পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eडि5ख्छ|-2ब्लिन्म | ২৩৭ 6 o প্রকৃতই, সুরেন্দ্ৰনাথের ফাঁসী হইল না । এদিকে গোবিন্দরাম ট্ৰেণ না পাইয়া বিশেষ চেষ্টায় তৎক্ষণাৎ একখানি গাড়ী সংগ্ৰহ করিয়া তীরবেগে কলিকাতার দিকে ছুটলেন। ভোর হইবার কিঞ্চিৎ পূর্বে কলিকাতায় আসিয়া উপস্থিত হইলেন, সঙ্গে হাবা ও সেই ব্ৰাহ্মণ । তিনি তৎক্ষণাৎ পুলিসের বড় সাহেবের সহিত দেখা করিলেন। সাহেবকে অধিক কিছু বলিতে হইল না। সাহেব হাবাকে দেখিয়াই সকল ব্যাপার বুঝিতে পারিলেন ; অধিকন্তু বিনোদিনীর দাসীর সেই আত্ম-কাহিনীতে প্ৰায় সকল তথ্যই আবিষ্কৃত হইয়া পড়িল ; তখন। সাহেব ঝটিতি গোবিন্দরাম হাবা ও ব্রাহ্মণকে লইয়া উচ্চ কৰ্ম্মচারিগণের সহিত সাক্ষাৎ করিলেন ; তৎপরে ফাঁসী হইবার একটু আগেই জেলে ‘আসিয়া ফাসী স্থগিত করিলেন। शानी झूछेवा ना বটে, তবে সুরেন্দ্ৰনাথকে আরও কয়েকদিন জেলে থাকিতে হইয়াছিল। কৃতান্ত সম্বন্ধে অনুসন্ধান আরম্ভ হইল। মাতাল শুষ্ঠামসুন্দরকে হাত করিয়া কৃতান্ত নরেন্দ্ৰভূষণের সমস্ত অর্থ যে এক আত্মসাৎ করিবার চেষ্টায় ছিল, তাহার অনেক প্ৰমাণ পাওয়া গেল। নরেন্দ্ৰভূষণ বাবুর চারি ভগিনীর চারি ওয়ারিসন ছিল, প্ৰথম শুমসুন্দর-দ্বিতীয় সুহাসিনী-তৃতীয় লীলা-চতুর্থ বিনোদিনী। শেষের তিনজনকে সরাইতে পারিলেই সমস্ত টাকা শু্যামসুন্দর পায়-খামসুন্দর পাইলেই কৃতান্তের হইবে ; মাতালের নিকট