পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - দ্বিতীয় খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Wri:R एछान्नछदर्ष । BB SuLDDDB DBDDB L SBBDD DDS DBS BBDDS DDDDDB BBKYS ‘মহাভারতে ভীষ্মপর্বের যে অংশে ভারতবর্ষকে সমবাহু ত্রিভুজরূপে বর্ণনা করা হইয়াছে, সেখানে 'ভারতবর্ষের সীমানার কোনও পরিমাপ উল্লিখিত হয় নাই অথবা ভারতবর্ষের অন্তৰ্গত কোনও জনপদাদির নামও লিখিত নাই।” আমরা কিন্তু মহাভারতের ভীষ্মপর্বের মূলে কোথাও কানিংহাম-কথিত ভারতবর্ষের আকৃতির পরিচয় পাইলাম না। “ভারতবর্ষ ধনুরাকারে অবস্থিত’-ভীষ্ম-পর্বে এইমাত্ৰ লিখিত আছে। তাহা হইতেই বোধ হয়। পাশ্চাত্য-পণ্ডিতগণ সমবাহু ত্রিভুজের কল্পনা করিয়া লইয়াছেন। অবশ্য সে অর্থ যে তঁহাদের স্বকপোলকল্পিত, তাহা মনে করি না । মহাভারতের টীকাকার নীলকণ্ঠ অনেকটা সেই অর্থই সিদ্ধ করিয়া গিয়াছেন। মহাভারতের ভীষ্মপর্বে ষষ্ঠ অধ্যায়ের মূলে আছে “ধনুঃসংন্থে মহারাজ থে বর্ষে দক্ষিণোত্তরে। ইলাবৃতং মধ্যমিং তু পঞ্চবর্ষাণি চৈব হি। উত্তরোত্তরমেতেভো বর্ধমুদ্রিচাতে গুণৈ: । আয়ু প্রমাণমারোগ্যং ধৰ্ম্মতঃ কামতোহুর্থত: ॥” উদ্ধৃত শ্লোকদ্বয়ের টীকায় মহাভারতের টীকাকার নীলকণ্ঠ এইরূপ লিখিয়া গিয়াছেন,- "ধনুসিংহে ধনুকোটী, সংস্থাশব্দঃ সমাপ্তি-বচনঃ। সস্তিষ্ঠাতেখগ্নিহোত্রমিত্যাদি প্রয়োগদর্শনাৎ ॥ তেন মিশ্রিতধনুকোটিম্বয়াকারে ইতাৰ্থঃ । শাঙ্গািস্ত হি ধনুসো ৰে কোটী একীকৃতে ভাবতন্তদা। মধ্যে কিফিন্নীতং ক্রিকোণাং ভবতি অতএব রামসেতে ধনুকোটিশব্দেনৈব রত্নাকর মহোদধ্যাখ্য সমুদ্র বয়সঙ্গম প্রদেশে ব্যবক্ৰিয়তে। এবমাকারিং দক্ষিণে ভারতবর্ধমুত্তরে ঐরাবতং চ মধ্যে পফেতি সপ্তবৰ্ষাণি ॥”-মহাভারত, ভীষ্মপর্ব, ষষ্ঠ অধ্যায়, ৩৮শ-৩১শ লোকের টীকা । ধনু আকর্ষণ করিলে তাহার অগ্রভাগদ্বয় নিকটস্থ হয় এবং জ্যা (ছিল ) নত হইয়া ত্ৰিকোণাকার ধারণ করে। “ধনুঃসংস্থে” শব্দে সেই ভাব উপলব্ধি হইতে পারে এবং তাহা হইলে, ভারতবর্ষের ত্রিকোণত্ব সম্বন্ধে কোনও সংশয় থাকে না। তবে ইহাতে সমবাহু ত্রিভুজের কল্পনা কি প্রকারে করা যায়, বুঝিতে পারি না । এইরূপ ধনুরাকারে অবস্থিতির বিষয় দেবী-ভাগবতেও (অষ্টম স্কন্ধ, পঞ্চম অধ্যায়) বর্ণিত আছে। সেখানে নারদের নিকট শ্ৰীনারায়ণ বলিতেছেন,-“জম্বুদ্বীপের নয়ট বর্ষের মধ্যে দুইটী বর্ষ দক্ষিণ ও উত্তর সীমায় ধনুরাকারে রহিয়াছে।” এখানে অবশ্য ভারতবর্ষের নামোল্লেখ নাই। কিন্তু পুৰ্ব্বাপর সামঞ্জস্য রক্ষা করিয়া অধ্যায়ট পাঠ করিলে, উহাতেও ভারতবর্ষেরই কথা বলা হইয়াছে, বুঝা যায়। মহাভারতের আর এক স্থলে এবং বায়ুপুরাণে ভারতবর্ষের আকৃতির অন্য আর এক প্রকার বর্ণনা দৃষ্ট হয়। মহাভারতের ভীষ্মপর্বে প্রোক্ত ষষ্ঠ অধ্যায়ের প্রথমেই লিখিত আছে,-“প্রাগায়তাঃ” অর্থাৎ ইহা পুৰ্ব্ব-পশ্চিমে আয়তক্ষেত্র। বায়ুপুরাণের (পঞ্চচত্বারিংশ অধ্যায়ের ) দুইটী শ্লোকে ঐ রূপ আয়ত আকারেরই পরিচয় পাই । তাহাতে লিখিত আছে,-“ভারতবর্ষ দক্ষিণোত্তরে সহস্ৰ যোজন বিস্তৃত। ইহা কুমারিকা হইতে হিমালয় পৰ্য্যন্ত আয়ত এবং নবসহস্ৰ যোজন পৰ্য্যন্ত উত্তর দিকে তীৰ্য্যকভাবে বিস্তীর্ণ। এই নবম দ্বীপ ভারত তীৰ্য্যকভাবে আয়ত এবং ইহা সম্রাটের ন্যায় সর্বপ্রকর্ষে বর্তমান।”

  • anys YR AR

SCBLBDBBBDDBD DDLDBDu LS DBLBLBDDB BDBD DD DiLSSS “ষত্বয়ং নবমো দ্বীপান্তিৰ্য্যগায়াত, উচ্চতে। কৃৎমিং জয়তি যো হেনং স সমাড়িহ কীৰ্ত্ততে।”