পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - চতুর্থ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৮৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচীন বঙ্গের গৌরব-বিভব । '4יל ג কালে, কোন কোন গ্রামের সমবায়ে, রাজধানী সপ্তগ্রামের প্রতিষ্ঠা হয়, প্রত্নতত্ব অবিসংবাদিত-রূপে সে সমাচার প্রদান করিতে সমর্থ নছেন। সপ্তগ্রাম বলিতে পূৰ্ব্বে নিম্নলিখিত সাতট গ্রামের সমষ্টি বুঝাইত ; যথা, বাসুদেবপুর, বঁাশবেড়িয়া, কৃষ্ণপুর, নিত্যনন্দপুর, শিবপুর, সপ্তগ্রাম, শঙ্খনগর । কিন্তু এ সকল গ্রামের অনেকগুলিই এখন লোপপ্রাপ্ত ; কোনও কোনটী এমনই বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থিত যে, তাহাদিগকে সপ্তগ্রামের অন্তভুক্ত বলিয়া গণনা করিতেই সংশয়-প্রশ্ন উঠে। • সপ্তগ্রাম প্রতিষ্ঠার ইতিহাস অনুসন্ধান করিয়া পাওয়া সুকঠিন । গঙ্গা, যমুনা, সরস্বতী-তিনের সম্মিলনে যে ত্রিবেণী তীর্থ, সে যে স্মরণাতীত-কাল পূর্বের পুণা-ক্ষেত্র, তাহাতে কোনই সংশয় নাই। প্রয়াগে গঙ্গ যমুনা সরস্বতীর মিলন যতদিন হইতে যুক্তবেণী নামে অভিহিত, ত্রিবেণীতে গঙ্গ। যখুন। সরস্বতীর বিভিন্ন-মুখী গতি ততদিন হইতেই মুক্তবেণী নামে পরিচিত। সে কোন কালের কাহিনী, কে নির্দেশ করিবে ? পাশ্চাত্য ঐতিহাসিকগণের মধ্যে টলেমির গ্রন্থে সপ্তগ্রামের উল্লেখ দেখা যায়। খৃষ্টীয় প্রথম শতাব্দীর পূৰ্ব্বে সপ্তগ্রাম সমৃদ্ধিসম্পন্ন ছিল, টলেমির উক্তিতে তাহ। প্রতিপন্ন হয় । তিনি সপ্তগ্রামকে সমৃদ্ধি-সম্পন্ন রাজধানী বলিয়। উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন । ভারতবর্ষের বিবরণে প্লিনি যদিও সপ্তগ্রামের নাম উল্লেখ করেন নাই, কিন্তু তদ্ভুক্ত ত্রিবেণীর বিবরণ হইতে সে সময় ঐ অংশের সমৃদ্ধির পরিচয় পাই । হুয়েন-সাংয়ের উচ্চারণের অনুসরণে র্তাহার পরিদৃষ্ট এক নগরকে ‘চরিত্রপুর বলিয়া নির্দেশ করা হয়। S BDDD DDBB BBB BB BBBBBB BD BBBB BBBS BBBBB BBBB BBBB DDB BBBB BBBB SBBBB BB BBBB DDD DBBD D BBB BBBBB BBBBB BBB হইতে মগর ষ্ট্রেশনের নিকটবওী সরস্বতী নদীর সেতু পৰ্য্যন্ত সপ্তগ্রামের ধ্বংসাবশেষের বিস্তৃতি । ত্রিশবিঘা হুইতে পূৰ্ব্বে বাঁশবেড়িয়া, উত্তরে মগরীগঞ্জ ও ত্রিবেণী হইতে পশ্চিমে মগর ও দক্ষিণে বঁশবেড়িয়া পৰ্য্যন্ত যদি একটা চতুরস্ৰ ক্ষেত্র কল্পনা করা যায়, তাহা হইলে সেই ক্ষেত্রট প্রাচীন সপ্তগ্রামের ধ্বংসাবশেষে পরিপূর্ণ। এই ভূখণ্ডের মধ্যে চারি পাঁচটা গ্রাম আছে । সেগুলি প্রাচীন নগরীর এক এক BB BD S BBBBSBBDD BSBB BBBBBB BBBB BDB DD S DD BB BB BBBDD DD BBB BDD DBB BBBB BBB BBS BB BBBBS BBBBS BBBBB BBBS BDD BBB লোকের মনে প্রাচীন সপ্তগ্রামের পল্লীবিভাগের কথা জাগরিত করিয়৷ দেয়। ত্রিশবিঘা হইতে বঁাশবেড়িয়া পর্যন্ত সমুদ্রীি ভূখণ্ড প্রাচীন পুষ্করিণী ও দীর্ঘিকায় পরিপূর্ণ। কোন কোন পুষ্করিণীতে এখনও ইষ্টক নিৰ্ম্মিত ঘাট দেখা যায়। কিন্তু অধিকাংশ পুষ্করিণীর জল অপেয় হইয়া গিয়াছে। সপ্তত্রে শব্যাপী বিশাল DDDD BBBBBBB B BB BBBB B BB BBB BBBB BBBB BBBS BBB BBS BBBB BBBB BBBBB BB DDDDS BB BBBB BBB BDD BBBBB BBBBBBB BDD DDBB BB BDD BBBBD BBBB BBBS BB BBBBS BBBBBB BBB BBBB BBSBBBBB BBBB BBB BBS BBBB BBBS যায়, দক্ষিণে সরস্বতী নদীর গর্ভের চিহ্ন পৰ্য্যস্তও নাই। নদীগর্ভে হলকর্ষণকালে কৃষকগণ মুদ্র বা অর্ণবপোতের শৃঙ্খল, নোঙ্গর ইত্যাদি পাইয় এখনও সাতগায়ের কথা স্মরণ করিয়া থাকে। সরস্বতী ও গঙ্গার সঙ্গম স্থানের অতি অল্প দূরে একটা সেতুর ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়। উহাও প্রাচীন সপ্তগ্রামেরই সেতু। চারি শত বর্ষ পূৰ্ব্বে বাদশাহ BBB BB BBBB BDDBBBBBS DDD DDDD BBBDSBBB BBD DBB BBBBB BBB DDDD DDD DD DDDD BBBBBS BBBD DDBBB BBB BBB DDBB BBB DDDB SBBBBBB BBDS

      • छां★ ।

sई। ९s