পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাচ্যে ও প্রতীচ্যে ভারত-প্ৰসঙ্গ । bሥS করিয়াছেন, তাহাতে প্ৰায় ছয় “লি’-তে এক মাইল দাড়াইতে পারে। সে কয়েকটি হুয়েন-সাং-প্রদত্ত দূরত্বের এবং পরবৰ্ত্তি-কালের পরিমাপের পরিচয় এইরূপ,- স্থান । 硬乙邵可开忆g颈 可乙5 বৃটিশ মাইলে দূরত্ব ड5iठूाइ हिमाद । बांशखझांश इहेड शविषन se o fr v sliša কুশান্ধী হইতে কুশপুর Ao o fer »8 2tfğsem শ্ৰাবন্তী হইতে কপিল too fr y@国博引 কুশীনগর হইতে বারাণসী too for e বারাণসী হইতে গাজীপুর oo o for 8y भाईवन গাজীপুর হইতে বৈশালী vo for ১০৩ মাইল ইহাতে ৩,৩৬০ লি এবং ৫৬৭ মাইল দাড়াইতেছে। এ হিসাবে, এক মাইলে ৫°২৫ লি অর্থাৎ প্ৰায় ৬-লি দাড়াইতে পারে। কোন পথে কি ভাবে কখন মাপ লওয়া হইয়াছিল, DDD BBDDO SBE DDD S SKDBDBL DEDB BD DBDBDSDBBLD DDD SBDBDLBBDBD S প্ৰাচীন ভারতের আকৃতি বিষয়ে অধুনা ক ৩ই বিচার-বিতর্ক উপস্থিত হইয়া থাকে। পুরাকালে কোন সময়ে ভারতের কিরূপ আকার নিদিষ্ট হইত, তাহা নির্ণয় করা দুঃসাধ্য। প্রাচীন কেহ বলেন,-এক গোলাকার ভু-খণ্ড ভারতবর্ষ নামে অভিহিত হইত। ভারতের কেহ বলেন,-এক চতুষ্কোণ আয়ত ক্ষেত্ৰকে ভারতবর্ষ, বলিত। কেহ efois ! বলেন,-ভারতবর্ষ ত্ৰিভুজাকারে কিন্তমান ছিল । পুরাণাদি গ্রন্থে ভারতবর্ষের ত্ৰিবিধ আকারেরই পরিচয় পাওয়া যায়। মহাভারতের ভীষ্মপর্বে সঞ্জয় ধৃতরাষ্ট্রকে বলিতেছেন,-“জম্বু-খণ্ডের সৰ্ব্বোস্তুর দিকে অধিস্থিত ঐরাবতবর্ষ এবং সর্ব-দক্ষিণ দিকে অবস্থিত ভারতবর্ষ। এই দুই বর্ষের আকৃতি ধনুকের আকার।” কিন্তু ধনু আকারে অবস্থিত বলিলে, অনেক কথাই বুঝাহতে পারে। হিমালয় পৰ্ব্বতকে জ্যা বা ধনুর ছিল। স্বরূপ কল্পনা করিয়া লইলে, দাক্ষিণাতোর মধ্যভাগে কিছু দূরে সীমানা শেষ হইয়া যায়। কিন্তু সিংহল, যব-দ্বীপ প্ৰভৃতি যদি সেই ধনুর অন্তর্ভুক্ত হয়, তাহা হইলে বিষুব-রেখা পার হইয়া দক্ষিণ-মেরু পৰ্য্যন্ত ভারতবর্ষের বিস্তৃতি অসম্ভব হয় না । মহাভারতে ভারতবর্ষের এই ধনুর আকৃতির পরিচয় পাইয়া পাশ্চাত্য-পণ্ডিতগণ সমবাহু ত্রিভুজের কল্পনা করিয়া লইয়াছেন। আলেকজাণ্ডার কানিংহাম লিখিয়াছেন,-“এক সময়ে ভারতবর্ষের আকৃতি সমবাহু DBDDBD DDD DD gDg BBD SDDD BDDBB BBBD DBY S BBBBSYiDDBDBDDBB KK BT BBSS S BDD DBDODD SBS DDDDDS DB uDD S DBD DBBDDB করেন নাই । তিনি বলিয়াছেন,-কোলক্ৰক সাহেব মহাভারতের ভীষ্মপৰ্ব্ব হইতে ঐ মৰ্ম্মের কয়েকটা শ্লোক উদ্ধার করিয়া উইলফোর্ডকে প্ৰদান করিয়াছিলেন। তাহার উপর নির্ভর করিয়া “এসিয়াটিক সোসাইটির জর্ণালো” উইলফোর্ড এক প্ৰবন্ধ লেখেন। it "At a somewhat later date the shape of India is described in the "Mahabharata' as an equilateral triangle, which was divided into for smaller equal triangles. Thc apex of the triangle is Cape Conorin, and the base is formed by the line of the Himalaya mountains."-Maj.-Gen, Alexander Cunningham,7he Ancient Geography of India, Vol. J.