পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - প্রথম খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ક8 ভারতবর্ষ । সংসারে মানুষ যাহাকে মুখ বলিয়। মনে করে, তাহ দুঃখেরই আদিভূত। সাংসারিক সুখ ক্ষণস্থায়ী ; তদার কেবল দুঃখই বুদ্ধি হয়। সংসার অহরহ সুখের সন্ধানে ঘুরিয়া বেড়াইতেছে ; সুবিমল চিরমুখ ও চিরশাস্তি লাভই মনুষ্য-জীবনের একমাত্র লক্ষ্য ।” স্থূলতঃ, ঃখবাদ-দৰ্শন-শাস্ত্রের ভিত্তি ; দুঃখনাশ – দর্শন-শাস্ত্রের প্রতিপাদ্য । দুঃখ-নিবারণের উপায়-পরম্পর নির্দেশ করিয়া, দর্শন-শাস্ত্র নিত্য-স্থখলাভের পথ নিৰ্দ্ধারণ করিয়াছেন । সকল দর্শন-শাস্ত্রেরই মূল উদ্দেশু এক বটে ; কিন্তু সকলেই যে একই পথে প্রধাবিত, তাহ। নহে । ভিন্ন ভিন্ন পথে, ভিন্ন ভিন্ন তর্ক-যুক্তির অবতারণায়, দর্শন-শাস্তুসমূহ দুঃখ-নিবৃত্তির অর্থাৎ নিত্যস্থখলাভের উপায় উদ্ভাবন করিয়াছেন। দর্শনশাস্ত্রের মতে—পদার্থ-তত্ত্বের জ্ঞানই দুঃখনিবৃত্তির উপায় ৷ দৰ্শন-শাস্ত্রে তাই পদার্থ-তত্ত্বের আলোচনায় পদার্থের স্বরূপতত্ব অবগত করাইয়া চিরসুখ-লাভের (মোক্ষের ) পথ নির্ণীত হইয়াছে। সে হিসাবে, দর্শন-শাস্ত্রসমূহ জ্ঞান-গবেষণার উৎস-স্থানীয় বটে ; তবে, দর্শন-শাস্ত্রসমূহের উদ্ভাবিত মুখ-সাধনের উপায়-পরম্পরার সহিত সৰ্ব্বত্র ঈশ্বরের নৈকট্য সম্পর্ক আছে বলিয়। মনে হয় না । সাস্থ্য-দর্শনে এবং মীমাংসা-দর্শনে ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রকারাস্তরে অস্বীকার করা হইয়াছে। স্তায়-দর্শন এবং বৈশেষিক দর্শন ঈশ্বরের অস্তিত্ব অস্বীকার করেন নাই বটে ; কিন্তু মনুষ্যের দুঃখ-নিৰ্ব্বণ্ডির সহিত ঈশ্বরের যে কোনও সম্বন্ধ আছে, তাহ স্বীকার করেন মাই। পতঞ্জলির যোগ-শাস্ত্রে ঈশ্বর-সান্নিধ্য-লাভের উপায়-পরম্পর নির্দিষ্ট আছে বটে; কিন্তু সে উপায় ও মুখ্য উপায় বলিয়া মনে হয় না। একমাত্র বেদাস্ত-দর্শনেই ঈশ্বরের (ব্রহ্মের ) প্রাধান্ত কীর্তিত হইয়াছে। বেদাস্তের মতে,–ব্রহ্মই সত্য, আর সকলই মিথ্যা । বেদান্ত বলেন,—যুক্তির পর আত্মা চিদানন্দরূপে অবস্থান করেন । উপনিষদে যে দেখিতে পাই-পরমাত্মার সহিত আত্মার মিলন হইলেই সকল দুঃখের অবসান হয় ; বেদান্তের BBS BBBD DBBBBBB S BBBBt DBBBBBB gBBB BB BB BBB করেন। তাহাদের মতে,- সাস্থ্য ও পূর্ধ-মীমাংসা একশ্রেণীর দর্শন ; স্থায় ও বৈশেষিক একশ্রেণীর দর্শন ; এবং পাতঞ্জল ও বেদান্ত একশ্রেণীর দর্শন। মূল দর্শনশাস্ত্রসমূহ এখন লোপ পাইয়াছে বলিলেও অভূক্তি হয় না। দর্শন-শাস্ত্রসমূহের ভাষ্য ও টীক। প্রভৃত্তি কখনও কখনও দর্শনশাস্ত্র-রূপে প্রচারিত হইয় থাকে। সুতরাং সাস্থ্য, স্বায়, বৈশেষিক, পাতঞ্চল, মীমাংসা, বেদাপ্ত—হিন্দু-দর্শনের এই ছয়ট প্রধান সম্প্রদায় বা শাখা হইলেও, এক এক শাখায় এখন বহু মাত এৰং বহু উপশাখা দেখিতে পাওয়া যায়। যাহা হউক, সংসার-বন্ধন হইতে মুক্ত হইয় অপবর্গের সাধনভূত তত্বজ্ঞান-লাভ কি প্রকারে হইতে পারে, তাহ নির্দেশ করাই-ষড়দর্শনের উদ্বেগু । বেদে ভগবান জগৎজীবনরূপে প্রতিষ্ঠিত আছেন। উপনিষদে বুঝাম হইয়াছে’- তিনিই পরমাত্মা ; জীবাত্মা ॐांशन्न अश्ल भाग्य । ठिनिझे नष्ठा • खग९ भिंथा। श्रांच्या भद्रयांच्य़ांग्र शैौम शङ्केरलझे छौचत्रूखि ঘটে " দর্শনশাস্ত্র তর্ক-যুক্তি দ্বারা সেই স্বরূপ-তত্ত্ব নির্ণয় করিবার চেষ্ট পাইয়াছেন। কিসে মানবের দুঃখ দূর হয়, কি প্রকারে জীবাত্মা যুক্তি-লাত করিতে পারে,– প্রমাণাদি দ্বার। क्रमितtञ श्रदान है जश्नकांन कविब्रांरह्म । o -