পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৪৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ast S of-HSMR l 8û ዓ ধ্যাহারা সৃষ্টিকর্তৃরূপে ভগবানকে দেখিয়াছেন, তাহারা প্ৰজাপতি বা ব্ৰহ্মার উপাসনায় ৰতী হইয়াছেন। যাহারা পালন-কর্তৃরূপে তাহাকে প্ৰত্যক্ষ করেন, তাহারা জগৎ-পালক རྗེ་གསོ་ g BBBD SBDBDBS S BBDDS DDD DB S BDBDD S BD - DEDBBD DBD DBDDBD DBB DiDBiSDii BBDBuDB BDS DDB CJ DDDSkD DDBDD D YY DB LDY S BBB SDBS B তাহার শুভ-সূচক ৰূপ গণপতি-মূৰ্ত্তিতে, উহার রাজচক্ৰবৰ্ত্তী রূপ ইন্দ্ৰ-মূৰ্ত্তিতে দেখিতে পান। DD DDD S SKYYBBE EEEtB DBDDLYLSBBDDSBD DiB DBDBBB প্তাহার নামের, রূপের, মহিমার অন্ত আছে কি ? সেই নাম, রূপ ও মহিমার অনুসরণ করিয়াই সংসারে অসংখ্য ধৰ্ম্ম-সম্প্রদায়ের সৃষ্টি ৰ এক এক ধৰ্ম্ম-সম্প্রদায়ের মধ্যে যে বিবিধ শাখা-প্ৰশাখা দৃষ্ট হয়, তাহাও সেই কারণেই ঘটয়া থাকে। হিন্দুধৰ্ম্মের শাখাপ্ৰশাখা অসংখ্য । সেই সকল শাখা-প্ৰশাখার মধ্যে শাক্ত, শৈব, বৈষ্ণব, গাণপত্য ও সৌর নামধেয় শাখা-পঞ্চক প্রধান স্থান অধিকার করিয়া আছে। ঐ পাঁচটা প্ৰধান শাখায় দিনে দিনে যে সকল উপশাখার স্বষ্টি হইয়াছে, ভারতবর্ষে এখন তৎসমুদায়েরই প্রাধান্য দেখিতে পাওয়া যায় । বিষ্ণুর উপাসকগণ বৈষ্ণব, শক্তির উপাসকগণ শাক্ত, শিবের উপাসকগণ শৈব, গণপতির উপাসকগণ গাণপত্য এবং সুৰ্য্যের উপাসকগণ সৌর নামে অভিহিত । শাস্ত্ৰে শাক্ত-বৈষ্ণবাদি এক এক সম্প্রদায়ের লক্ষণ এইরূপ লিখিত আছে। তন্ত্ৰ-শাস্ত্ৰে মহাদেব শাক্তের লক্ষণ সম্বন্ধে পাৰ্ব্বতীকে বলিতেছেন,- “শাক্তোৎপি শঙ্কর সাক্ষাৎ পরং ব্ৰহ্মস্বরূপভাক। আরাধিতা যেন কালী তারা ত্ৰিভুবনেশ্বরী। BE BD DDDu BDL BDBDBDgS BDDtLt DBDDBBDB DLD DBDBK EE Y S শৈব প্ৰথমে আচার-বিশেষ মধ্যে গণ্য ছিল । যাহারা অষ্টাঙ্গ-যোগ-সংযুক্ত হইয়া বিধান মতে দেবীর উপাসনা করিতেন, তঁহারাই শৈব নামে পরিচিত ছিলেন। লক্ষণ, যথা,- “অষ্টাঙ্গ-যোগ-সংযুক্ত ৰজেদেবীং বিধানতঃ । যাবদ্ধানং সমাধিঞ্চ তাবৎ শৈব প্ৰচক্ষতে ॥” মহাদেব শৈৱ অপেক্ষাও শাক্তের প্রাধান্য কীৰ্ত্তন করিয়া গিয়াছেন। তিনি বলিয়াছেন,- “স্বৰ্গে, মৰ্ত্তো, পাতালে, কোথাও শাক্তের সমান আমার পরম প্রিয়জন নাই ।” তদুক্তি,- “মদংশাশ্চৈব যে ভুতন্তে শৈব নাত্ৰ সংশয়। তদংশাশ্চৈব শাক্তাশ্চ সত্যং বৈ গিরিনন্দিনি।” শিব ও শক্তির উপাসকগণ যথাক্রমে শৈব ও শাক্ত নামে পরিচিত ৷ ব্ৰাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়, কৈহু, শূদ্র সকল বৰ্ণই শিব ও শক্তির পুজারাধনায় শৈব ও শাক্ত নামে পরিচিত হইতে পারেন। বিষ্ণুর উপাসকগণ বৈষ্ণব। শাস্ত্ৰ বৈষ্ণবের লক্ষণ এইরূপ নির্দেশ করিয়া গিয়াছেন,- “গৃহীতো বিষ্ণুবীক্ষাকো বিষ্ণুসেবাপুরো নরঃ। বৈষ্ণৰশ্চােত্র সংগ্ৰাহী স্কন্দাদ্ভুক্তানুসােরতঃ ” সূৰ্য্য-দেবকেই বাহারা পরব্রহ্ম বলিয়া মনে করেন, তাহারাই সৌর এবং গণপতিই বঁাহাদের ইষ্টদেবতা, তাহারাই গাণপত্য-সম্প্রদায়-ভুক্ত ৷ প্ৰত্যেক সম্প্রদায় আপনা আপন ইষ্ট-দেবতাকে জগৎকৰ্ত্তা বলিয়া জ্ঞান করেন। কিন্তু এক এক সম্প্রদায়ের উপান্ত দেবগণের মুখে অপর সম্প্রদায়ের উপান্ত দেবতার গুণকীৰ্ত্তনের ও অবধি নাই। শিব বিষ্ণুকে, বিষ্ণু মহেশ্বরকে,-এইরূপ এক জন অপর জনকে জগৎ-কারণ-রূপে কীৰ্ত্তন করিয়া গিয়াছেন। সে সকল উক্তি পাঠ করিলে সকলকেই অভিন্ন বলিয়া প্ৰতীত হয়। R6.So