পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/১২৬

(2ीऊिंख्G-2iaनन । YA যাহাতে কৰ্ত্তব্যে কোন ব্যাঘাত না হয়, এরূপভাবে আপনার পুত্রকে নিরপরাধ সংপ্ৰমাণ করিতে আমি প্ৰাণপণে চেষ্টা করিব।” গোবিন্দরাম কৃতান্তের সৌজন্যে বিশেষ মুগ্ধ হইয়া বলিলেন, “আমি জানি, আপনারা সকলেই আমাকে বিশেষ অনুগ্রহ করেন।” সাহেব কৃতান্তকুমারের দিকে চাহিয়া বলিলেন, “আমি হাবাকে সুরেন্দ্রনাথের সম্মুখে আজই লইতে চাহি ; তবে কথা হইতেছে যে, তাহাদের দুইজনকে এখানে আনিব-না জেলে দেখা করাইব-না আদালতে লইয়া যাইব ?” . কৃতান্তকুমার বলিলেন, “যখন অনুগ্ৰহ করিয়া আমাকে এ কথা জিজ্ঞাসা করিতেছেন, তখন আমি দুই-একটি বিষয় বিবেচনা করিয়া দেখিতে বলি। শুনিয়াছি, এই হাবা খুব চালাক-আমি ইচ্ছা করিয়াই এতদিন ইহার সম্মুখে যাই নাই। প্ৰথমে এ হাবা যদি আমাকে পুলিসের লোক বলিয়া চিনিতে পারে, তাহা হইলে সাবধান হইয়া যাইবে ; ইহাকে দিয়া আর কোন কাজ পাইব না।” • সাহেব বলিলেন, “হা, আপনার প্রস্তাব কি শুনি।” কৃতান্তকুমার বলিলেন, “আমি প্ৰস্তাব করি যে, সুরেন্দ্র বাবুর সঙ্গে তাহার বাসায় এই হাবার দেখা করাই ঠিক।” গোবিন্দরাম জিজ্ঞাসা করিলেন, “কেন, উদ্দেশ্য কি ?” কৃতান্তকুমার বলিলেন, “সে যদি বুঝিতে পাবুে যে, তাহার ন্যায় তাহার মনিব সুরেন্দ্র বাবুও পুলিসে ধরা পড়িয়াছেন, তখন সে আর কিছুই বলিবে না ; আরও হাবা হইয়া যাইবে। আর যদি হাবা বুঝিতে পারে যে, পুলিস এবার তাহাকে ছাড়িয়া দিয়াছে, তাহা হইলে সে অনায়াসে আমার সঙ্গে সুরেন্দ্র বাবুর বাড়ী যাইবে। এদিকে BDDBBS BDBDDBBDB S DBDD DD BB DBDSS BD