পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sd5 ८वऊिख्ठ-°ांकन । “কলিকাতায়-সিমলায়া-সেখানে তাহার কথা জিজ্ঞাসা করিলেই সকলে তঁহার বাড়ী দেখাইয়া দিবে।” “যে লোকটি আমার কাছে গিয়াছিলেন, তিনি কে ? তাহার নাম কি জান ?” “হাঁ, জানি, তাহার নাম কৃতান্ত বাবু, তিনি কি করেন জানি না ; এক সময়ে একটা দোকানে আলাপ হইয়াছিল।” “আমার বোধ হয়, লোকটা ইচ্ছা করিয়া লাইনের উপরে টাকা ছড়াইয়া আমার মেয়েকে মারিতে চেষ্টা পাইয়াছিল।” “না-না-এ কখনও হইতে পারে না, তোমার মেয়েকে মারিবার ইহার উদ্দেশ্য কি ? তোমার, মেয়ে কত বড় ?” । “মেয়েকে এখানে একটী বন্ধুর বাড়ী আনিয়াছি। একদিনের ছুটি লইয়া আসিয়াছি- এই যে এইখানেই বন্ধুর বাড়ী-তামাক খাবে ?” “ক্ষতি কি ?” গৃহদ্বারে পিতাকে দেখিয়া লীলা ছুটয়া বাহিরে আসিল । গোপাল বলিল, “যাও লীলা, খেলা করগে।” লীলা বলিল, “বাবা, ঐখান থেকে ফুল তুলিয়া আনিব ?” “যাও, কিন্তু বেশীদূরে যাইয়ে না, মা ।” “না, ঐতো-ওখান থেকে আনিব।” লীলা ছুটয়া ফুল তুলিতে গেল। গোপাল তামাক সাজিতে আরম্ভ করিল। রামকান্ত বলিল, “তোমার মেয়েটি ত বেশ-একে দেখিলেই সকলেই বলিবে, এ বড় ঘরের মেয়ে ।” গোপাল সনিঃশ্বাসে বলিল, “আমরা চিরকালই গরীবলোক-খেটে भूल्ने थाछे ।”