পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/১৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S47 छेब्रिडवर्ष । ব্ৰাহ্মণ্য-ধৰ্ম্মের পুনরভু্যদয়ে অসংখ্য বৌদ্ধমন্দির, মঠ ও জুপি চুর্ণীকৃত হয় এবং বৌদ্ধ-ভিক্ষুগণ অশেষ প্রকারে নিগৃহীত হন। সে সময়ে কুকুটপাদ-তীৰ্থ ব্ৰাহ্মণ্য-ধৰ্ম্মের পুনরুত্থানের প্রবল ৰন্তায় ভাসমান হইয়াছিল। হুয়েন-সাং সে পরিবর্তনের বহু পরিচয় প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। বুদ্ধগয়া দর্শন করিয়া হয়েন-সাং কুকুটপাদ-তীর্থে উপনীত হন। কুকুটপাদ-তীর্থে আগমন-কালে পথিমধ্যে তিনি আরও কয়েকটি তীর্থ-স্থান দর্শন করেন। তন্মধ্যে গন্ধহস্তীর নাম বিশেষ উল্লেখBu S BDBDDB DBBD DDDB D DBDBDBD DD Bii BDB DBBS BDB DDBDB বৌদ্ধস্তুপ দৃষ্টিগােচর হয়। প্রকাশ,--বুদ্ধগয়ার এক মাইল দক্ষিণ-পূর্বে, লীলাজন নদীর পূর্ব তীরে, বর্তমান বাকুরোর নামক পলীতে, ঐ স্তপের ধ্বংসাবশেষ আজিও বিদ্যমান রহিয়াছে। গন্ধহস্তী স্তুপ भनरियुद्ध *ब्रिद्धांखक পুৰ্ব্ব facaq”, “Çaq-çeri” ( Mo-ho ) ri qatlar? নদী অতিক্ৰম করিয়া, গভীর অরণ্যে প্ৰবেশ করেন। সেই বনে বৌদ্ধগণের একটী পবিত্র প্ৰস্তর-স্তম্ভ প্রতিষ্ঠিত ছিল। সেখান হইতে উত্তর-পূর্বাভিমুখে ১০০ লি (প্রায় ১৭ মাইল) গমন করিয়া, হয়নে-সাং কুকুটপাদ পৰ্ব্বতে উপনীত হইয়াছিলেন। হুয়েন-সাং ঐ পৰ্ব্বতকে “fRD-fRTG-5-co-cNi” ( Kiu-kiu-cha-po-tho ) arca VarfsfēVs of fiftiga ফা-হিয়ানের বর্ণনায়, বুদ্ধগয়া হইতে কুকুটপাদের দূরত্ব তিন লি বা অৰ্দ্ধ মাইল ৰলিয়া উক্ত হইয়াছে। •র্তাহার বর্ণনা অনুসারে, কুকুটপাদ বুদ্ধগয়ার দক্ষিণে অবস্থিত। কানিংহাম কিন্তু ফা-হিয়ান-বর্ণিত এই দূরত্ব-পরিমাণ ভ্ৰমসম্বুল বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। কানিংহামের মতে,-“ফা-হিয়ান ভ্ৰমক্রমে তিন যোজন স্থলে তিন লি লিখিয়া গিয়াছেন। তিন SBBB TiD DDD DDSS KD DBDBB DDBBB DBDBDDSDBSDDB DBBD DBBD DDBB বৰ্ণনার সামঞ্জস্য বিধান করা যাইতে পারে। হুয়েন-সাং বুদ্ধগয়া হইতে কুকুটপাদের দূরত্ব ১৭ মাইল নির্দেশ করিয়াছেন। নদীর বিস্তৃতি দুই মাইল ধরিলে মোট উনিশ মাইল হয়। প্রাচীন গণনায় দুই মাইলের ইতার-বিশেষ হওয়া অসম্ভব নহে। বিশেষতঃ, উভয়ের গণনাপদ্ধতিও স্বতন্ত্র ছিল |” কানিংহাম বলেন,-অধুনা যাহা “কুরকিহার প্রাচীন কালে তাহাই কুকুটপাদ বলিয়া অভিহিত হইত। ২ বৰ্ত্তমান বজিরগঞ্জের তিন মাইল উত্তর-পূর্বে, গয়া-নগরীর উত্তরে ষোল মাইল উত্তর-পূর্বে এবং বুদ্ধ-গয়ার কুড়ি মাইল উত্তর-পূৰ্ব্বে কুকুটপাদ-তীৰ্থ বিদ্যমান ছিল। অধুনা উহা কুরকিহার নামে পরিচিত। গয়া ও বিহারের মধ্যে কুরকিহারই বৃহত্তম জনপদ। প্রত্নতত্ত্বানুসন্ধানে জানা যায়, কুরকিহারের প্রকৃত নাম-“কুরাক-ৰিহার” ( Kurak-vihar)। উহা BDDBBDSDBDD S SBB BDB BDBDD BDBDD DS gBDDDSDBB DBBB শৈলের তিনটা আচুচ্চ শৃঙ্গ দৃষ্ট হইত। অধুনা তাহার অস্তিত্ব সন্ধান করিয়া পাওয়া যায় না। তবে কুরকিহারের অৰ্দ্ধ মাইল উত্তরে তিনটী অনতিদীর্ঘ গিরিশ্ৰেণী দৃষ্টি হয়। অনেকে অনুমান করেন, উহাই প্রাচীন কালে কুকুটুপাদ পাহাড়ের চূড়ান্ত্রয় বলিয়া উক্ত হইত। কোনও কোনও ৰূর্ণনায় কুকুটুপাদ ‘গুরুপান্দগিরি” নামেও অভিহিত হইয়া থাকে। কথিত হয়,--বুদ্ধদেবের দেহত্যাগের পর, তাহার শিন্য মহাকগুপ এই গিরিতে আসিয়া ৰাস করিতে আরম্ভ করেন এবং তঁহার বসবাস-হেতু ঐ পৰ্ব্বত বৌদ্ধগণের একটী তীর্থ