পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - চতুর্থ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/২৮৯

ভারতের সাহিত্য-সম্পং । &br○ শতাব্দীতে, কেহ দ্বিতীয় শতাব্দীতে, কেহ বা প্রথম শত দীতে, কাf দাসের কাল নিৰ্ণয়ণ করেন । * প্রথমোক্ত মতের ভিত্তিহীনতার প্রমাণ-প্রসঙ্গে সংক্ষেপে সকল মতই আলোচিত হইবে । সুতরাং কি কারণে ষষ্ঠ শতাব্দীতে কালিদাসের বিদ্যমানত) অসিদ্ধ হয়, এক্ষণে তাহার আলোচনা করা যাউক । প্রথমতঃ-রাজতরঙ্গিণীর হর্ষ বিক্রমাদিত্য, মাতৃগুপ্ত ও প্রশ্বরসেনের প্রসঙ্গ। এখানে দ্বিবিধ প্রতিবাদেল কথা উঠতে পারে । কালিদাসকে ও মাতৃগুপ্তকে অনেকে অভিন্ন ব্যক্তি বলিয়া মনে করেন বটে ; কিন্তু রাজতরঙ্গিীর কোথাও মাতৃগুপ্ত ও কালিদাস অভিন্ন বলিয়া উল্লেখ নাই। মাতৃগুপ্তই যে কালিদাস, তৎসম্বন্ধে তাই অনেক সংশয-প্রশ্ন উঠিতে পারে। পরন্তু কালিদাসের নামে এবং মাতৃগুপ্তের নামে ভিন্ন ভিন্ন শ্লোক প্রচলিত আছে। তাহার কতকগুলি শ্লোক সুক্তিকর্ণামৃত, ঔচিত্যবিচারচর্চ ও সুভাষি তাবলী প্রভৃতি গ্রন্থে ক্ষেমেন্দ্র উদ্ধৃত করিয়া গিয়াছেন । ক্ষেমেন্দ্ৰ—কাশ্মীবের একজন প্রধান কবি । র্তাহার রচিত ছত্রিশখানি সংস্কৃত-গ্রন্থ আবিষ্কৃত হইযাছে। ১০৫০ খৃষ্টাব্দে ও ১০৬৪ খৃষ্টাব্দে যথাক্রমে র্তাহার ‘সময়মাতৃক।” g StBBBBS BBBB BBBB BBBBBBS BBB BBBS BB S BBBBBBB এই ক্ষেমেন্দ্রেদ উল্লেখ আছে । রাজতরঙ্গিণী-প্রণেত। কবি কহানের বিদ্যমান-কাল ১• ৭০ শকে ( ১১৪৮ খৃষ্টাব্দে ) সপ্রমাণ হয । স্থতবাং কবি ক্ষেমেন্দ্ৰ—কছলনের পূৰ্ব্ববর্তী। কবি ক্ষেমেঙ্গের গ্রন্থে পূৰ্ব্বোক্ত-ভাবে কালিদাসকে ও মাতৃগুপ্তকে দুই স্বতন্ত্র ব্যক্তি বলিয়া পরিচিত করা হইয়াছে। সুতরাং মাতৃগুপ্ত ও কালিদাস অভিন্ন ব্যক্তি প্রতিপন্ন হন না । রাঘবভট্ট-কৃত শকুন্তলার টীকায় মাতৃগুপ্তাচার্য্যের শ্লোক উদ্ধৃত আছে। কালিদাস ও মাতৃগুপ্ত এক ব্যক্তি হইলে, তাহা তদ্রুপ উদ্ধত হইত না। আরও পুরুষোত্তম-প্রণীত ‘ত্রিকাগুশেষ গ্রন্থে কালিদাসের চারিট নামের উল্লেখ আছে। কিন্তু তন্মধ্যে মাতৃগুপ্ত-নাম নাই। 1 মাতৃগুপ্তের যে কোন ও গ্রন্থ ছিল, রাজতরঙ্গিণী-প্রণেতা কহলন তাহ। অস্বীকার করেন। মাতৃ গুপ্ত রঘুবংশাদি মহাকাব্যের প্রণেত হইলে, কঙ্কান কখনই ঐরুপ মত প্রকাশ কনিতেন না । আমরা বলি, এবংবিধ যুক্তির অবতারণায় কালিদাসকে ও মাতৃগুপ্তকে বিভিন্ন ব্যক্তি প্রমাণের চেষ্ট না পাইয়। , যথাযথভাবে মাতৃগুপ্তের বিদ্যমান-কাল নির্ণয় করিতে পরিলেই সকল সমস্যার সমাধান হয়। এই ভ্রমই বিষম ভ্ৰম । মাতৃগুপ্তের সময়-নি স.নর সেই ভ্রম দূরীভূত হইলে, কালিদাস ও মাতৃপ্তপ্ত এক বলিয়াই প্রতিপন্ন হইতে পারেন,এবং তাহাতে কালিদাসকে ও মাতৃগুপ্তকে খৃষ্ট-পূৰ্ব্ব শতাব্দীর বলিয়াই বুঝা যাইতে পারে। আমর। রাজতরঙ্গিণী-কথিত মাতৃগুপ্তের যে সময় নির্দেশ করি, তদনুসারে বিচার করিতে গেলে, সে তত্ত্ব আপনিই নিরূপিত হয়। # দ্বিতীয়তঃ, হর্ষচরিতের * {ata zax ~rstents ( Dr. Buhler's orient ää Occident ), otons from नड़कीछ ( Lassen–Indische Altertumskunde), F Tr, "fes tot stI *fi s foto aw ewfs চতুর্থ শতাব্দীতে (পুর পরিচ্ছেদে ১৪৬ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য), ম্যাডেনেল পঞ্চম শতাব্দীতে ( Mac Donnel Sanskrit Literature ) প্রভৃতি রূপ কালিদাসের কাল নির্দেশ করিয়া গিয়াছেন । ডক্টর রামদাস সেসের ঐতিহাসিক রহষ্ঠ, প্রথম ভাগ । : १ङ्ग१खैौ क्ष:ंश् ५ऽद्दिषङ्गश् झश्लिष्ठम! क्षॐ१ ।।