিয়া কলিঙ্গাভিমুখে যাত্র। করিলেন ।” কালীপ্রসন্ন সিংহের মহাভারতে, - “বৈশম্পায়ন কহিলেন, হে জনমেজয় ! অনন্তর রাজা যুধিষ্ঠির কৌশিকী তীর্থে উপনীত হইয়া অনুক্রমে সমস্ত আয়তনে ভ্রমণ করিতে লাগিলেন । তৎপরে গঙ্গাসাগরসঙ্গমে উপস্থিত হইয়া পঞ্চশত নদী-মধ্যে স্নান করিলেন। অনস্তর ভ্রাতৃগণ সমভিব্যাহারে সমুদ্রতীর দিয়া কলিঙ্গ-দেশে উপনীত হইলেন।” মূলের বা এই দুই অনুবাদের কোথাও এমন কথা তে দেখিলাম না যে, কৌশিকী-সঙ্গমের গায়েই গঙ্গাসাগর ছিল ! পরস্তু দেখিলাম,—‘কৌশিকী হইতে যাত্র করিয়া আমুপুৰ্ব্ব্যক্রমে সকল তীর্থে গমন করিলেন এবং পরিশেষে গঙ্গাসাগরসঙ্গমে উপনীত হইলেন। ইহাতে কি বুঝা যায় ? বুঝা যায় না কি—বঙ্গদেশের বিভিন্ন তীর্থস্থানেও তাঁহাদের শুভাগমন হইয়াছিল। ‘আয়ুপূৰ্ব্ব্য বিশেষণেই বুঝা যাইতেছে— কৌশিকী-তীর্থ হইতে সাগরসঙ্গমে উপনীত হইবার মধ্যবৰ্ত্তী পথে যে সকল তীর্থস্থান ছিল, র্তাহার। তাহার সমস্তই দেখিয়াছিলেন । প্রথমোক্ত অনুবাদে সমস্ত তীৰ্থ’ এবং শেষোক্ত অতুবাদে সমস্ত আয়তন’ শব্দ দৃষ্টে, বহু গ্রাম, নগর, যজ্ঞস্থান প্রভৃতি দর্শনের পর তাহার। গঙ্গাসাগরসঙ্গমে উপনীত হইয়াছিলেন, প্রতীত হয় । প্রাচীন বৈষ্ণব কবিগণের গ্রন্থে ঐরামচন্দ্র, যুধিষ্টির প্রভৃতির বঙ্গদেশের বিভিন্ন স্থানে আগমনের পরিচয় ( এই পরিচ্ছেদে AA CCAAA SAAAAAALLLAAAAAL S DDDD DDDD KBBB DDBBB BBD D DDDD DDD BBBBB BDDD DDDD D मश्tझtब्रtक > ४७म अश्रीttङ्ग (झांक कtप्रस **छिद्र अश्रृंदांभ नब्रिबिहे झोंप्तीtछ् ।