পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

288 তিনি একদিন দেবীর (অগ্রমহিষীর ) সহিত ছাতে বালাতপ সেবন করিতেছিলেন। দেবী গৰ্ত্তিণী ছিলেন । তিনি শত সহস্র মূল্যের রাজকীয় রক্তকম্বল আস্তরণ করিয়া তদুপরি নিষগ্ন চফ্টয় রাজার অঙ্গুলি হইতে শত সহস্ৰ মূল্যের রাজমুদ্রিক ( অজুৰী ) খুলিয়া নিজ অঙ্গুলিতে পরিতেছিলেন ও কথাবার্তা করিতেছিলেন। সেইকালে হস্তলিঙ্গ পক্ষী আকাশমাগে যাইতে বাটতে দূর হইতে রক্তকম্বলাসনে দেবীকে দেখিয়া মাংসপেশী মনে করিয়া পক্ষ গুটাতীয় অবতরণ করিতে লাগিল । রাজা সেই অবতরণ-শব্দে সন্ত্রস্ত হইয়। ঘরে প্রবেশ করিলেন, কিন্তু দেবী গৰ্ভভারের জন্য ও ভয়বিহ্বলতার জন্ত পলাইতে পারিলেন না । পক্ষী কম্বল মৃদ্ধ দেবীকে নথপঞ্জরে গ্রহণ করিয়া উডীন হইল। হস্তীলিঙ্গ পক্ষীর বল পঞ্চহস্তীর সমান । তাতার শিকারকে আকাশমার্গে লইয়া যাইয়া যখাভিলষিত স্থানে আহার করে । দেবী মরণভয়ে ভীতা হইলেও চিন্তা করিতে লাগিলেন যে “তীর্য্যকৃ জাতিরা মনুষের শব্দে ভয় পায়, অতএব আমি যদি চীৎকার করি তবে আমাকে পক্ষী ফেলিয়া দিবে আর আমি তাহাতে গর্ভসমেত বিনষ্ট হইব । এ যখন কোন স্থানে বসিয়া আমাকে খাইবার উপক্রম করিবে তখন ইহাকে চীৎকারের দ্বারা তাড়াষ্টয়া দিব ।” দেবী নিজের স্ববুদ্ধি হেতু এইরূপ নিশ্চয় করিয়া স্তির হইয় রছিলেন। সে সময়ে হিমবান প্রদেশে অল্পোচ্চ মণ্ডপাকার এক মহান স্তগ্রোধ বৃক্ষ ছিল। সেই শকুন তথায় মৃগাদিকে লইয়া খাষ্টত, অতএব দেবীকেও তথায় লইয়া বিটপের অভ্যস্তরে রাথিয়া আগমনমার্গ অবলোকন করিতে লাগিল ; কারণ আগমনমার্গ অবলোকন করা তাঙ্কাদের স্বভাব । সেইক্ষণে দেবী সেই পক্ষীকে তাড়ান উচিত মনে করিয়া উভয় হস্ত উৎক্ষেপণ পূর্বক একবারে পাণিশক ও মুখশব্দ করিয়া পক্ষীকে তাড়াইয়া দিলেন । অনন্তর স্বৰ্য্যাস্তগমনকালে রাজ্ঞীর কৰ্ম্মভোগ হেতু ঝটিকা বহিতে লাগিল এবং সৰ্ব্বদিকগামী মহামেঘ উখিত হইল। তাবৎকাল পর্য্যন্ত সুখে স্থিত সেই রাজমহিষীকে “আর্য্যে ভয় নাই" এরূপ বলিয়া কেহ আশ্বাস দিবাব লোকও প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩১৭ [ ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড তখন ছিল না। তাহাতে দুঃখযুক্ত হইয়া সমস্ত রাত্রি অনিদ্র অবস্থায় রঙ্গিলেন । মেঘবিগম অরুণোদগম ও রাজ্ঞীর পুত্রপ্রসব এককালে এই তিন ঘটনা ঘটিল। মেঘ ও পৰ্ব্বত হইতে সুর্য্যের উদগমনকালে পুত্র হওয়াতে রাজ্ঞী পুত্রের নাম ‘উদয়ন রাখিয়াছিলেন । পূৰ্ব্বোক্ত অল্পকল্পক তাপসের বাসস্থান তাঙ্গার অবিদূরে ছিল । যে দিন বর্ষ হইত সে দিন স্বভাবতঃ তিনি শীতভয়ে ফলাফলের জন্ত বনে বিচরণ করিতেন না । কিন্তু, তিনি বৃক্ষমূলে যাইয়া শকুনদের ভুক্তাবশিষ্ট মাংসের অস্থি সকল আহরণ পূর্বক কুটিত করিয়া তাঙ্গর রস প্রস্তুত করত পান করিতেন ।* অতএব সে দিন তিনি অস্থি আহরণ করিবার জন্ত সেই বৃক্ষমূলে অস্তি অন্বেষণ করিতে করিতে উপরে শিশুর রোদন শুনিয়া তাঙ্কাদের দেখিতে পাইলেন এবং জিজ্ঞাসা করিয়া সব জ্ঞাত হইলেন । তাপস রাজ্ঞীকে অবতরণ করিতে বলিলে রাজ্ঞী বললেন ‘আর্য্য, আমি জাতিনাশের ভয় করি।’ “আপনার কি জাতি ?” “আমি ক্ষত্রিয়া ।” তাপস বলিলেন “আমিও ক্ষত্ৰিয় ।” তাঙ্গকে রাজ্ঞী ক্ষত্ৰিয়মায়া জিজ্ঞাসা করিলেন । তাপস তাহা বলাতে রাজ্ঞী বলিলেন “তবে বৃক্ষে আরোহণ করিয়া আমার পুত্রকে গ্রহণ করুন।” তাপস এক পাশ্ব দিয়া আরোহনমার্গ করিলেন। রাজ্ঞী বলিলেন “আমাকে না চুইয়া শিশুকে লইয়া অবতরণ করুন।” তাপস তাহাঙ্ক করিলেন । দেবীও পরে অবতরণ করিলে তাপস তাহাদের আশ্রমপদে লইয়া যাইলেন। তথায় স্বকীয় ব্ৰহ্মচৰ্য্য ভঙ্গ না করিয়া অনুকম্পাপুৰ্ব্বক নীবার ও অমক্ষিক মধু সংগ্রহ পূৰ্ব্বক যাণ্ড প্রস্তুত করিয়া তাহাদের ভরণপোষণ করিতে লাগিলেন । এইরূপে তাপসের দ্বারা প্রতিপালিত হইয়া কিছুদিন পরে দেবী বিচার করিলেন

  • বৃক্ষমূলে নিপতিত পক্ষীদের ভুক্তবিশিষ্ট ফল সংগ্ৰহ করিয়া তাপস ভোজন করিতেন এরূপ বলিলে গল্পটি স্বসঙ্গত হইত। সম্ভবত আর্য্যবৰ্ত্তে ঐ গল্প ঐরুপ আকারে প্রচলিত ছিল। লঙ্কায় যাইয়া ৰওঁমান जाकांग्न थांब्रन कब्र मछदशग्न । बूरुरषाय वजिब्रांtझ्न "शब्रन्नब्रां★डी তসূস নিপুণ অথবান। বা তস্বপরি দ্বীপমূহি দীপঙ্গলায় সঠিত।" अर्थीं९ ॐांशग्न ब्रक्रिङ अझै अर्षकथांब्र बूण लांज**ौं शेर- दौ°डांषांब्र शूरी हिज । अथवा छां★मटबब्र थठि किडू कsोक्र कब्रांe *रे भरन्नब्र

. مسدوم --- بجکه ه ۔ حي অনস্তর রাষ্ট্রর প্রভাতকালে