পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰতিজ্ঞা-পালনী । sy বুলিয়া বলিষ। আমিই খুনের পরদিন রাত্রে বাগবাজারের বাড়ীতে • গিয়াছিলাম ; বিনোদিনীর ছবি সে নিজে আমাকে দিয়াছিল, তবে লে ৰে খুন হইয়াছে, আমি তখনও তাঁহা জানিতাম না।” গোবিন্দরাম ব্যগ্ৰভাবে বলিয়া উঠিলেন, “তাহা হইলে আমি ঠিক জানি, তুমি তাহাকে খুন করা নাই।” . সুরেন্দ্ৰনাথ বলিলেন, “আমি ছেলেবেলায় এক সময়ে এই বিনোদিনীকে চিনিতাম--তাহার পর তাহার কথা ভুলিয়া গিয়াছিলাম ; সে সুধামাধব রায়ের রক্ষিত হইয়াছিল। আমার সঙ্গে ইহার অনেক কাল দেখা-সাক্ষাৎ নাই। কয়েক মাস হইল, হঠাৎ একদিন ইহার সহিত আমার দেখা হয় ; আমি চলিয়া যাইতেছিলাম, কিন্তু ইহার কাকুতি-মিনতিতে ইহার বাড়ীতে গেলাম। তখন শুনিলাম, যদিও এ সুধামাধব রায়ের আশ্রয়ে আছে, তবুও একজন তাহার উপরে বড় অত্যাচার করিতেছে। তাহার হাত হইতে তাহাকে রক্ষা করিবার জন্য সে আমাকে অনেক अईनम्न-दिनम्न कब्णि ।” গোবিন্দরাম বলিলেন, “আমরা জানিয়াছি, কেন সে খুনइहेथ्राएछ ।” ) সুরেন্দ্রনাথ বলিতে লাগিলেন, “আমি মধ্যে মধ্যে তাহার সহিত দেখা করিতে সম্মত হইলাম। মধ্যে মধ্যে তাহার কাকুতি-মিনতিপূর্ণ পত্ৰ পাইয়া তাহার সঙ্গে বাধ্য হইয়া দেখা করিয়াছিলাম। এই সুধামাধবও আমাকে দেখিতে পায়, ইহাতে সে ঈর্ষায় উন্মত্তপ্ৰায় হইয়াছিল, DD BDBD Di BB DDD S SBDDB BBD DBDB BDB করিয়া তাহার একখানা ছবি দিয়া ৰলিল, “আমি বেশীদিন বঁাচিব না, এখানা থাকিলে ত্বাবুও আমার কথা তোমার মনে পড়িবে।” আমি ছবিখ্যা পদকটি সুখিয়াল৷ লক্টক্লান অঙ্গার কাছে শুনিলাম নে,