পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

©ठिङढ़-°iांक्लन ১৫৩ “এখন বোধ হয়, আর গৰীব থাকিবে না।” “এই নরেন্দ্ৰভূষণ বাবু যদি কিছু রাখিয়া গিয়া থাকেন, তাহা হইলেও তাহার কিছুই আমি জানি না।” “সেইজন্যই তা নরইরি বাবুর কাছে তোমাকে যাইতে বলিতেছি।” “হা, যখন কাগজগুলা পাইয়াছি, তখন লীলার জন্যও আমার একটু সন্ধান লওয়া উচিত।” “নিশ্চয়ই—নরহরি বাবুর চাতে কাগজগুলি দিলেই তোমার সব কাজ তিনি নিজে ঠিক করিয়া দিবেন। তিনি আগে এক পয়সাও চাহেন না-তোমার মেয়ে সম্পত্তি পাইলে, তখন তিনি তঁহার পারিশ্রমিক চাহিবেন ।” “আমি দুই-একদিনের মধ্যেই একদিন ছুটি লইযা তাহার সঙ্গে দেখা করিব।” “কোন দিন, কখন যাইবে বলিলে আমি ঠিক সেই সময়ে তাহার বাড়ীতে যাইতে পারি, তাহার সঙ্গে আমার বিশেষ আলাপ-পরিচয় আছে ।” “তাহা হইলে তা ভালই হয়-পরাশ্বঃ সকালে যাইব ।” “বেশ, আমিও আসিব—তবে ইহাও তোমায় বলি, মেয়েটিকে খুব সাবধানে রাখিয়ো ।” “কেন-কেন ? তাহার ভয় কি ?” “আছে, ভাল লোক, মন্দ লোক এ সংসারে সব রকমেরই লোক আছে ।” “কেন, তাহারা কি করিবে ?” “এই নরেন্দ্ৰভূষণ বাবুর অনেক ওয়ারিসান থাকিতে পারে - তাহা হইলে তঁহার সম্পত্তি ইহাদের সকলের মধ্যে সমভাবে ভাগ হইবে ;