পাতা:প্রবন্ধ পুস্তক-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(ge সাংখ্যদর্শন। शांनि न । श्रेषङ्ग प्रश्नाउब्र निग्नरु, उँीशंद्र क्लउ निश्श (मर्षि তেছি, নিয়মাতিরিক্ত স্কৃষ্টির কথা আমি বলিতে পারি না।” ७क्र१कांद्र ¢रुन ¢कांन शैशैग्नांम ७हे मठांस्त्रशै। हेशद्र মধ্যে কোন্‌ মত অ্যথার্থ, কোন্‌ মত যথার্থ, তাহ আমরা কিছুই বলিতেছি না। যাহার যাহ বিশ্বাস, তদ্বিরুদ্ধ আমাদের किङ्कहे दङवा नाहे । षांशांtशत्र रजितांद्र (रुवन ७हे छैtफ*ा যে, সাংখ্যকারকে গ্ৰায় এই মতাবলম্বী বলিয়াবোধ হয়। সাংখ্যकांद्र श्रेश्वब्रव्र अलिङ्ग शtनन न, उांशं **ां९ रनिरु । किडू তিনি “সৰ্ব্ববিৎ সৰ্ব্বকৰ্ত্তা" পুরুষ মানেন, এইরূপ পুরুষ মনিয়াও র্তাহাকে স্কৃষ্টিকর্তা বলেন না; স্মৃষ্টিই মানেন না। এই জগং প্রাকৃতিক ক্রিয়া মাত্র বলিয়া স্বীকার করেন। (ক)র কারণ (খ) ; (খ)র কারণ (গ); (গ)র কারণ (ঘ); এই রূপ কারণ পরম্পর অনুসন্ধান করিতে করিতে অবশ্য একস্থানে অস্ত পাইয়া যাইবে ; কেন না কারণশ্রেণী কখন অনন্ত হইতে পারে না। আমি যে ফলট ভোজন করিতেছি, ইহা অমুক বৃক্ষে জন্মিয়াছে; সেই বৃক্ষ একটা বীজে জন্সিয়াছে; সেই বীজ অনাবৃক্ষের ফলে জন্সিয়াছিল; সেই বৃক্ষও আর একটা বীজে জন্মিয়ছিল। এই রূপে অনন্তামুসন্ধান করিলেও অবশ্য একটা আদিম বীজ মানন্তে হইবে। এইরূপ জগতে যাহা আদিম বীজ, যেখানে কারণ মুসন্ধান বন্ধ হইবে, সাংখ্যকার সেই আমি কারণকে মূল প্রকৃতি বলেন। (১৭৪) , গছুৎপত্তি সম্বন্ধে দ্বিতীয় প্রশ্ন এই, যে মূল কারণ যাহাই তুষ্টক, সেই কারণ হইতে এই বিশ্ব সংসার কি প্রকারে এই রূপাবয়বাদি প্রাপ্ত হইল ? সাংখ্যকারের উত্তর এই – এই জাগতিক পদার্থ পঞ্চবিংশতি প্রকার,— ১। পুরুষ। "