পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - পঞ্চম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৪৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

良建够 ভারতবর্ষ। ব্রাহ্মণগণই বর্ণাশ্রম-ধর্শ্বের ভিত্তি-ভূমি । ভিত্তি-ভূমি দৃঢ় থাকিলে সৌধ অচঞ্চল থাকিবে, BBB BB B BBB B BBB BB BBB BBBBB BBBBB BBB BBS করিয়া, বর্ণাশ্ৰম-ধৰ্ম্ম-সৌধের ভিত্তি দৃঢ় করিয়া গিয়াছিলেন । বৰ্ণাশ্রম ধৰ্ম্ম রক্ষার দ্বারাই প্তাহার ধৰ্ম্ম-সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা সার্থক হইয়াছিল । 蘿 豪 彙 ১০ । খ্ৰীকৃষ্ণ—পরম ত্যাগী ; কেন-না, তিনি সকল ত্যাগের সারভুত কর্মের প্রবর্তক । S DDD DDDD DBBSBBBBBBBB BBB BBB SBB BBBSBBSBBBBB BBB BB BS BB BBB SBBB BBBB BBBSBBB BBSBBB BBB BB BBBBB BB BBBBB BBS ত্যাগ শব্দের অর্থ—দান, বর্জন। সে দান সে বর্জন—কি প্রকার ? শ্ৰীকৃষ্ণ সেইটুকুই বিশেষ করিয়া বলিয়াছেন ; আর সেইটুকুই বিশেষ ভাবে দেখাইয়া গিয়াছেন । ত্যাগের स्टjाँकों স্বরূপ নির্দেশে তিনি বলিয়াছেন,-“সৰ্ব্বকৰ্ম্মফলত্যাগং প্রান্থস্ত্যাগং বিচ NG ক্ষণ ।” অর্থাৎ, যে কোনও কৰ্ম্ম করিবে, তাহার ফলকামনা ত্যাগ করিবে, তার ক্ষ"। ইছাই হইল প্রকৃত ত্যাগ। সুতরাং ত্যাগী সেই জন—যে জন সৰ্ব্বকৰ্ম্ম DD BB BBBB BDDDD SBB BBBBBB B BBBBBBBB S BBB সংসারে যে কোনও কৰ্ম্ম করে, তাহার সকল কাজেই একটা-না-একটা ফলকামনা থাকে । ইহাই স্বভাবিক । কিন্তু যে মানুষ ফলকামনা পরিত্যাগ করিয়া কাৰ্য্য করিতে পারে, তাহারই কৰ্ম্ম সার্থক-জীবন সার্থক । শ্ৰীকৃষ্ণ নিজের জীবনে যে সকল কাৰ্য্য করিয়া গিয়াছেন, তাহা সকলই কৰ্ম্মফলত্যাগ-শিক্ষা-মূলক । মানুষ যজ্ঞাদি দৈবকাৰ্য্য সাধন করে ; DDD BBD DBBSBBBB BBBB S TBB BBS BBBSBBB BBS BBB BBS DDDDB BBBB BBB BS BB BBBB BBSBBB BBSBS S BB BB BB স্থির করিয়া দিলেন—“কোন কৰ্ম্ম করণীয় এবং কোন কৰ্ম্ম ত্যাজ্য।’ বুঝাইলেন,—‘ষে কৰ্ম্ম পরিত্যাজ্য, তাহ পরিত্যাগ করিতে হইৰে ; যে স্মক করণীয়, তাহা করিতে হইবে।” অর্থাৎ,—কতকগুলি কৰ্ম্ম কৰ্ত্তব্য বলিয়া নিদিষ্ট হইল ; অথচ, তাহার ফলের আকাঙ্ক SDBBD BBD S DBB BBB BB BB BBBBB BBBBBB BBBS BB BBB S ফলে সকল শিক্ষার সার শিক্ষা হইল—কৰ্ম্মফলত্যাগ শিক্ষা । কেন-না, এই শিক্ষার উপরই নিষ্কাম ভাৰে জগতের হিতসাধন নির্ভর করিতেছে ; এই শিক্ষার উপরই সমদর্শন প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে । যে সমদর্শন বা আত্মজ্ঞান মোক্ষেরই নামাস্তর, কৰ্ম্মের দ্বারাই তাহ। লাভ হয় ; শ্ৰীকৃষ্ণ সেই শিক্ষাই যেন দৃঢ়ভাবে হৃদয়ে হৃদয়ে বদ্ধমূল করিয়া গেলেন। মোক্ষের পথ বড় দুর্গম ছিল না কি—যখন শাস্ত্রবাক্যে বিঘোষিত হইত—“জ্ঞানান্মুক্তি ! জ্ঞান লাভ করিতে হইৰে, তদ্বারা জ্ঞানী হইতে হইবে, তার পর মুক্তি পাইবে ! পথ কত