পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - ষষ্ঠ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/২৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিভিন্ন দাশনিক সম্প্রদায়ের বাদ-বিতণ্ড । R.8> ঐরূপ ব্যাখ্যা নিশ্চয়ই অস্বাভাবিক নহে। বৈষ্ণব-সম্প্রদায়কে নারায়ণ বিষ্ণুর শরণাপন্ন হইবার উপদেশ দিতে গিয়া তিনি যদি বৈঞ্চবেতর সম্প্রদায়ের মহাত্ম্য কীৰ্ত্তন করিতেন, তাহা হইলে তাহার সম্প্রদায় যতটুকু অগ্রসর হইয়াছিল, তাহ অপেক্ষ অনেক দূরে পিছাইয় পড়িত। সুতরাং আপন সম্প্রদায়ের উন্নতির পথ প্রদর্শন পক্ষে তিনি যে পন্থ। পরিগ্রহ করিয়াছেন, তাহtতে দোষ প্রদর্শন করিতে চাহি না । অধিকারিবিশেষের নিকট কীৰ্ত্তিত হইলে, অনেক স্থলে সাম্যে বৈষম্য ও বৈষম্যে সাম্য অনিয়ন করে । যে আশীবিষ সাক্ষাৎ মৃত্যু-স্বরূপ, বিজ্ঞ ভিষকের হস্তে তাহাই আবার প্রাণ-রক্ষার উপাদানভূত ভেষজে পরিণত হইয়া থাকে । তত্ত্বভিজ্ঞ ও তত্ত্বানভিজ্ঞ জনের নিকট একই সামগ্ৰী বিপরীত BB BBBB BBBS BBS BBS DDD BBBBB BBB BBtt DBB S BBBB সকল স্থলে সমান শিক্ষা প্রচার অযৌক্তি ক বলিয়াই মনে করি । বলদেবের ব্যাখ্যা যখন প্রচারিত হইয়াছিল, তাহার আবশ্যকতা ছিল— ইহাই মনে করিতে হইবে । কিন্তু তদ্বিারা BBB BDD BBB D DDS BBB BBB BB BBB BB D BBD DD DS BBDS এ স ক ল কথা বলিবার ইহাই মোমাদের উদেখা । তার পর, এ প্রসঙ্গে বাদ-প্রতিবাদ স্বত্রে যে বিষয়ট বিশেষভাবে উল্লেখ করা হইয়াছে, BBBSBBBBB BBBB SBSDDDS gDD SBBB BBBBBBS BB BBBSBBB BDDBBS কৃত ব্যাখ্যায় যে বিষম সংঘর্ষ ঘটিয়াছে ; তাহার fr কোনও নিরাপ হইতে পারে না ? শঙ্করাচার্য্য বিভ্রম-গ্রস্ত, কি জৈনাচার্য্যগণ বিভ্রমগ্রন্ত, কে তাহ! সাহস করিয়া কহিতে পারেন ? ঐ দুই বিপরীত মতের মধ্যে কি কোনরূপ সমতা দৃষ্ট হয় না ? আমরা কিন্তু মনে করি, দুই মতের কোনও মতই প্রমাদপুর্ণ নহে । শঙ্করাচার্য্য যাহা থ্যাপন করিয়াছেন, তাহাও ঠিক ; আবার জৈনাচাৰ্য্যগণ যাহা সিদ্ধাস্ত করিয়াছেন, তাহীও অঠিক নহে । দুই সম্প্রদায় দুই ভাবে দুই দিক হইতে লক্ষ্য করিয়াছেন । সুতরাং দৃষ্ট বস্তু দুই ভাবে প্রতিভাত বা ব্যাখ্যাত হইয়াছে। দুইজন মহাসাগর দর্শন করিতে গিয়াছিলেন । একজন প্রত্যাবৃত্ত হইয়া সংবাদ দিলেন,— SDDBBB BBBBBDS DDD BBBB BBD DBBDD BBBS BBBBStBBBBB অতলম্পর্শী। অজ্ঞজন মনে করিল, ঐ দুই জনের একজন নিশ্চয়ই মিথ্যা কথা কহিয়াছেন । অথচ দুই জনই যে সত্য কথা কহিয়াছেন, তাহ সুনিশ্চিত । কিন্তু ছুই জনের মুখে ছইন্ধপ পরিচয় শুনিয়া অজ্ঞ জনের মনে মহাসাগর সম্বন্ধে যদি ভ্ৰম-ধারণা জন্মে, তাছার জন্য তাহারা কখনই অসত্যবাদী হইতে পারেন না । সাধারণ-বোধ্য এবম্বিধ সাদৃশু থ্যাপন—তর্কশাস্ত্র মতে দোষদুষ্ট হইতে পারে । কিন্তু বস্তুপক্ষে বিচার করিয়া দেখিলে বুঝা যায়, উভয় ব্যাখ্যাই একার্থ-বোধক ৷ এক ব্যাখ্যা বস্তু’-মূলক, অপর ব্যাখ্যা—“ভাব-মূলক । যখন প্রকৃত সেই সিং পদার্থকে (পদার্থ সংজ্ঞাই দিতে হইল ) বুঝাইতে হইবে, তখন তাহার সহিত অষ্ঠের (অমৃতের ) সম্বন্ধ কখনই স্বচিত হইবে না বা হইতে পারে না। সৎ-অবিমিশ্র , সতের সস্থিত অসতের, সত্যের সহিত মিথ্যার সংযোগ নিশ্চয়ই অঙ্গীকার করা যায় না। শঙ্করাচাৰ্য্য যে উপমা প্রদান করিয়াছেন, শৈত্যের সহিত উষ্ণত একত্র থাকিতে পারে। 9数- う> সেই একে? সকলই সস্তুব।