: «ቕ: ভারতবর্ষ। আবার তিনি সেই চতুৰ্ব্বর্ণের গুণকৰ্ম্ম নির্দেশ করিতেছেন । সঙ্গে সঙ্গে ইহাও বহি তেছেন, এই গুণকৰ্ম্ম তাহদের স্বভাবজঃ অর্থাৎ জন্মানুসারেই এই গুণকৰ্ম্ম তাছার প্রাপ্ত হইয়া থাকেন। চতুৰ্ব্বর্ণের সেই গুণকৰ্ম্ম কি, শ্লোক-কয়েকটাতে তাহারই পরিচয় আছে। যথা,—ব্রাহ্মণের স্বভাববিহিত কৰ্ম্ম—শম অর্থাৎ মনঃসংযম, দম অর্থাৎ বাহেন্দ্রিয় সংযম, তপস্যা, • শৌচ অর্থাৎ বটি বস্তুর শুদ্ধি, ক্ষান্তি অর্থাৎ ক্ষমা, আৰ্জব অর্থাৎ সরলতা, জ্ঞান অর্থাৎ বেদ-বেদাঙ্গাদি শাস্ত্রার্থবোধ, বিজ্ঞান অর্থাৎ মানসিক প্রত্যক্ষ, আস্তিক্য অর্থাৎ ভগ পদ্ধিশ্বাস । এই সকল হইল—ব্রাহ্মণের স্বভাবজঃ গুণ বা কৰ্ম্ম বা পরিচয়-চিহ্ন। তার পর ক্ষত্রিয়েব কৰ্ম্ম ; যথা—শৌর্য্য, তেজ, ধুতি, দক্ষতা, যুদ্ধে পলায়ন না করা, ঔদার্য্য, শাসনক্ষমতা প্রভৃতি ক্ষত্রিয়ের স্বভাবজ কৰ্ম্ম ৷ বৈশ্যের কৰ্ম্ম ; যথা—কৃষি, পশুপালন, বাণিজ্য প্রভৃতি বৈশাদিগের স্বাভাবিক কৰ্ম্ম । আর শূদ্রদিগের স্বাভাবিক কৰ্ম্ম ;–পরিচর্য্যাত্মক । ‘স্ব স্ব কৰ্ম্মে নিষ্ঠার দ্বারাই মানুষ সিদ্ধি লাভ করে । অন্তৰ্য্যামী পরমেশ্বর সর্বপ্রাণীর উৎপত্তির মুল এবং সৰ্ব্বত্র পরিব্যাপ্ত আছেন ; সুতরাং স্ব স্ব কৰ্ম্ম দ্বারাই মানবগণ র্তাহীকে অর্চনা করিয়া সিদ্ধিলাভ করেন । এইখানে নানা আপত্তির কথা উঠিয়া থাকে। যাহাবা বর্ণাশ্রম-ধৰ্ম্মের বিরোধী, র্তাহারা বলেন,-“ঐ সকল গুণকৰ্ম্মের বিচার করিয়৷ দেখিলে ব্রাহ্মণদি কোনও বর্ণেরই অস্তিত্ব থাকে না ; কারণ, ঐ সকল গুণ এখন কোনও বর্ণে ই DD S gB BBD BBBBB BB BBB B BBB BDDBBS BBB BBB BBB S দেখি ! তিনি বলিয়াছেন,—“যাহার যাহা ধৰ্ম্ম, তাই যদি তিনি সম্যকৃরূপে পালন করিতে ন পাবেন, তাহন্তে ও দোষ নাই ; বিকৃত অবস্থায় প্রাপ্ত অর্থাৎ বিকৃতভাবে অনুষ্ঠিত স্বধৰ্ম্মে নিষ্ঠ।যুক্ত থাকিয়া মরণ শ্ৰেয়: ; তথাপি ধৰ্ম্মাস্তুর গ্রহণ করিতে নাই । স্বভাববশে অথাৎ জন্মানুসারে মানুষ যে ধৰ্ম্ম প্রাপ্ত হয়, তাহ দোষযুক্ত হইলেও তাই কখনই পরিত্যাজ্য নহে । কৰ্ম্মমাত্রই দোষযুক্ত ; অগ্নিমাত্রেই ধুম আছে —এই মনে করিয়া, দোষভাগ পরিত্যাগে সার-ভাগ-প্রক্ষণে ( ধূমভ্যাগে অগ্নি-গ্রহণের স্তায় ) মানুষ স্বধৰ্ম্ম-নিষ্ঠ থাকিয়া সিদ্ধির পথে অগ্রসর হউক ।" । এই সকল বিবেচনা করিলে, শ্ৰীকৃষ্ণ যে বর্ণাশ্রম ধৰ্ম্ম রক্ষার পক্ষে প্রয়াস পাইয়াছিলেন, তাছ। সৰ্ব্বত্তোভাবে প্রতিপন্ন হয়। তার পর, তিনি যখন অৰ্জুনকে যুদ্ধার্থ উৎসাহিত করিয়া বলিতেছেন,—“তুমি ক্ষত্রিয় ; তোমার অন্ত ধৰ্ম্ম নাই, যুদ্ধই তোমার শ্ৰেয়ঃ ধৰ্ম্ম” ; তখন, বর্ণাশ্রম ধৰ্ম্ম রক্ষার ও তাহার উপযোগিতার বিষয়ই দৃঢ়তার সহিত উপদেশ দেওয়া হইতেছে -বুঝা যায় না কি ? এ সম্বন্ধে শ্ৰীকৃষ্ণের উক্তি সৰ্ব্বথা স্মরণীয়। S BBSBBB BBBB BBBB BB BBBS BBB BBB B BBB BkB BBB BBBB BBBB BBB BBB BDD DBBS K DDDB BBBS B DDDH BBBB DDD DBB DHH অধ্যায়ে ১৩শ হইত্তে ১২শ শ্লোকে ক্রষ্টব্য। S i BBD DDBB BB SBBBB BBB BBB BBBBB BBBBBS BBBBBB BB BBDDDDBB BBDDS BD BB BDD DBBBB D BBBS BB BDS D BBB BBBBS BBBBkS DD BBB BB BBBB DDD DBBB BBBB BBB DD DBS BBBBS S স্বৰূল উক্তি সংসপ্রবযুক্ত ।
পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - পঞ্চম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৪৪৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
