পাতা:প্রবন্ধ সংগ্রহ - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*ार्टान-विश्व ब्राछकूभान विखणि थाँ S86 সেই “মরখে বড়ো দড়ো” ব্ৰাহ্মণ পাঠান আসোয়ারদের বললেন এই যতি ব্যাধিতে কতু হয়েত মাছিত। অবহি চেতন পাব হইব সংবিত ৷ ক্ষণেক ইহা বৈস বান্ধি রাখহ সবারে। ইহাকে পাছিয়া তবে মারিহ আমারে৷ এ কথা শানে পাঠান কহে তুমি পশ্চিমা দইজন। গৌড়িয়া ঠিক এই কাঁপে তিনজন ৷ বাঙালি বেচারারা ভয়ে কাঁপছে, তার থেকে প্রমাণ হল তারাই মহাপ্রভুকে খান করেছে। একালেও আদালতে demeanour থেকে অপরাধের প্রমাণ হয়। সতরাং সে তিন বেচারার হাতে হাতে প্রাণদন্ড দেওয়াই স্থির হল। এ ক্ষেত্রেও উত্ত গোবেচারাদের প্রাণরক্ষা করলেন সেই নিভীকি রাজপত বৈষ্ণব। কৃষ্ণদাস কহে আমার ঘর। এই গ্রামে। দইশত তুরাকী আছে দই শত কামানে ৷ qशनि आनद नव उाभि यपि शकात्रि। ঘোড়া পিড়া লটি লবে তোমা সবা মারি৷ গৌড়িয়া বাটপাড় নহে তুমি বাটপাড়। তীর্থবাসী লট আর চাহ মারিবার। শনিয়া পাঠানমানে সংকোচ বড় হইল। হেনকালে মহাপ্ৰভু চেতন পাইল৷ এর পর পাঠানদের মধ্যে যে একজন পীর ছিলেন, তার সঙ্গে মহাপ্রভুর শাস্ত্ববিচার শর হয়, এবং সে বিচারে পরাস্ত হয়ে পীর সাহেব মহাপ্রভুর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন, 리적 রামদাস বলি প্ৰভু তার কৈল নাম। আর এক পাঠান তার নাম বিজলিখান৷ অল্পবয়স তার রাজার কুমার। রামদাস আদি পাঠান চাকর তাহার। কৃষ্ণ বলি পড়ে সেহি মহাপ্রভুর পায়। প্ৰভু শ্ৰীচরণ দিল তাহার মাথায় ৷ এই হচ্ছে পাবোেন্ত ঘটনার সংক্ষিপত বিবরণ। পীর ও প্রভুর শাস্ত্ৰবিচারের পরিচয় পরে দেব; কারণ সে বিচার অতি বিস্ময়জনক। তার পর কি কারণে রাজকুমার বিজলি খাঁকে ঐতিহাসিক ব্যক্তি মনে করি তা বলব। প্রথমে এরকম ঘটনা ঘটা যে সম্পভব তাই দেখাবার জন্য দেশ-কালের কিঞ্চিৎ পরিচয় দেওয়া আবশ্যক। O শীল মহাশয় অনামান করেন যে, মহাপ্ৰভু যখন বন্দাবন-অঞ্চলে তীৰ্থভ্ৰমণে যান তখন সিকান্দর লোদি দিল্লির পাতাশা এবং আগ্রা ছিল তাঁর রাজধানী। ১৫১৭