পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - চতুর্থ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৬০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য । 4 ه لا ভারতের বন্দর-সমূহের পরিচয়, প্রাচীন তামিল-সাহিত্যের অভ্যন্তরে নানা আকারে প্রকটিত আছে। মুচিরি-বন্দর পেরিয়ার-নদীর মোহানায় সমুদ্র-তীরে অবস্থিত। “এরূক্কাড ডুরenamar, তারান-কান্নানার-আকাম” কাব্যে কবি লিখিয়াছেন—‘মুচিরি উন্নতিবাণিজ্য-বন্দরের শীল নগর। এখানে যবনগণের সুদৃশু অর্ণবপোত-সমূহ গতিবিধি করে। পরিচয় । সেই অর্ণবপোতে তাহারা সুবর্ণ আনয়ন করিত এবং সুবর্ণের বিনিময়ে মরিচ লইয়া স্বদেশে প্রত্যাবৃত্ত হইত। সেই সকল অর্ণবপোতের গতিবিধি-সুত্রে পেরিয়ার-বক্ষ শ্বেত-উৰ্ম্মিমালায় উদ্ভাসিত থাকিত। ঐ বন্দর চেরল-রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত BD S BBB BB BB BB SBBBBBBSKBBS BBBBBBS BBBB BBBBBBBS SABB BBB BBBB BBBB BB BBBS BBB BBS BB BB BBB BBB বিক্রয় করিতে যাইত ; বিক্রেয় দ্রব্যের বিনিময়ে অর্ণবপোত হইতে সুবর্ণ পাওয়া ঘাইত। পণ্যের বিনিময়ে যে সুবর্ণ মিলিত, মুচিfর-বন্দরে তাহ বজরায় করিয়া নামান হইত। এই বন্দর তুঙ্গ-সঙ্গীতে সদাই মুখরিত ছিল । রাজা কুড ভুবন, কিবা সামুদ্রিক কিবা পৰ্ব্বতীয়,--সকল প্রক: দুষ্প্রাপ্য সামগ্রীতে দর্শকের চিত্ত প্রফুল্ল রাখিয়াBBB S BBBB BBBSBBB SBBgSgBBDBB BBB BB BBB BBBB BBBBB BBB BBB S BBBBBSSSBBBB SBBBBttS gBB BBB BBB SBBBBBS BBB তামিল-কাবো ঐ নামে পরিচিত ছিল বলিয়। পণ্ডিতগণ অল্পমান করেন। ঐ বন্দরের অপর নাম-পুকার । ক বেরী-নদীর উত্তর-তীরে ঐ বন্দর প্রতিষ্ঠিত হয়। ঐ বন্দরের শ্ৰীবৃদ্ধির দিনে কণবের অধিকতর বিস্তৃত ও গভীর-জল-সম্পন্ন ছিল । পলভরে পরিচালিত অর্ণবপোত-সকল তখন অনায়াসে ঐ বন্দরে গতিবিধি করিত। ঐ নগর তখন দুই অংশে BBB BB S BBBSBBBB BBB SBBBBSBBBBS BB BBBB BBB S BBBBB BB BBBBBBBB BBBBSBSBBBB BBBB BBBSBB BBB BBBBB BBB পণ্যাদি উত্তোলন-অবতরণে ব্যবস্থা ছিল । এই বন্দরে পণ্য-কর সংগৃহীত হইত। করসংগৃহীত হইলে, চোল-রাজগণের রাজকীয় নিদর্শন-স্বরূপ ব্যাস্ত্ৰ-মূৰ্ত্তি-বিশিষ্ট মোহর পণ্যদ্রবো অঙ্কিত করা হইত। মোহরাঙ্কন হইলে, ছার-প্রাপ্ত হইয়া বণিকগণ আপন-আপন দ্রব্য বিপণীতে লইয়া যাইতে পারিতেন । ‘পডিডলাপ্পালাই’ কাব্যে এই বিবরণ পরিবর্ণিত আছে । এই বন্দরের সন্নিকটে যবন-বণিকগগের উপনিবেশ ছিল । তাহারা বিবিধ চিত্তাকর্ষক সামগ্ৰী বিক্রয় করিতেন। বৈদেশিক বণিকগণ দুর সমুদ্র অতিবাহন করিয়া, এই বন্দরে বাণিজ্য করিতে আসিতেন । এই বন্দরে দেশের বিভিন্ন-ভাষা-ভাষী জনগণের সমাগম ছিল। কত বিভিন্ন প্রকৃতির ব্যবসায়ীই এই বন্দরে বসতি করিতেন ! কেহ বা বিবিধ সুগন্ধ দ্রব্য বিক্রয় করিত ; কেহ বা রেসম, পশম বা তুলার দ্রব্যে কারুকার্য্য করিত ; কেহ বা মণি-মুক্ত-স্বর্ণ প্রভৃতির ব্যবসায় করিত ; চিত্রকর, স্বত্রধর, স্বর্ণকার, সৰ্ব্ববিধ পণ্যব্যবসায়ী—সে বন্দরে কোনও শ্রেণীর লোকেরই অভাব দ্বুিল না । ‘চিলাপ্পথিকরম্’ তামিলকাব্যে মারূভারপাক্কাম বন্দরের এইরূপ বর্ণনা লিখিত আছে । এই বন্দরে ইলাম বা লঙ্কাদ্বীপ হইতে এবং কালাকাম বা ব্রহ্মদেশ হইতে সৰ্ব্বদা পণ্য-দ্রব্য আসিত। এই ৰঙ্গরের