পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - তৃতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/২৮০

Retro o उांत७दरी । BDDBSBD DBDBD DBDSS D BBD DBBD DDD DYDDS DD DDDSS uSS DDLDB DiB BDBDL DD DDD D DDDSBDBBDB का कश्। वाशब्रा (बांगर्भ - রোমাচ্ছল্পের ন্যায় প্রতীয়মান), যাহাঁদের পাৰ্থদ্বয় বৃহৎ ও মুখ কৃষ্ণবৰ্ণ, তাহাদিগকে অলগৰ্দা কহে। রামধনুর ন্যায় উৰ্দ্ধরেখা বিরাজিত জলৌকাদিগকে ইন্দ্রায়ুধা কহে। ঈষৎ কৃষ্ণ, পীতবর্ণ ও বিচিত্ৰ পুষ্পাকৃতি ( নানা ধবলবৰ্ণ চিত্ৰিত) জলৌকা-দিগকে সামুদ্রিক কহে। যাহাদিগের অধোভাগ দেখিতে গোবৃষণের ন্যায়, যাহাঁদের আকৃতি দ্বিধাভূত (দ্বিখণ্ডিতের ন্যায় ) এবং যাহাঁদের মুখ সুন্ম, তাহাদিগকে গোচন্দনা কহে। এই সকল स्रtगो कांब्र ए९शन ल९४স্থানে অতিমাত্ৰ শোথ, কাণ্ডচুম্বন, মুচ্ছ, श्, भि, মত্ততা ও অবসাদ, এই সকল লক্ষণ হইয়া থাকে।•••ইন্দ্ৰায়ুধের দংশন অচিকিৎস্য।•••নির্বিয জলেীকাদিগের নাম ; যথা,-কপিলা, পিঙ্গল, শঙ্কুমুখী, মুষিকা, পুণ্ডরীকমুখী ও শাবরিকা। এতন্মধ্যে যে সকল জলৌকার পাশ্বদ্বয় মনঃশীলা-রঞ্জিতের ন্যায় এবং যাহাদিগের বর্ণ স্নিগ্ধ মুদেগর ন্যায়, তাহাদিগকে কপিলা বলে। কিঞ্চিৎ রক্তবর্ণ গোল শরীর, পিঙ্গল ও শীঘ্ৰগতি জলৌকা-দিগকে পিঙ্গলা DBDBB S S DDBBDS gD BDBDBDS SKKS DDDD gBB DBB KD DBD gD DDB মুখ দীর্ঘ তীক্ষু, তাঙ্গাদিগকে শঙ্কুমুখী কহে। মুষিকের ন্যায় আকৃতি ও বর্ণ হইলে এবং শরীর দুৰ্গন্ধ হইলে, তাহাদিগকে মূষিক কহে। যাহাঁদের বর্ণ মুদেগর ন্যায় ও পদ্মের ন্যায় বিস্তীর্ণ, তাহাদিগকে পুণ্ডরীকমুখী কহে। শাবরিক নামক জলৌকার শরীর স্নিগ্ধ, বর্ণ পদ্মাপত্রের ন্যায় ও পরিমাণ অষ্টাঙ্গুল।” এই সকল জলৌকা যে কেবল একটি প্রদেশে জন্মিয় থাকে এবং একটী প্ৰদেশ-জাত জলেীকার বিষয় লক্ষ্য করিয়াই যে এতদ্বিষয় বর্ণিত DDDDDSBBD BDBD S g DBD BBDD BB DBB BEK BDBBB DBDDS DBDD অনুসন্ধিৎসু প্ৰাণিতত্ত্ববিদগণ লিখিয়া গিয়াছেন। সেই সকল দেশের নাম—যবন-দেশ, পাণ্ডাLSS DDBDE L SDDBDBJBEE S g BBD DEEHD DDE BDBBDDBSDDDD DDD DBBDBD আছে। নিবন্ধকার যবন দেশকে তুরস্কদেশ বলিয়া অভিহিত করিয়াছেন। এদিকে আবার গ্ৰীসকেও যবনদেশ বলিয়া থাকে। তুরস্কই হউক, আর গ্ৰীসই হউক,-সেই দূরদেশজাত জলৌকার সংবাদ পৰ্য্যন্ত ভারতবর্ষের প্রাণি-তত্ত্ববিদগণ অবগত ছিলেন, এতদ্বারা তাহা প্ৰতিপন্ন হয়। ঐ সকল জলৌকা কোন জাতীয় জলৌকা, কোন সামগ্ৰী হইতে জন্মগ্রহণ করিত এবং BDD Bt D DDBDSEDB DBBBDS KD DBB DBBBDS S DD DDBDBSKuSDDD জলৌকাবচারণীয় অধ্যায়ে তাহারও বর্ণনা আছে। যথা, ‘সৰিষ জলৌকা-সকল-সবিষ মৎস্য, সবিষ কীট ও সৰীষ ভেক প্রভৃতির মূত্র, পুৱীষ ও পুতিযুক্ত শব হইতে এবং দুষিত জল । হইতে উৎপন্ন হয়। আর নির্বিষ জলৌকা-সকল-পদ্মপত্র, নীলোৎপল-পত্র, রক্তপদ্মপত্ৰ, কুমুদ-পত্র, কহলার-পত্ৰ, কুবলয়-পত্ৰ, পুণ্ডরীক-পত্র ও শৈবালের কোথ ( পুতিভাব) হইতে জন্মিয় থাকে , ইত্যাদি। সামান্য এক জলৌকার বিষয়ে র্যাহারা। এতদূর অনুসন্ধিৎসু ছিলেন, অন্যান্য প্ৰাণি-বিষয়ে তঁহাদের গবেষণা কতদূর পরিস্ফুট হইয়াছিল, তাহা সহজেই প্ৰতীতি হইতে পারে । সুশ্রত এক স্থলে লিখিয়া গিয়াছেন,-“রক্তজাত কৃমি সাত প্ৰকার এবং সেই সাত প্রকার কৃমি চক্ষুর অগোচর।” তবেই বুঝুন, চক্ষুর অগোচর কৃমিগুলির তথ্য পৰ্য্যন্ত