পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - পঞ্চম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৪২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$ 58 ভারতবর্ষ । u Dttt tSte DD gggSgB BB BBB BBB BS BB BB BB SBBDD S z DDS lllBBBB DDSB DD BD iBBB BB BBB BBB BS BBBBBBS BBSAAAA প্রেম বৃদ্ধি ক্রমে নাম—স্কেচ, মান, প্রণয় । রাগ, অম্বুবাগ, ভাব, মস্থাভাব হয় ৷ যৈছে বীজ ইক্ষু, রস, গুড়, খ গু, সার । শর্কবা, সিত, মিশ্রি, উত্তমমিশ্রি অাব । এই সব কৃষ্ণভক্তিলসের স্থায়িভাব । স্থায়িভাবে মিলে যদি বিভাব অনুভব । স্বাম্বিক-ব্যভিচারি-ভাবের মিলনে । কৃষ্ণভক্তিবস হয় অমৃত-আস্বাদনে ॥ যৈছে যদি সিতা ঘৃত মরীচ কপূর । মিলনে রসালা হয় অমৃত মধুৰ । ভক্তভেদে রতিভেদ – পঞ্চ স লকার । শাস্তবতি, দাস্ত রতি, সখ্যরতি ৬ । মৎসল্যরতি, মধুবরতি—এ পঞ্চ বি ভদ। রতিভেদে কৃষ্ণভক্তিরস পঞ্চভেদ ॥ শান্ত-দাস্ত সখ্য-বাৎসল্য মধুর রস নাম । কৃষ্ণভক্তিরস মধ্যে এ পঞ্চ প্রধান ॥ হাস্তাদ্ভুত বীর করুণ রৌদ্র বীভৎস ভয় । পঞ্চবিধ-ভক্তে গৌণ সপ্ত রস হয় ॥ পঞ্চ রস স্থায়ী ব্যাপী রহে ভক্তমনে । সপ্ত গৌণ আগন্তুক পাইয়ে কারণে ॥ শান্তভক্ত—মব যোগেন্দ্র, সনকাদি অীর। দtশু ভাবভক্ত -সৰ্ব্বত্র সেবক অপার । সখ্যভক্ত—শ্ৰীদামাদি, পুরে ভীমাৰ্জ্জুন । বাৎসল্যভক্ত- মাতা, পিতা, যত গুরুজন ॥ মধুবরসভক্ত মুখ্য—ব্রজে গোপীগণ । মহিষীগণ, লক্ষ্মীগণ,—অসঙ্খ্য গণন ॥ পুনঃ কৃষ্ণরতি হয় দুই ত প্রকার । ঐশ্বৰ্য্য-জ্ঞানমিশ্রী, কেবল ভেদ আর ॥ গোকুলে কেবল-রতি ঐশ্বৰ্য্যজ্ঞানহীন । পুবীদ্বয়ে বৈকুণ্ঠছে ঐশ্বৰ্য্য প্রবীণ ॥ ঐশ্বৰ্য্যজ্ঞান-প্রাধান্তে সঙ্কোচিত প্রীতি । দেখিলে না মানে ঐশ্বৰ্য্য—কে বলাব রীতি । শাস্তদাস্তরসে ঐশ্বর্য্য কঁহি উদ্দীপন । বাৎসল্য-সখ্য-মধুরে ত করে সঙ্কোচন ৷ বসুদেব-দেবকীর কৃষ্ণ চবণ বন্দিল । ঐশ্বর্য্যজ্ঞানে দোহার মনে ভয় হৈল ॥ তথtfহ ভাগবতে,~ দেবকী বসুদেব-চ বিজ্ঞায় জগদীশ্বরেী । কৃতসংবন্দনে পুত্রে সস্বজাতে ন শঙ্কিতে ॥ কৃষ্ণের বিশ্বরূপ দেখি অৰ্জুনের হইল ভয় । সখ্যভাবে ধtষ্ট ক্ষমায় করিয়া বিনয় । কৃষ্ণ যদি রুক্মিণীকে কৈল পরিহাস । *কৃষ্ণ ছড়িবেন জানি রুক্মিণীর হৈল ত্ৰাস ॥ কে বলার শুদ্ধ প্রেম—ঐশ্বৰ্য্য না জানে । ঐশ্বৰ্য্য দেখিলে নিজ সম্বন্ধ সে মানে ॥ খ্ৰীচৈতন্যদেবের এই সকল উক্তি প্রাণে প্রাণে যিনি অনুভব করিতে পারেন, তিনিই বুঝিতে সমর্থ হল,—ব্ৰজগোপীগুণের প্রেম শ্রীরাধার প্রেম কি অপার্থিব স্বৰ্গীয় সামগ্ৰী ! মধুররসে যে সকল রসের সার সন্মিলন, শাস্তদাস্তাদি রস পর গল্প পুষ্ট হইয়া যে পরমরস মাধুৰ্য্যে পরিণত হয়, এ উপমার মধ্যে এক নিগূঢ় সত্যের আভাষ দেখিতে পাই। সেই নিত্য-পদার্থ তন্মাত্র-সংযোগে যে বিশ্বস্বষ্টির বিষয় অবগত হই, এখানেও তাঁহারই মধ্যাস মছে কি ? সাজ্যের যে পুরুষ—নিগুণ নির্লিপ্ত নিরুপাধিক ; সাথ্যের যে প্রকৃতি— D Bt BBB DBBBBS BBBB g iBBSBB BBB B BBB BB BBBBBS সেখানে সাখ্যমতে পঞ্চতন্মাত্ৰক যে স্মৃষ্টি-ক্রিয়, সেখানে তাক শাদি পঞ্চমহাভূতের স্বষ্টি-মূলে বে পঞ্চতন্মাত্রের স্মৃষ্টি-লীলা ; এখানেও শান্তদাস্তাদির পরিস্ফুরণে কেমন ভাবে মাধুৰ্য্যরসের ( প্রেমের ) উৎপত্তি হয়, তাহাই বুঝান হইয়াছে। সাজ্যের পঞ্চতন্মাত্রের সহিত