পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - চতুর্থ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৫৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য । প্রাচীন ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য –ঋগ্বেদের বিভিন্ন স্থানে সমুদ্র-পথে বাণিজ্যের প্রসঙ্গ –প্ৰতিপুৰাণাদিতে বৈদেশিক বাণিজ্যের উল্লেখ -পিটক, জাতক প্রভৃতি বৌদ্ধ গ্রন্থে ভারতীয় বশিকগণের সমুদ্রপথে BBBSS BBB SBBD DDDBB BBBBB BBB BBB BBSBSBBBBBB BBSBBBBBS BBBBS ফিনিসীয়ায়, রোমে,গ্রীসে, মিশরে ভারতীয় বণিকগণের বাণিজ্য-বিভিন্ন দেশে উাহাদিগের উপনিবেশ স্থাপন – খৃষ্টীয় ধৰ্ম্ম-গ্রন্থাদিতে ভাবতের বৈদেশিক বাণিজ্যের কথা-ওফির বন্দরেব স্থান-নির্দেশ-সলোমনের ও হীরামের বাণিজ্য-পোত-প্রাচীন ভারতেব পণ্যদ্রব্যের পরিচয় —ময়ূৰ, গজদন্ত প্রভৃতির সংজ্ঞার বিষয় অমুধাবনে BBBBBB K DBB BBBB BBBB BBB SSBBBB BBBB BBBBB BBBSBBB BBB S ভিন্ন ভিন্ন সমযে ভিন্ন ভিন্ন দেশে ভারতীয বণিকগণের বাণিজ্যেৰ পরিচয –হিন্দু রাজত্বে—বৌদ্ধপ্রভাবকালে,-মুসলমানগণের শাসন সমযে,—ভাবতের বিভিন্ন প্রদেশের বাণিজ্য-প্রসঙ্গ :-প্রাচীন-ভারতের বাণিজ্যকেন্দ্র বন্দর-সমূহ –বঙ্গদেশের বৈদেশিক বাণিজ্য –উপসংহারে বিবিধ বক্তব্য। ] বৈদেশিকগণের লিখিত গ্রন্থপত্রে বৈদেশিকগণের ভারত-অভিযান প্রসঙ্গে প্রাচীন ভারতের ঐশ্বৰ্য্য-গৌরবের যেরূপ পরিচয় পাওয়া যায়, প্রাচীন ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্যের বিযয় অনুসন্ধান করিলেও সেই পরিচয়ই প্রাপ্ত হই। পৃথিবীর নানাস্থানে ভারতীয় বণিকগণ বাণিজ্য বিস্তার করিয়াছিলেন ; ভারতীয় পণ্য দ্রব্য সুসভ্য প্রাচীন জনপদ-সমূহে সৰ্ব্বদা প্রেরিত হইত ;–শাস্ত্র-গ্রন্থেও এ সকল বৃত্তান্ত অনুসন্ধান করিয। প্রাপ্ত হই, আবার প্রাচীন সভ্য-সমুন্নত পাশ্চাত্য-জাতির ইতিহাস-মধ্যেও এতদ্বিবরণের অসদ্ভাব নাই। পাশ্চাত্য-দেশের সভ্যতার ইতিহাস—তুলনায় অল্প দিনের সম্পৎ । সে ইতিহাসের মধ্যে ভাবতের বাণিজ্য-সম্পদের যে উল্লেখ আছে, তাহাতে তৎকালে ভারতবর্ষ যে সভা-সমুন্নত ছিল, তাহাই প্রতিপন্ন হয়। তাহারও পূৰ্ব্বের বৃত্তান্ত অনুসন্ধান করিতে হুইলে, আমাদের শাস্ত্র-গ্রন্থের সাহায্য-গ্রহণ ভিন্ন উপায়ান্তর নাই । কারণ, শাস্ত্র-বর্ণিত কালে অন্যদেশ হয় ভারতের অন্তর্ভুক্ত, নয় অজ্ঞানান্ধকারে সমাচ্ছন্ন ছিল। সে সময়ের অন্য দেশের ইতিকথাই নাই ; সুতরাং ভারতবর্যের প্রসঙ্গই বা কি প্রকারে উল্লিখিত দেখিব ? যাহা হউক, বৈদেশিক বাণিজ্য বিস্তার সম্বন্ধে ভারতের যে কৃতিত্বের পরিচয় আমাদের শাস্ত্রগ্রন্থে এবং বৈদেশিকগণের ইতিহাসে অনুসন্ধান করিয়া পাই, বক্ষ্যমাণ প্রসঙ্গে তাহার কিঞ্চিৎ আলোচনা করিয়া দেখিতেছি। কোন দেশে না ভারতের বাণিজ্যপ্রভাব বিস্তুত হইয়াছিল ? পৃথিবীর ইতিহাসে প্রাচীন কালে যে সকল জনপদ সত্যসমুন্নত ছিল বলিয়া পরিচয় পাই, তাহার সর্বত্রই ভারতের বাণিজ্য-প্রভাব দেদীপ্যমান। ভূমধ্য-সাগরের পারিপার্থিক কয়েকটা জনপদকে—মিশর, বাবিলন, ফিনিসীয়া, গ্রীস, রোম প্রভূতিকে-পাশ্চাত্য-পণ্ডিতগণ সভ্যতার আদিস্থান বলিয়া ঘোষণা করেন। চীন-সাম্রাজ্যও প্রাচীনকালের সভ্য-জনপদ বলিয়া কীৰ্ত্তিত হয। কিন্তু কিবা ভূমধ্য-সাগরোপকূলস্থিত প্রতীচ্য জনপদসমূহে, কিবা প্রাচ্য চীনে—ভারতের বাণিজ্য-প্রভাব সৰ্ব্বত্রই পরিদৃষ্ট হয়। এ সকল বিষয় একটু আলোচনা করিলে সকলেই বুঝিতে পারিবেন,—আলেকজাণ্ডারের ভারত গমনকে ভিত্তিভূমি করিয়া ভারতের ইতিহাস সংগঠন করিতে হইলে, ভারতের ইতিহাসের কতটুকু অংশ মাত্র কীৰ্ত্তন করা হয় । প্রাচীন-ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য ।