পাতা:প্রতিজ্ঞা-পালন - পাঁচকড়ি দে.pdf/৮৯

ro প্ৰতিজ্ঞা-পালন । “তৰে-তাবে-হয় ত এই বাড়ীর কত্রী ঠাকুরাণীর হইবে।” এই সময়ে দরজার পার্থ হইতে সুহাসিনী শব্দ করিল। তাহার ইচ্ছা! যে সুরেন্দ্রনাথকে ডাকে, কিন্তু সুরেন্দ্রনাথ TSR VfGINS VfGCPR না। তিনি বলিলেন, “আমার কোন পকেট বই হারায় নাই ; তুমি qथन दिलांब्र श्रड ईि।” আগন্তুক নড়িল না, বলিল, “তা-তা-আপনার নাম লেখা আছেঅনেক টাকার নোট। ইহাতে আছে-” , (बांक्षा निब्रा) ‘ना, अiमांग ब्र १टकों दद्दे नव।” সুহাসিনী আর আত্মসম্বরণ করিতে পারিল না-সে ধীরে ধীরে সেই • গৃহমধ্যে প্ৰবেশ করিল। তাহাকে দেখিয়া সুরেন্দ্ৰনাথ বিরক্তভাবে বলিলেন, “তুমি এখানে কেন ?” সুহাসিনী তাহার বিরক্তভাব লক্ষ্য না করিয়া বলিল, “এখানে আর কেহ নাই-আমার বোধ হইতেছে, তোমাকে আমি যে নোট-বইখানা বিয়াছিলাম-সেইখানাই ইনি পাইয়াছেন।” আগন্তক মন্তক কণ্ডয়ন করিতে করিতে বলিল, “তাঁহাই নিশ্চয়, পাঁচ শত টাকার পাঁচখানা নোট ছিল ।” সুহাসিনী সুরেন্দ্রনাথের দিকে ফিরিয়া বলিল, “হা, এখন বুঝিয়াছি, কেন হার আন নাই-নোটিশুদ্ধ পকেট বইখানা রাস্তায় ফেলিয়া দিয়াছিলে ; এই ভদ্রলোক না পাইলে টাকাগুলি সব যাইত-ইহাকে नहछे कबू ।” আগন্তুক বলিল, “না-না-আমি কিছু চাই না-আপনাদের জিনিয় যে ফেরৎ দিতে পারিলাম, ইহাই আমার পরম সৌভাগ্য ; মনে ৱাখিবেন, এই পৰ্যন্ত। তবে লালদীৰীতে খুনের ছবিখানি আমি দেখিতে চনা গেলে-হয় তা আর কেহ এখানা পাইত ” ৯ .