পাতা:প্রবন্ধ সংগ্রহ - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शाखाद्मऊ ९३ १ौऊा >b'S তিন-পাই প্রক্ষিপািত, এ বিষয়ে সকল পন্ডিত, মায় তিলক, একমত। সেই এক পাই আমি বিরাটপবের অন্তভূর্ত করে, বাদবাকি অংশটি উপাখ্যানপাব নামে উত্তরভারতে স্থান দিতে চাই। আর তাতে যদি কারো। আপত্তি থাকে তা হলে বলি, পবভারত দশ পাব, আর উত্তরভারত অন্ট পাব। SO আমি জনৈক বন্ধর মাখে শািনলাম যে, শান্তিপর্ব থেকে শার করে সবগারোহণপব পৰ্যন্ত অস্টপবৰ্ণ যে মহাভারতের অন্তরে পাইকোরি হিসেবে প্রক্ষিত, এ কথা নাকি সবাই জানে। যদি তাই হয় তো আমার এ গবেষণার ফল হচেছ পণিডতের তেলা মাথায় তেল ঢালা। কিন্তু আমার এই গবেষণা যে ব্যথা হয় নি, তার প্রমাণ, মহাত্মা তিলক এ সত্য হয় জানতেন না, নয়। মানতেন না। আর পান্ডিত্যের হিসেবে তিনি কোনো জমান পন্ডিতের চাইতে কম ছিলেন না। তিনি বলেছেন যে, বতমান মহাভারত এক হাতের লেখা। বতমান মহাভারত যে এক হাতের লেখা নয়, এবং এক সময়ের লেখা নয়, তাই প্রমাণ করবার জন্য আমি এই অনধিকারচর্চা করতে বাধ্য হয়েছি। আমার আসল জিজ্ঞাস্য হচ্ছে, গীতা মহাভারতের ভিতর প্রক্ষিপত কি না। বতমান মহাভারতের শেষ আট পাব ছোটে দিলেও এ প্রশেনর উত্তর পাওয়া যায় না, কেননা গীতা পােবভারতের ভীষ্মমপবের অন্তভূতি, উত্তরভারতের নয়। সতরাং যে সমস্যার মীমাংসা করতে হবে সে হচ্ছে এই যে, গীতা ভারত-কাব্যের অঙ্গ, না, তার অঙ্গপথ পরগাছা ? গীতাকাব্যের রােপ দেখেই আমরা ধরে নিতে পারি। নে যে, ও ফল ভারত-কাব্যের অন্তর থেকে ফটে উঠেছে। অকিডের ফলও চমৎকার, কিন্তু তার মাল ঝোলে আকাশে। উক্ত বিচার আমার সময়ান্তরে করবার ইচ্ছা আছে। এ স্থলে শািন্ধ একটা কথা বলে রাখি। আদিপবোঁ ভীমপবকে বিচিত্রপাব বলে বৰ্ণনা করা হয়েছে। এ পবের এই বৈচিত্র্যের কারণ, এতে যাদ্ধপ্রসঙ্গ ব্যতীত হরেকরকমের দার্শনিক ও বৈজ্ঞানিক প্রসঙ্গ আছে। ভীষ্মমপব এক হাতের লেখা নয়। এ-সব প্রসঙ্গের বেশির ভাগই প্রক্ষিপািত এবং গীতাও তাই কি না, সেইটিই বিচায । काठिक s०७8