পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৯৩৪ 8उिख्á;-°ांलन ! তিনি বলিলেন, “আর বুঝিবার কি আছে--নিশ্চয়ই লোকটার ফাসী। হইবে।” “আমার বোধ হয়, এ খুন করে নাই।” “আর করে নাই ! প্ৰমাণ ত শুনিলেন-লোকটা কিছু না বলতেই ইহার ফাসী হইবে ; সব খুলিয়া বলিলে হয় ত দ্বীপান্তর হইত।” এই সময়ে জুরিগণ প্রত্যাগমন করায় সকলে ব্যগ্ৰভাবে তাঁহাদের দিকে চাহিল। সকলে তঁহাদের মত জানিবার জন্য ব্যাকুল হইল । bांब्रिटिक नौब्रद-निरठक । জজ, জুরিগণের মতামত জানিবার ইচ্ছা প্ৰকাশ করায় তাহাদের মধ্যে একজন উঠিয়া বলিলেন, “আমরা সকলে একমত হইয়াছি।” জজ জিজ্ঞাসা করিলেন, “বলুন, আসামী দোষী- না নির্দোষী?” “oቫi8ስ !” মুহুর্তের অন্য আসামীর মুখ বিবর্ণ হইয়া গেল ; কিন্তু তিনি অবিচলিতভাবে সেইরূপ দাড়াইয়া রহিলেন। জজ বলিলেন, “আসামী, তোমার কিছু বলিবার আছে ?” সুরেন্দ্রনাথ দৃঢ়স্বরে বলিলেন, “না, আমার কিছুই বলিবার নাই।” জজ ফাঁসীর হুকুম প্ৰদান করিলেন। প্রহরীরা আসামীকে জেলের দিকে লইয়া চলিল। সুরেন্দ্ৰনাথ যাইতেছিলেন, সেই সময়ে কে যেন তাহার পাৰ্থে বলিলেন, “ভয় নাই, আমি তোমাকে বঁাচাইব।” সুরেন্দ্রনাথ চমকিত হইয়া ফিরিলেন ; দেখিলেন, একজন মুসলমান ভদ্রলোক তাহার পার্শ্বে দাড়াইয়া রহিয়াছেন। তিনিই কি এই কথা তাহাকে বলিলেন ? কিন্তু তঁহার মুখের দিকে চাহিয়া বোধ হইল না যে, তিনি কোন কথা কহিয়াছেন। সুরেন্দ্ৰনাথ কিছু স্থির করিতে পারিলেন না ; প্রহরীদিগের সহিত জেলে প্ৰস্থান করিলেন।