পাতা:পৃথিবীর ইতিহাস - ষষ্ঠ খণ্ড (দুর্গাদাস লাহিড়ী).pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জৈন-দর্শন । bs च्षांश्téी न१अंरू कब्रिघ्न औदन-थांब्र१ कब्रिएउद्दछ्न ; cनई शृंश्ऊTांशैौ गङ्गTांन-बउषांनैौ नाथूहे DDDSBBB BBB BBBBS BBBBSBBBBB BDDD BB DDS BBB BBDS i শঙ্করাচার্য্য যে ভাষ্য * প্রণয়ন করিয়া গিয়াছেন, ব্ৰহ্মতত্ত্ব-জিজ্ঞাস্থর পক্ষে যে অধিকার অনধিকারের প্রসঙ্গ খ্যাপন করিয়া গিয়াছেন, এখানে তাহারই আভাষ দেখিতে পাই । শ্রীমৎ শঙ্করাচাৰ্য্য লিখিয়াছেন,—“বিধিবদধীতবেদবেদাঙ্গত্বেনাপাততোধিগতাথিলবেদার্থঃ অস্মিন জন্মনি জন্মাস্তরে বা কাম্যনিষিদ্ধ-বৰ্দ্ধনপুরঃসর নিত্যনৈমিত্তিক প্রায়শ্চিত্তোপাসনামুষ্ঠানেন নির্গতনিখিল কক্সষতয়া নিতান্তনিৰ্ম্মলস্বাস্তঃ সাধনচতুষ্টয়সম্পন্ন প্রমাতা অধিকারী ” এইরূপ, বিনয় সম্বন্ধে উপদেশ পাইবার অধিকারীর কঠোর ব্রহ্মচৰ্য্য প্রয়োজন। প্রোক্ত স্থত্রে তাঁহাই নির্দেশ করা হইয়াছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থত্রে অধিকন্তু বিনয়সম্পল্পের ও ফুর্কিনীত জনের পরিচয় অাছে। তাহাতে দেখি,— “আণা-নিদেস-করে গুরূণমূববtয়কারএ। ইংগিয়াগারসংপরে সে বিনীএত্তি বুচ্চঈ ॥ . জহা মুণী পুটুকী নিক্কসিজই সব্বসে। এবং দুস্সীল পড়িলীএ মুহর নিকলিজ্জঈ।” অর্থাৎ,—‘গুরুর আজ্ঞাই যাহার নিকট প্রমাণ, গুরুর ইঙ্গিতমাত্রই র্যাহার জ্ঞান, গুরুর দৃষ্টি-গোচরে র্যাহার অবস্থান, তিনিই প্রকৃত বিনয়-সম্পন্ন। যে দুঃশীল, গুরুদ্বেষী, বাচাল, অমিতভাষী, তাহাকে পুতিকণি কুকুরীর মত বিতাড়িত করা কৰ্ত্তব্য ।" ফলতঃ, গুরুর আদেশামুবৰ্ত্তী হইয়া যে জন কঠোর সংযম অবলম্বন করিতে সমর্থ হয়, বিনয় প্রতিপালনে তাহীরই অধিকার । মুক্তির পথ যে কি ঘোর সঙ্কট-সমাকুল, সে পথে যে কি ভীষণ বাধা-বিপত্তি বিদ্যমান, পথের পরিচয় ব্যপদেশে, অষ্টবিধ কৰ্ম্ম ও দ্বাবিংশ পরিসহ প্রসঙ্গে, তাহার আভাষ দিয়াছি । বিনয় যাহার প্রারম্ভ, সে পথ কি কঠোর । মূল লক্ষ্য-কৰ্ম্মধ্বংস । ਅਂ রতি ও বিরতির ফলে কৰ্ম্মের উৎপত্তি হয়। অতি কঠোর সংযম-সাধন ভিন্ন কৰ্ম্ম ধ্বংস হয় না। নূতন কৰ্ম্ম যাহাতে উৎপন্ন না হয়, তৎপক্ষে লক্ষ্য রাখিতে হইবে । অপিচ, পুরাতন কৰ্ম্ম যাহাতে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, তৎপক্ষে যত্নবান হইতে হইবে । জলাশয়ের জল-সঞ্চারের পথ রোধ হইলে, কিয়দংশ বাষ্পাকারে বিলীন হয়, আর কিয়দংশ মমু ও পশুপক্ষী প্রভৃতির ব্যবহারে নিঃশেষ হইয়া আসে । কৰ্ম্মক্ষয় বিষয়েও তদ্রুপ বুঝিতে হইবে । নুতন কৰ্ম্ম যাহাতে সঞ্চিত না হয়, পরস্তু সঞ্চিত কৰ্ম্ম যাহাতে লোপ পায়, সন্ন্যাসীর তাহাই প্রধান লক্ষ্য হওয়া আবখ্যক । কিন্তু কি উপায়ে সে উদেগু সাধিত হইতে পারে ? কঠোর সংযম-সাধনা ভিন্ন সে উদ্দেগু সিদ্ধ হওয়া সম্ভবপর নহে। জৈনদর্শন সেই কঠোর সংযমসাধনাকে প্রধানতঃ বাহ ও আভ্যন্তর ভেদে দুই ভাগে বিভক্ত করিয়াছেন। সেই বিবিধ সংযম-সাধন আবার প্রত্যেকে ষড়বিধ উপবিভাগে বিভক্ত। বাহ সংযম-সাধনা,--(১) অনশন, (২) অবমোদারিক অর্থাৎ ক্রমোপবাসামুশীলন ; সন্ন্যাসী প্রথমে যে অtহার গ্রহণ করিতে অভ্যন্ত ছিলেন, তাহাকে দ্বীত্রিংশতি ভাগে বিভক্ত করিয়া প্রতিদিন এক এক বিভাগ

  • পৃথিবীর ইতিহাস, প্রথম খণ্ড, বেদান্ত দৰ্শন-অধিকার-তত্ত্ব-প্রসঙ্গে ১২০ পৃষ্ঠায় এতদ্বিষয়ক श्रांप्लांकन झड़ेषा ।

و د - و به