পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

xtả ©डिख!-°itव्लन | কাজেই ইহাদের মধ্যে যদি কোন বদলোক থাকে, তাহা হইলে এ লোক নিজে বেশী টাকা পাইবার লোভে অপর ওয়ারিসনদের সরাইবার চেষ্টা করিতে পারে ।” ਫ कि “হঁ, এ সংসারে সবই সম্ভব।” “তাহা হইলে আমি ত ঠিক ভাবিয়াছি যে, তবে এ লোকটা ইচ্ছা! করিয়াই আমার মেয়ের সম্মুখে টাকা ছড়াইয়াছিল।” “তাহা যাহাই হউক, সেইজন্যই বলিতেছি, তোমার মেয়েটিকে একটু সাবধানে রাখিয়ো ; এখন মেয়েটি কোথায় গেল, দেখিতে श्रांझेडछि न ।” গোপাল লম্বন্ধ দিয়া উঠিয়া দাড়াইল-যথার্থই লীলা আর সেখানে নাই ; সে নিকটেই ফুল কুড়াইতেছিল-কিন্তু এখন সে আর সেখানে নাই। গোপাল তাহার সন্ধানে উন্মত্তের ন্যায় ছুটিল। রামকান্তও তাহার সঙ্গে সঙ্গে চলিল । তাহারা কিয়ৎক্ষণ এদিকে সেদিকে সন্ধান করিয়াও কোথাও তাহাকে দেখিতে পাইল না ; তখন গোপাল পাগলের মত চীৎকার করিয়া ডাকিতে লাগিল, “লীলা-লীলা-” এই সময়ে লীলা একটি ছোট গলির ভিতর হইতে ছুটয়া বাহির হইয়া আসিল। গোপাল ছুটিয়া গিয়া তাহাকে কোলে করিয়া তাহার মুখচুম্বন করিল। গোপাল বলিল, “মা, এতক্ষণ কোথায় গিয়াছিলে ? আমি ভেবে মারি ।” লীলা বলিল, “এক মাগী এসে বলিল যে, তুমি আমাকে ঐদিকে ডাকিতেছ ; আমি তাহার সঙ্গে গেলে, সে আমাকে জোর ক’রে এক খান গাড়ীতে তুলিতেছিল। আমি তাহার হাত কামড়াইয়া ধরিলে