পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - চতুর্থ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৫৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○切* ভারতবর্ষ । “হিঙ্গ’ হইত। কারণ, জেন্দভাষাভাষী ব্যক্তিগণ ‘স’ স্থানে ‘হ’ উচ্চারণ করিয়া থাকেন। স্বতরাং সিন্ধু-নদের তীরস্থিত বণিকেরা সমুদ্রপথে বাবিলনে মসলিনের ব্যবসায়ে নিরত ছিলেন ; আর র্তাহাদের নামাকুসারেই মসলিনের নাম ‘সিন্ধু’ হইয়া পড়িয়াছিল । ৯ বাবিলনের সহিত ভারতের এই বাণিজ্য-সম্বন্ধ বিষয়ে মিঃ কেনেডি 1 বিশেষ আলোচনা করিয়া গিয়াছেন। তাহার মত এই যে, খৃষ্ট-পূৰ্ব্ব সপ্তম এবং ষষ্ঠ শতাব্দীতে বাবিলনের সহিত ভারতের বাণিজ্য-সম্বন্ধ বিদ্যমান ছিল । প্রমাণস্বরূপ তিনি কয়েকটী বিষয়ের উল্লেখ করিয়াছেন । সম্রাট নেবুচাডনেজারের রাজধানীতে—বিরস-নিমরুড সহরে, মিঃ রাসাম একখানি কড়িকাঠ দেখিয়াছিলেন । সেই কাষ্ঠখণ্ড ভারতের রপ্তানি বলিয়া তিনি সিদ্ধান্ত করেন। সেই কড়িকাঠখানি আজিও ব্রিটিস মিউজিয়মে ইংলণ্ডের যাদুঘরে রক্ষিত আছে । নেবুচাডনেজারের রাজত্ব-কাল-৬০৪ পুৰ্ব্ব-খৃষ্টাব্দ হইতে ৫৬২ পূর্বখৃষ্টাব্দ । সুতরাং ঐ সময়ে ভারতের কাষ্ঠাদি ঐ দেশে রপ্তানি হইত, প্রতিপন্ন হয়। উড়-সহরে চন্দ্রদেবের মন্দিরের দ্বিতল অংশ নেবুচাডনেজার ও নেবোনিদাস কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল । ৫৫৫ পুৰ্ব্ব-খৃষ্টাব্দ হইতে ৫৩৮ পুৰ্ব্ব-খৃষ্টাব্দের মধ্যে সেই মন্দির পুনৰ্নিৰ্ম্মিত হওয়ার বিষয় প্রতিপন্ন হয়। সেই মন্দিরে মিষ্টার টেলার সেগুণ-কাষ্ঠের গুড়ির ছুইটী স্তস্ত দেখিতে পান। নেবুচাডনেজারের প্রাসাদে যেরূপ কাঠের কড়ি রাসেমের দৃষ্টিগোচর হইয়াছিল, ইহাও তজ্জাতীয় কাষ্ঠ। ভারতবর্ষ হইতে বাবিলনে ঐ কাঠ যে রপ্তানি হয়, তদ্বিষয়ে কেহই সন্দেহ করেন না । ভারতের বিবিধ পণ্যদ্রব্য-চাউল, ময়ূর, চন্দন-কাষ্ঠ প্রভৃতি খৃষ্ট-পূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে গ্ৰীসদেশে ভারতীয় নামে পরিচিত ছিল। ভারতের পশ্চিমোপকূলস্থিত কোনও বন্দর হইতে প্রথমে সমুদ্রপথে ঐ সকল সামগ্ৰী বাবিলনে রপ্তানি হইত। পরিশেষে ৪৮০ পূৰ্ব্ব-খৃষ্টাব্দে বাবিলনের সহিত ভারতের সম্বন্ধ রহিত হওয়ায়; বণিকগণ ভারতবর্ষ হইতে পণ্য-দ্রব্যাদি বরাবর গ্রীসেই লইয়। যাইতেন । চাউল এবং ময়ুর ৪৬° পূৰ্ব্ব-খৃষ্টাব্দ হইতে ৪৭ পূৰ্ব্ব-খৃষ্টাব্দে গ্রীসে প্রচুর পরিমাণে রপ্তানি হওয়ার পরিচয় পাওয়া যায়। ৪৩০ পূৰ্ব্ব-খৃষ্টাব্দে গ্রীসের রাজধানী এথেন্স নগরে ভারতীয় পণ্য-দ্রব্য সাধারণ পণ্য মধ্যে পরিগণিত হইয়াছিল। এই সকল বিষয় আলোচনা করিয়৷ মিষ্টার কেনেডি বলেন,—“খুষ্ট-পূৰ্ব্ব সপ্তম ও ষষ্ঠ শতাব্দীতে বাবিলনের সহিত ভারতের বাণিজ্য-সম্বন্ধের বিদ্যমানতা-বিষয়ে কোনই সংশয় থাকিতে পারে না। প্রধানতঃ, দ্রাবিড়ী বণিকগণ এই বাণিজ্য-কার্য্যে লিপ্ত ছিলেন । উত্তর-ভারতের আর্য্যজাতি য়ে এই বাণিজ্যব্যাপারে সম্পূর্ণ উদাসীন ছিলেন, তাহা নহে। ভারতীয় বণিকগণ বাণিজ্য-ব্যপদেশে ক্রমশঃ S BBBBBD BBB BBBB BBBSDDDBB BBB BB BBB SSLLLLLLLL LLLLLLLL LLL 0000 LLL Dr. Sayce on “the Origin and Growth of Religion among the Babylonians”) fonto BBB SASS SSSSS BBB BAg DBBB BBB BBBD BBBD DBBBB D DBu DBBD DDD (Journal of the Royal Asiatic Society, 1888) ow; S BBBBB BBBB BBBB BBBB BBB BBBB BBBBB BBBB S000 LLLLLL LLLLLLLLL between India and Babylon by Mr. J. Kennedy in the Journal of the Royal Asiatic society, i৪g৪ } বাবিলনের সহিত ভারতের বাণিজ্য-সংক্রাঙ্ক প্রবন্ধে প্রকটত আছে ।