পাতা:প্রবন্ধ পুস্তক-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

of o হিন্দুধর্মের নৈসর্গিক মূল। নব্য বাঙ্গালি সম্প্রদায় প্রচলিত হিন্দুধৰ্ম্মকে উপধৰ্ম্ম পরি. পূর্ণ এক বিষময় ফলের আধার স্বরূপ জানেন। যে পূৰ্ব্বপুরুষগণ ইহার উদ্ভাবন এবং সংস্করণ করিরছিলেন, এবং র্যাহারা ইহাতে বিশ্বাস করেন তাহাদিগকে আমরা ঘোরতর মূর্খ মনে করি। এদিকে আবার সেই পূৰ্ব্বপুরুষগণের প্রণীত কাব্য ও দর্শন, দি দেখিয়া তাহাদিগকে মহাত্মা মনে করি। এরূপ মাহাত্মা এরং মূর্খতা কি প্রকারে একত্র সংযুক্ত হইল, এ গ্রন্থ একবারও আমাদের মনে উদয় হয় না। বাস্তৰিক পৌরাণিক ধৰ্ম্মে निशान कि ७झ१ cषाद्गङद्र भूर्धउl ? शाश ठिन गश्य द९गब्र অবাধে কোটি কোটি মনুষ্যের ভক্তির বিষয় হইয়া আসিতেছে, সৰ্ব্ববিজয়ী ইসলাম ও খ্ৰীষ্ট ধৰ্ম্ম যাহার তেজোহ্রাস করিতে नमर्थ श्य नाहे, गर्सदिखौ cरोक५* शाशव्र निकझे १ब्राष्ट्रङ হইল, তাহা কি কেবল মূর্খতার ফল ? তাহার কি কোন নৈসগ্রিক ভিত্তি নাই ? না থাকিলে এত বল হইবে কেন ? সেই নৈসর্গিক ভিত্তির আমরা অনুসন্ধানে প্রবৃত্ত হইব। কিন্তু পূৰ্ব্বকালে এই ভিত্তি যে আকারে আর্যগণের চক্ষে দীপামান হইয়াছিল, আমরা তাহা আর খুজিয়া পাইব না। তাহার কি প্রকারে চিন্তা করিতেন, কি গুণালীতে বিচার করিতেন, আমরা তাহ বুঝিতে পারি না। আমরা যাহা অনেক আঁচু সদ্ধান করিয়া, অনেক বিচার করিয়া স্থির করি, তাহারা হয় ত তাহা কেবল অভ্যন্তরিক দৃষ্টিতে দেখিতে পাইতেন। আমরা সে পথে বাইব না—গেলে কিছু বুঝিতে পারিব না-কিছু বুৰাইত পারিব না। এখন কোন তত্বের নৈসৰ্গিক ভিত্ত্বি বুঝাইতে