পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৪৪১

8R8 ভারতবর্ষ । তাহা হইলেই স্বাতন্ত্র্য-রক্ষা হইবে ;-পারদ, পহব, শক, জীবন প্রভৃতি জাতির মনে, ভারত DLLt DtDD DS DDBDEE BgD DBBDO BDB DD BDDDBBD Di BBGS YBuuD gLLS SDS BDBD DBDitgiDS DDDDS DB D DBDDS BtLLL DSS BBCDLD G BB S DBDBB দেশের মৌলিক পদ্ধতি, তাহাও স্বীকার করিতে পারি না। “বামাবৰ্ত্ত’ ও ‘দক্ষিণাবৰ্ত্ত’- দ্বিবিধ লিপি-কৌশলই ভারতবর্ষে আবহমান-কাল প্রচলিত আছে। ‘অঙ্কস্ত বামাগতি’- অকের মূল বামদিক হইতে নিৰ্দ্ধারিত হয়, এ কথা কে না অবগত আছেন ? ‘বেদেন্দু পক্ষযুতে।” এই বাক্যের অর্থ করিতে ংইলে, গণিত শাস্ত্রের নিয়মানুসারে উহার অর্থ হয়YL0S DBDBD BD BDBD KB DD D SgKB DBBDBS BD DDS DDDDSS DBEB DBB gg প্রথমাঙ্কের বেদ বা ৪ সৰ্বশেষে স্থাপিত হয়। ইহাই নিয়ম। ভাস্করাচাৰ্য্য লিখিত ‘নন্দাশ্ৰীন্দুগুণাঃ” বাক্যে তাই ৩১৭৯ অঙ্ক নিম্পন্ন হয় ; ৯৭১৩ অঙ্ক निक श्छ नl.। *छि শান্ত্রের আলোচনায় আমরা আরও দেখিতে পাই,-যোগে, ৰিয়োগে, পুরণে, গণিতে অঙ্কের গতি বামদিকে পরিচালিত হয়। কোনও একটা অঙ্কের বিষয় মনে করিত্রেই এ শুদ্ধৰ হৃদয়ঙ্গম হইতে পারে। যেমন, ২৫ এর সহিত ১২ যোগ দিতে হইলে, প্রথমে ৫,৬৪২ মোগ্ন করিয়া, ৭ এর অঙ্কপাত পূর্বক তাহার বামভাগে ২ ও ১ এর যোগফণা a. আঁখিতে LDS BB SBB BD BDDu LDDBD DDDL DDDDD S DBBYS BBBSED যে প্রচলিত নাই, তাহাও নহে। যেমন, বর্গের কোনও বর্ণের সহিত ‘ৱ’ ফলা যোগ ক্ষরিতে হইলে, তাহার গতি বামদিকে ধাবিত হইয়া থাকে ;-প+র= প্রা। কয়েকটা স্বােররণ ব্যঞ্জনবর্ণের সহিত যুক্ত হইলে, তাহার চিহ্ন বামদিকে ন্যস্ত হইয়া থাকে; যেমন, ক+এ =কে, ক'+ই=কি, ক'+ঐ=কৈ, ইত্যাদি। যে দেশের বর্ণমালা বানাবর্ত, “সে লেশের অর্থমালার লিখন-পদ্ধতি যে অম্মদেশীয় প্রোক্ত পদ্ধতির অনুসরণে পরিচালিত হয় নাই, তাহাই বা কে বলিতে পারে ? সাধারণ ভাষায় সৰ্ব্বথা প্রচলিত ছিল না বলিয়া বিরুদ্ধবাদিগণ এই পদ্ধতির অনুসরণ করিয়া আপনাদের মৌলিকত্ব প্ৰদৰ্শন পক্ষে চেষ্টা পাইয়াছিলেন, ইহাই মনে হইতে পারে। ফলতঃ, দেখিতে গেলে, বর্ণমালার আদিও ভারতবর্ষে, বর্ণমালায় সর্বপ্রকার লিখন-পদ্ধতির মূল্য-সুত্ৰও ভারতবর্ষে । যাহারা বর্ণমালার আকৃতি দেখিয়া zDD gBBDBDBD DBB BDB DDDS DDBB BB YtK DDSSY ভারতবর্ষেই সকল প্ৰকার অক্ষরের সকল প্রকার আকৃতির বীজ বিদ্যমান রহিয়াছে'। ভারতবর্ষে সকল আকৃতির অক্ষরই বিদ্যমান। সুতরাং যাহার ৫৬ বলেন,-সরলরেখা-মুলক অক্ষর হইলেই সেই অক্ষরের মৌলিকত্ব অবিসম্বাদিত, তাহাদিগকে দেখাইতে পারি, ভারত, বর্ষের বঙ্গাক্ষয় অধিকাংশই সয়ল রেখার সমষ্টিতে সংগঠিত। তিন-চারটি সরল রেখার সংযোগে ত্রিকোণাকায় “ব’, ‘ক’, ‘দ’ এবং দুইটী সরল রেখার সংযোগে - ‘এ’ প্ৰভৃতির সুষ্টি হইয়াছে। অশোকাক্ষরের “ক” প্রভৃতির সরলতায় (+ অনুরূপ মূৰ্ত্তিতে) সকল দেশেরং সকল “অক্ষনের গল্পলতাকে পরাভূত করিতে পাৱে।। অক্ষরের বক্রগতিতে যদি কেহ মৌলিকত্ব দেখিয়েক চাহেল, ‘এ’, ‘দী’ প্রভৃতিতে তাহাও দেখিতে পাইৰেন। ফলতঃ, ভারতের বর্ণমালা কল্পতাক- 雷总 Retri - Rigi 6 অক্ষয়ই মিলি লখাইবেন, তাহার, অনুরূপ মৌলিক ক্ষত্ৰ ভাৱক্ষয়