পাতা:প্রবন্ধ সংগ্রহ - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নািতন ও পরাতন \OGA পদাৰ্থ যে লতাজাতীয়, এবং বাক্ষজাতীয় নয়, তারই-বা প্রমাণ কোথায়। গাছের মতো সোজাভাবে সরলরেখায় মাথা ঝাড়া দিয়ে ওঠা যে মানবধর্ম নয়, কোন যান্তি কোন প্রমাণের বলে বিপিনবাব এ সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন তা আমাদের জানানো উচিত ছিল; কেননা পালমহাশয়ের আস্তবাক আমরা বৈজ্ঞানিক সত্য বলে গ্রাহ্য করতে বাধ্য। নই। উন্তি যে যান্তি নয়, এ জ্ঞান বিপিনবাবরে থাকা উচিত। উত্তরে BLB DD BDDBBDB DBS DBBDBBDB DBBDDSgB BDBD BDDDBDDD DDDB উধৰ গতিমাত্রকেই যে সক্রের আকার ধারণ করতে হবে, জড়াজগতের এমন-কোনো DDDuB DDBDB DBB DDD D DDD BD DD BBB BBB BBB DDDD BBB সেই একই নিয়মের অধীন এ কথা তিনিই বলতে পারেন, যিনি জীবে জড় ভ্ৰম

  • ( 5o i

আপনার গতিবেগের অবিচ্ছিন্নতা রক্ষা করিয়া এক সতর হইতে অন্য সতর। যাইতে হইলেই ঐ উদ্ধৰমখী। তিবকগতির পথ অনসরণ করিতে হয়। বিপিনবাবরে এই মত যে সম্পণে ভুল তা তাঁর প্রদর্শিত উদাহরণ থেকেই প্রমাণ করা যায়। ‘তালগাছ যে সরলরেখার ন্যায় উদ্ধৰ দিকে উঠে- তার থেকে এই প্রমাণ হয় যে, যে নিজের জোরে ওঠে সে সিধেভাবেই ওঠে; আর যে পরকে আশ্রয় করে ওঠে। সেই পেচিয়ে ওঠে, যথা, তরর আশ্রিত লতা। দশ ছাত্র রচনার ভিতর ডাইনামিকস বটানি সোশিয়ালজি সাইকলজি প্রভাতি নানা শাস্ত্রের নানা সত্রের এহেন জড়াপট কি বাধানো যে সম্পভব, এ জ্ঞান আমার ছিল না। সম্পভবত পালমহাশয় যে 'নতেন। দন্টি” নিয়ে ঘরে ফিরেছেন, সেই দন্টিতে ধরা পড়েছে যে, সবগের সিড়ি গোল সিড়ি। যদি তাই হয়, তা হলে এ কথাও মানতে হবে যে, পাতালের সিড়িও গোল; কারণ ওঠা-নামার জাগতিক নিয়ম অবশ্যই এক। সতরাং ঘরপাক খাওয়ার অর্থ ওঠাও হতে পারে, নামাও হতে পারে। এ অবস্থায় উন্নতিশীলের দল যদি কুটিল পথে না চলে সরল পথে চলতে চান, তা হলে उाँgद्ध gनाव g९3धा वाग्र ना। G বিপিনবাব যে তাঁর প্রবন্ধের বৈজ্ঞানিক পর্যায়ে নানারপ পরস্পর-বিরোধী বাক্য একত্র করতে কুণ্ঠিত হন নি। তার কারণ তিনি ইউরোপীয় দশন হতে এমন-এক সত্য উদ্ধার করেছেন, যার সাহায্যে সকল বিরোধের সমন্বয় হয়। হেগেলের থিসিস অ্যান্টিথিসিস এবং সিনথেসিস এই ত্রিপদের ভিতর যখন ত্ৰিলোক ধরা পড়ে, তখন তার অন্তভুত সকল লোক যে ধরা পড়বে তার আর আশ্চর্য কি। হেগেলের মতে লজিকের নিয়ম এই যে, “ভাব” (being) এবং ‘অভাব’ (non-being) এই দটি পরস্পরবিরোধী- এবং এই দায়ের সমন্বয়ে যা দাঁড়ায় তাই হচ্ছে “স্বভাব” (becoming) । মানষের মনের সকল ব্রুিয়া এই নিয়মের অধীন, সতরাং সন্টিপ্রকরণও এই একই নিয়মের অধীন, কেননা এ জগৎ চৈতন্যের লীলা। অর্থাৎ তাঁর লজিক এবং ভগবানের লজিক যে একই বস্তু, সে বিষয়ে হেগেলের মনে কোনোরাপ দ্বিধা ছিল