পাতা:প্রতিভা (বর্ষ ৪) - অবিনাশচন্দ্র মজুমদার.pdf/১০৫

বংশোৎকর্ষ বিজ্ঞান ও বৰ্ত্তমান হিন্দুসমাজ * একটা জাতির উন্নতি সংসাধন করিতে হইলে প্ৰধানতঃ দুইটী বিষয়ে মনোযোগ দিতে হইবে। প্রথমতঃ, বংশোৎকর্ষ বিজ্ঞানের (Eugenics) সাহায্যে এরূপ সামািজক বিধিব্যবস্থা প্রণয়ন করিতে হইবে যাহাতে জাতুির মধ্যে উত্তরোত্তর সুযোগ্য ব্যক্তির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, এবং অযোগ্য ব্যক্তির সংখ্যা হ্রাস পায়। দ্বিতীয়তঃ, eFiö6si f*qFiôf*qFʻ qq eq|qRRfiq 2qqtañ evgf5 EtBtDBDBD DBDDDSSLLLGGLLLLLLLSSKYK DDDE DDS শুক যাহাতে সুযোগ্য ব্যক্তিগণ তঁহাদের দক্ষতার উপযুক্ত কাৰ্য সম্পাদন করিতে সক্ষম হন। বৰ্ত্তমান প্ৰবন্ধে প্রথমোক্ত উপায়টা সম্বন্ধেই আলোচনা করা बांछेtउछ । বংশোৎকর্ষ বিজ্ঞানের মূলভিত্তি বংশক্রমের নিয়মের (Law of IIeredity) st; aft's 8&stic tri ਣਤ “NNSDAQ ‘N NSOS TY22J লোকের বংশেষ্ট সচরাচর সুস্থ, বুদ্ধিমান ও চরিত্রবান লোক জন্মিয়া থাকে, এবং কয়েকটী পীড়াবিশেষ দ্বারা আক্রান্ত, নিৰ্ব্বোধ ও চরিত্রহীন লোকের বংশে প্রায়ই SDDBDBDBDBD EBD TD DDSS SED BBDDB BD DKKS নার হিত আকাঙ্ক্ষা করে তাহা হইলে এমন ব্যবস্থা করিতে BBDD DDBD L DBDBB BBDKK DBD অল্পসংখ্যক সন্তান উৎপাদন করিতে পারে এবং পূর্বোক্ত যোগ্য ব্যক্তিগণ যথা সম্ভব অধিকসংখ্যক সন্তান জন্মাইতে পারে। কাজেই দেখা যাইতেছে, বিবাহের °fa-Pff. f. ÁbeD (Selection through marriage) বংশোৎকর্ষের পক্ষে সর্বাপেক্ষা প্রয়োজনীয় বিষয়। সম্প্রতি আমেরিকার যুক্ত রাজ্যের কয়েকটী ষ্টেটে (state) বংশোৎকর্ষ বিজ্ঞানের অনুমোদিত কয়েকটী আইন প্ৰণীত হইয়াছে। বিবাহের পূৰ্ব্বে পাত্র ও পাত্রীকে গবর্ণমেণ্টের নিকট হইতে এই মৰ্ম্মে একখানি প্ৰশংসাপত্ৰ লইতে হয় যে, তাহদের কোনও কঠিন রোগ নাই, বুদ্ধির ও চরিত্রের কোনও विश्व 6यास नाई, এবং তাহারা সন্তান পালনে সক্ষম। ইহা দ্বারা সমাজ্যের মহোপকার সাধিত হইবে সে সম্বন্ধে কোনও ক্রমের প্রভাব সম্বন্ধে এখনও বাদানুবাদ আছে BYD DSS DBDBB DBBDDSDKK SLE . 飘 C কিন্তু স্কুলতঃ নিম্নলিখিত কথাটী অবিসংবাদিত সত্য? সন্দে ଅ{ V दणिब्रा अश्1 कब्रां बांग्र। श४, बूकियान ७ bब्रिजबान ; ট্রানারূপ অপরাধীর সম্বন্ধে যেরূপ পুঙ্খানুপুঙ্খ ও বিশ্বাস্য সেন্সস বিবরণ ( 'ensus) সংগৃহীত হয় আমাদের দেশে সেরূপ SLSLSLSL LSSL LLLSLLLSLSLSLS -- Idserer -- ---- и и as a • कनिकाला गाश्ठिा गधिलभौष्ठ अर्टिङ । BDD DS LLS BBB BBDD DBBD KDBBDBDDD