পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - প্রথম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৪৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূৰ্ব্বানুস্থতি । ৪৫৯ : কি ভাবে প্রাচীন ভারতে সময় সময় প্রচলিত হইয়াছিল,— অনায়াসেই বোধগম্য হইতে পারে। • পরিশেষে স্মাৰ্ত্ত রঘুনন্দনাদির বিচার-বিতর্কের ফলে যে প্রকার সমাজ-বন্ধন এবং বিবাহ-পদ্ধতি প্রবর্তিত হইয়াছে,—তাহাতেও সকল বিষয়ের পূর্বাভাস প্রাপ্ত হওয়া যায়। বিবাহে আনন্দ, বিবাহে বাদ্য, বিবাহে বর-কষ্কার বেশ-বিন্যাস প্রভৃতি পদ্ধতি অনন্ত কাল হইতেই বিদ্যমান আছে। ঋগ্বেদের পঞ্চম মণ্ডলে মষ্টিতম স্থক্তের চতুর্থ ঋকে বরের সুবর্ণময় অলঙ্কার পরিধানের এবং চন্দনাদি অস্থলেপনের উল্লেখ দৃষ্ট হয়। BBSSSBBBB BBS BBBS BBB BBBBS BB BBBSBBBBB BB BBBB BBBB আছে। ঋগ্বেদের পঞ্চবিংশতাধিক শততম স্থক্তের প্রথম ঋক হইতে বুঝিতে পারি,— স্বনয় রাজ কক্ষীবানের সহিত আপন কস্তার বিবাহ দিয়াছিলেন ; এবং সেই বিবাহে জামাতাকে বহু ধন-রত্ন প্রদান করিয়াছিলেন। বিষ্ণুপুরাণ এবং শ্ৰীমদ্ভাগবতে দেখিতে পাই,--ঋচীক-সত্যবতীর বিবাহে, সত্যবতীর পিতার নিকট মহর্ষি ঋচীক বহু ধন-রত্ন পপস্বরূপ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন । অপিচ, অন্যান্য স্থানেও ঋষিগণের সহিত কন্যার বিবাহ-দান-কালে এই পণ-দান-প্রথার বাহুল্য দেখিতে পাই । ইহাতে বুঝা যায়,- কৌলীন্ত-মৰ্য্যাদা পুরাকাল হইতেই চলিয়া আসিতেছে। ঋগ্বেদে নবম মণ্ডলের বটুচত্বারিংশ স্থক্তে এৰং দশম মণ্ডলের উনচত্বারিংশ স্থক্তে সালঙ্কার কন্যা-দানের উল্লেখ আছে। প্রথমোক্ত স্থক্তের দ্বিতীয় ঋকে দেখিতে পাই,—“পিতৃদত্ত অলঙ্কারে সুশোভিত হইয়া নববধূ স্বামীর নিকট গমন করেন । শেষোক্ত সুক্তের চতুর্দশ ঋকে দৃষ্ট হয়,—‘জামাতাকে কন্যা-সম্প্রদানের সময় তাহাকে বসন-ভূষণে অলঙ্কত করিয়া সম্প্রদান করেন । পুরাণেও বহু স্থানে এইরূপ ভাবে কন্যাসম্প্রদানের উল্লেখ আছে। স্ত্রীলোকের অবগুণ্ঠন-প্রথা, স্বামী-স্ত্রীর একত্র যজ্ঞ সম্পাদন প্রভৃতি বিষয়ও পুরাকালে প্রচলিত ছিল সহমরণ-পদ্ধতি কত কাল হইতে প্রচলিত ছিল,--নির্ণয় করা দুঃসাধ্য। ঋগ্বেদের দশম মণ্ডলে অষ্টাদশ স্থক্তের অষ্টম ঋকে সংকুমুক ঋষি পতি-বিয়োগ-বিধুর সহগমনোদ্যত কোনও নারীকে লক্ষ্য করিয়! বলিতেছেন,— BBtS BBD DBBBBBBBDDBBB BBS BBBBB BttBBBBBB BBB BBDDBBDDD S অর্থাৎ,—“হে নারী ! সংসারের দিকে ফিরিয়া চল ; গাত্রোথান কর। তুমি যহার নিকট শয়ন করিতে যাইতেছ, সে গতামু অর্থাৎ মৃত হইয়াছে । চলিয়। তাইস । যিনি তোমার পাণিগ্রহণ করিয়া গৰ্ত্তাধান করিয়াছিলেন, সেই পতির পত্নী হইয়া যাহা কিছু কৰ্ত্তব্য ছিল, সকলই তোমার করা হইয়াছে।” ইহাতে বেশ বুঝিতে পারা যায়,—সতী সহমৃতা হইবার জন্য পতি-পাশ্বে শয়ানা হইয়াছিলেন ; আর, তাঙ্গকে প্রবোধ-বাক্যে প্রতিনিবৃত্ত করিবার চেষ্ট হইতেছিল। সাধারণতঃ টীকাকারগণ এই অর্থ ই সঙ্গত বলিয়। স্বীকার করিয়াছেন । এই উক্তি কোন যুগে কাহার সম্বন্ধে প্রযুক্ত হইয়াছিল—তাহা নির্ণয় করা দুঃসাধ্য। তবে, বিভিন্ন সময়ে ভারতবর্ষে সহমরণ-প্রথা প্রচলিত ছিল,-পুরাণ ও সংহিতা প্রভূতি শাস্ক-গ্রন্থে তাহার প্রমাণ পাওয়া যায়। মনু-সংহিতায় সহমরণের প্রসঙ্গ দেখিতে BBBBBB BBB BDD DDSDDS BBBBBS BBBBSBBBS BBBSBBB BDDllH ঋগ্বেদ, অষ্টম মণ্ডলের সপ্তদশ, বড়বিংশ এবং একত্রিংশ মূক্ত স্রষ্টব্য। ।