পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচীন ভারতের ভৌগোলিক-তত্ত্ব। R মগধাদি অপরাপর দেশকে পদ্মের পাপড়ির তায় পূর্ব-পশ্চিম-উত্তর-দক্ষিণে সাজাইয়া ब्रांविश्वांटछन। डैशब्र भाड-देवौ, कालक्रभान ਚਿ বিভাগ-কালে ঐ রূপ নয় ভাগে পরিণত হইয়াছিল। কিন্তু কি কারণে তিনি ঐ রূপ সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন, কি কারণেই বা তিনি ভারতবর্ষকে পদ্মের ন্যায় মনন করিয়া লইয়া পঞ্চালাদি দেশের BDBDBDB DDB DB BDBBDDBDS DBDDB DDD DDD DS DBDBDBDDB DBDBDDDSiSiBD বৃহৎ-সংহিতার সহিত ব্ৰহ্মাণ্ড, মার্কণ্ডের, বিষ্ণু, বায়ু এবং মৎস্তপুরাণ মিলাইয়া দেখিয়াছি। একের বাণিত জনপদাদির নামের সহিত অন্যের বাণিত নামের প্রায়ই মিল আছে। স্থানে স্থানে পুনরুক্তি এবং পাঠান্তর মাত্র দৃষ্ট হয়। সকল পুরাণেই নব-বিভাগের বিষয় লিখিত আছে। ব্ৰহ্মাণ্ড ও মার্কণ্ডেয়পুরাণ সেই নয় বিভাগের অন্তৰ্গত জনপদাদির নাম-সমূহ পুঙ্খানুপুঙ্খ উল্লেখ করিয়াছেন। বিষ্ণু, বায়ু ও মৎস্তপুরাণ, মহাভারতের ন্যায় 叶5ö বিভাগের পরিচয় দিয়াছেন। বায়ুপুরাণ এবং ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণের তালিকা আলোচনা করিলে, ইন্দ্ৰদ্বীপ ভারতবর্ষের পূর্ব দিকে, বারুণ পশ্চিমে, কুমারিকা মধ্যস্থলে এবং কসেরু উত্তর দিকে অবস্থিত বলিয়া প্ৰতিপন্ন হয়৷ ” “গ” কানিংহামের শেষোক্ত সিদ্ধান্তের কোনই sBBKD gDLDD DDD DS DBBBBE SLL BBBB KuDBBDB DDBDBDBut DYBDSD DDD বিভাগের জনপদাদির উল্লেখ আছে বটে ; কিন্তু তদ্বারা ইন্দ্ৰদ্বীপ, কসোরুমান প্ৰভৃতির সহিত তৎসমুদায়ের সামািজন্ত-বিধানের কোনই উপায় পাই না । ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণে ও মার্কণ্ডেয়পুরাণে ভারতবর্গের ইন্দ্ৰৰীপাদি নয়টা বিভাগের কথা বলিয়া তাহার কিছু পরে পুরাণকার মধ্য দেশাদি ভাগের বিভিন্ন জনপদের নাম উল্লেখ করিয়াছেন। তাহাতেই যদি ইন্দ্ৰদ্বীপাদির অস্তিত্ব উপলব্ধি করিতে হয়, তাহা হইলে মধ্যদেশী শব্দে ইন্দ্ৰন্থদ্বীপ অর্থ ধরিয়া লইতে হয়। কিন্তু সে ভাব কোনক্রমেই মনে আসিতে পারে না । এতৎপ্রসঙ্গে আমরা ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণের একোনপঞ্চাশত্ৰ অধ্যায় এবং মৎস্যপুরাণের সপ্ত-পঞ্চাশাৎ অধ্যায় বিদ্বন্মণ্ডলীকে মিলাইয়া দেখিতে অনুরোধ করিতে পারি। ভারতবর্ষকে পদ্মের কণিকা মনে করিয়া, বৃহৎসংহিতার মতের অনুসরণে কানিংহাম যে মানচিত্র অঙ্কিত করিয়াছেন, সেই মানচিত্ৰই বা কি প্রকারে যুক্তিসঙ্গত হয়, তাহাও বুঝিতে পারি না। যাহা হউক, ইন্দ্ৰদ্বীপ প্ৰভৃতি ভারতবর্ষের নববিধ বিভাগ, প্ৰমাণাভাবে, কাজেই এখন কল্পনার সামগ্ৰী হইয়া দাড়াইয়াছে। কানিংহাম সাহেব বোধ হয়। জৰুৰীপ শব্দে ভারতবর্ষ অর্থ গ্ৰহণ করিয়াই জম্বুদ্বীপের আকৃতির সহিত ভারতবর্ষের নয়টী বিভাগের সামঞ্জস্য বিধান করিতে शिक्षा, मैक्रों भांनष्यि कहना कब्रिग्रां थोंकिcदन । পূর্বে যেমন ভারতবর্ষ নয় ভাগে বিভক্ত ছিল পরিচয় পাইয়াছি, সেইরূপ আবার ভারতবর্ষ এক সময়ে সপ্ত ভাগে বিভক্ত হইয়াছিল বলিয়াও পরিচয় পাই। বায়ুপুরাণেরই ख्म्लि जभgझ ত্ৰিয়ন্ত্রিাংশ অধ্যায়ে লিখিত আছে,-“নাভির বংশে শতজিৎ জন্মগ্রহণ করেন। হ'ল। শতজিতের শত পুত্র; তাহারা সকলেই রাজা ছিলেন। তাহারা এই ভারতবর্ষকে সপ্ত-খণ্ডে বিভক্ত করেন।” সেই সপ্তখণ্ডের পরিচয় এমন কি তাহদের নাম পৰ্যন্ত এখন বিলুপ্ত হইয়াছে। °ब्रिघ्न्र अ°ब्र ज्ञांद्र क्ङ्किरे

  • Alexander Cunningham, The Ancient Geogrphy of India, vol.