পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৪৭৪

ধৰ্ম্ম ও ধৰ্ম্ম-সম্প্রদায় । 8 did অল্প-বিস্তর বলিবার প্রয়োজন হয়। তবে হিন্দুগণই ভারতবর্ষের অস্থি-মজা-মেরুদণ্ড , আর তাহারা একমাত্র ভারতবর্ষেরই অধিবাসী । সুতরাং তঁহাদের বিষয় একটু বিশেষ DDBD DBBDD BBDS BBBBYS S BD DDD DDD S SDD DBB DBBDBgSDBD BBD বহু ঈশ্বরের উপাসনা উভয়ই বিদ্যমান । হিন্দুর মধ্যে সাকার উপাসনা ও নিরাকার উপাসনা উভয়ই প্রচলিত। আজি-কালি বলিয়া নহে, চিরদিনই এই ভাব প্ৰত্যক্ষীভূত হয় । অনেকে বলেন,-“বেদের সময় ধৰ্ম্মমত এক প্রকার ছিল ; পুরাণের সময় এক প্রকার ছিল ; তন্ত্রের সময় এক প্রকার ছিল ; সত্যযুগে একরূপ ছিল ; ত্রেতায় একরূপ ছিল ; কলিতে একরূপ আছে।” আমরা কিন্তু সব্বতোভাবে সে মতের সমর্থনা করি না । এক এক সময়ে এক এক ধৰ্ম্মনত প্ৰবল হইতে পারে ; কিন্তু তাই বলিয়', “এই মত ছিল। DD SigD DDD SBS BDSS BD DBBB BBB BBB DLS DBBDB BDDSgJDL DDDDS তাহাতে বুঝিতে পারি, সকল ভােবই সকল সময়ে পৃথিবীতে বিদ্যমান আছে। তবে কোনও ভাব সুপ্ত, কোনও ভাব জাগ্ৰাৎ ৮—এই মাত্র পার্থক্য। যেখানে বীজ আছে, বৃক্ষ নাই ; অথবা যেখানে বৃক্ষ আছে, বীজ নাই ; সেখানে একের বিদ্যমানে অন্যের বিদ্যমানতা অবশ্যম্ভাবী। সকল ধৰ্ম্মমত সকল অবস্থাতেই, সুপ্ত বা জাগ্রাৎ যেরূপ ভাবেই হউক, পৃথিবীতে বিদ্যমান আছে। অথবা, অতি-ক্ষুদ্র ছিদ্রের মধ্য দিয়া ঘূর্ণায়মান অতি-বৃহৎ গোলকের প্রতি দৃষ্টিপাত করিলে, গোলকের সামান্য সামান্য অংশ যেমন এক এক বার দৃষ্ট্রিপথে পতিত হয় ; পৃথিবীতে ধৰ্ম্ম-মতের ও ধৰ্ম্ম-সম্প্রদায়ের আবির্ভাবও তিরোভাব সম্বন্ধেও সেই কথা বলা যাইতে পারে। মানুষের দৃষ্টি যখন যে অংশের প্ৰতি আকৃষ্ট হইতেছে, মানুষ তখন সেই অংশের অস্তিত্ব ভিন্ন অন্য অংশের অস্তিত্ব অনুধাবন DBBBB OLLBLBZS DD S SDD BBD DBS BDYS S S DBDBSDBD S TSDDDDSDDD প্রচারিত ;’কেহ বলেন,-“বেদে বহু দেবদেবীর উপাসনা পরিকল্পিত ।” তাই দেখিতে পাই, অনেকে বলেন,-“বৈদিক কালে এইরূপ ধৰ্ম্ম ছিল না ; পৌরাণিক যুগে এরূপ ধৰ্ম্মের উৎপত্তি হইয়াছে।” তাই দেখিতে পাই, অনেকে বলেন,-“বেদে এ কথা নাই ; আধুমা উহ! প্রচলিত হইতেছে।” কিন্তু র্যাহারা একটু নিগৃঢ় ভাবে অনুসন্ধান করিয়া দেখিয়াছেন, ऊँश्ट्रिांज्ञा दावान,-cदान नकल তত্ত্বই নিহিত আছে ; বেদেও যাহা, পুরাণেও তাহা, তন্ত্রেও তাঁহাই অভিব্যক্ত হইয়াছে।” শাস্ত্ৰাদির আলোচনায় আমরাও সেই সিদ্ধান্তে উপনীত । ইহাতে কেহ বলিতে পারেন,-“পুরাণে শিব, দুর্গা, কালী, তারা, মহেশ্বর, ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু প্রভৃতি অসংখ্য দেবদেবীর পুজা-মহাত্ম্য কীৰ্ত্তিত আছে ; কিন্তু বেদে তাহা দেখিতে পাই কৈ ?” এ প্রশ্ন অনেক সময় অনেক স্থলেই শ্রুত হওয়া যায়। কিন্তু একটু অনুধাবন করিলেই এ প্রশ্নের মীমাংসা হইতে পারে। ঋগ্বেদে যে সকল দেবদেবীর স্তুতি-মূলক স্বাক্ত প্রকটত আছে, তঁহাদের নাম-অগ্নিদেবতা, বায়ু প্ৰভৃতি দেবতা, অশিদ্বয় প্রভৃতি দেবতা, ইন্দ্রদেবতা, মরূদগণ দেবতা, ঋতু প্ৰভৃতি দেবতা, ব্ৰহ্মণস্পতি প্রভৃতি দেবতা, ঋভুগণ দেবতা, কারণ দেবতা, সবিতা দেবতা, পুৱা দেবতা, রুদ্র প্রভৃতি দেবতা, উৰা দেবতা, সূৰ্য্য দেবতা, বিশ্বদেবগণ দেবতা, বহু দেবতা, সোম দেবতা, সকল লেখাগণ