পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - চতুর্থ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৭৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যে-ইতিহাস । 88ማ छिंब्रनिनई ब्रांजांtक cनबङांब्र छांब्र उखि कद्विग्नां श्रांनिब्राहिण, ब्रांजांब्र ऋथई यजांब्र श्रृंथ, রাজার শাস্তিতেই প্রজার শাস্তি—এ দৃষ্টাগু সৰ্ব্বত্রই দেদীপ্যমান। প্রজাৰঙ্গ রাজাকে উৎপন্ন শঙ্কের ষষ্ঠ ভাগ করশ্বরূপ প্রদান করিত ; কিন্তু তপঃপরায়ণ ঋষিগণকে কোনরূপ কর প্রদান করিতে হইত না । অভিজ্ঞান-শকুন্তল নাটকে বিদূষকের এবং ছুক্ষন্তের কথোপকথনে এই ভাব পরিব্যক্ত। বিদূষক তপস্বিগণের নিকট কর-গ্রহণের প্রস্তাব উত্থাপন করিলে, ছুক্ষপ্ত উত্তর দিয়াছিলেন,—“বজ্রতিষ্ঠতি বর্ণেভ্যো ৰূপাণীং ক্ষয়ি তদ্ধনম্। তপঃষড়ভাগ মক্ষস্থাং দদত্যারণাকা হি নঃ ” অর্থাৎ,—‘বর্ণচতুষ্টয় রাজাকে যে ষষ্ঠাংশ কর প্রদান করেন, সে কর নশ্বর ; কিন্তু ঋষিগণের তপস্ত হইতে রাজা যে উপকার প্রাপ্ত হন, অর্থাৎ ধৰ্ম্মাচরণের ফলে রাজ্যে যে শাস্তি স্থাপিত হয়, তাহাতে অক্ষয় কর লাভ হইয়া থাকে। ছয়স্তে যদি বিক্রমাদিত্যের চরিত্রের ছায়াপাত হইয়া থাকে (যেমন পণ্ডিতগণ অনুমান করেন ), তাহ হইলে বিক্রমাদিত্যের রাজত্বকালে বর্ণাশ্ৰম-ধৰ্ম্মরক্ষার পক্ষে ব্রাহ্মণগণের যাগযজ্ঞাদির অনুষ্ঠানে রাজা কিরূপ উৎসাহ প্রদান করিতেন,—এই একমাত্র উক্তিতেই তাহা বুঝিতে পার যায়। ঐ উক্তিতেই আরও বুঝা যায়, সমাজের নেতৃ-স্থানীয় ব্রাহ্মণগণ, সুতরাং উহাদের অমুসরণকারী ক্ষত্রিয়-বৈশু-শূদ্রাদি বিভিন্ন বর্ণের জনগণ, রাজার কিরূপ হিতাভিলাষী শুভানুধ্যায়ী ছিলেন । প্রজার এবম্বিধ শুভাকাঙ্ক্ষী-বশতঃই রাজার একছত্র প্রভাব বিস্তৃত হয়। প্রজার শুভাকাঙ্ক্ষার ফলেই—রাজার সাৰ্ব্বভৌমত্ব । প্রাচীন-ভারতের সমাজ-রূপ কল্প-পাদপের নিকট বিনিই যে ফল প্রার্থনা করিবেন, তিনি সেই ফলই প্রাপ্ত হইবেন । আমরা পুনঃপুনঃ বলিয়া আসিতেছি,—ভারতের বিশাল সমাজ-দেহে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ চিরদিনই বিদ্যমান আছে। সেই বিশাল দেহের সকল অঙ্গের প্রতি লক্ষ্য করিবার র্যাহার অবসর না ঘটবে, অথবা যিনি আপনার আবশুকামুরূপ বস্তুর সন্ধান করিয়াই প্রত্যাবৃত্ত হইবেন, তাহার সিদ্ধান্ত নিশ্চয়ই একদেশদর্শিতা-দোষ-দুষ্ট বলিতে বাধ্য হইব । সংস্কৃতসাহিত্যের কাব্য-নাটকাদির আলোচনা করিয়া পাশ্চাত্য-পণ্ডিতগণ একটী বিষম সিদ্ধাত্তে উপনীত হইয়াছেন। তাহারা সিদ্ধান্ত করিয়াছেন,—ঐ সময়ে সমাজ অত্যন্ত উচ্ছ থল ছিল, অসবর্ণ বিবাহ, অবাধ প্রণয় পূর্ণ-মাত্রায় চলিয়াছিল। রাজা ছদ্মস্ত শকুন্তলাকে দেখিলেন ; অমনি তাহার হৃদয়ে প্রেম-সঞ্চার হইল। জীমূতবাহন মলয়াবতীকে দেখিলেন ; আর তাহার প্রেমে আত্মবিসর্জন দিলেন । আবার শকুন্তলা ও মলয়াবতী উভয়েই অজ্ঞাতকুলশীল অপরিচিত রাজাকে বা রাজকুমারকে দেখিয়াও সঙ্কুচিত হইলেন না,–সরিয়া গেলেন ম। এই দুই দৃষ্টাম্ভের উল্লেখে সমাজে অবাধ-প্ৰণয়ের এবং যকৃচ্ছ-বিবাহের ভাব মনে আসিতে পারে। এই দুই চরিত্র-সৃষ্টি দেখিয়াই যদি কেহ সিদ্ধান্ত করেন,-পাশ্চাত্য-দেশের কায় ভারতবর্ষেও বিবাহ-বন্ধন শিথিল ছিল, তিনি নিশ্চয়ই ভ্ৰমে পড়িবেন । অনেকে এইরূপ সিদ্ধান্তই করিয়া গিয়াছেন ; তাই এ প্রসঙ্গ উত্থাপন করা যাইতেছে । মালতীমাধবে দেখি, DDD DDDDBBB BBBBB DD BBBBBBS BB BBBD DBBB BBB DDD DBB BBB BBD DDS DD DDD DB BBB BBBSBBB DDD BBBBD সাহিতো সমাজ-চিত্ৰ ।