পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] AASAASAASAASAASAASAASSAAAAAAS AAASASAAA AAAAS AAASASAAAAAS AAASASASS অবমানই প্রার্থনা করেন, এবং তাছাতেই সিদ্ধিলাভ করিতে পারেন। । কিছু না বলিলেও যে ব্যক্তি র্তাহদিগকে অকল্যাণ অবমানাদি ব্যবহার করে, বা ভয়প্রদর্শন করে, তাহারা তাহাকে সম্মানকারী ব্যক্তি অপেক্ষাও শ্রেষ্ঠ মনে করেন । } মানত্যাগ ও অবমানগ্রহণের ভাব ও উপদেশে ভক্তিগ্রন্থসমূহ পরিপূর্ণ। ভূয়োভূয় উক্ত হইয়াছে যে, নিজে সৰ্ব্বতোভাবে মান পরিত্যাগ কবিতে চইবে, কিন্তু অন্তকে সবিশেষ সন্মান করিতে হইবে ; চরম ক্ষাঙ্কি, চরম সঙ্গিফুতা স্বীকার করতে হইবে ; তাঙ্গ না হইলে সাধু বা ভক্ত হওয়া যায় না। ৯ মহা প্রভু শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য এই জন্যই ংক্ষেপে বলিয়াছেন— “তৃণাদপি সুনীচেন তরেরপি সহিষ্ণুণ । আমামিন মানদেন কীৰ্ত্তনীয়ঃ সদা হরিঃ ॥" শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত কণব ষ্টগষ্ট অবলম্বন করিয়া বলিয়াছেন--- “তৃণ হৈতে নীচ হৈয় সদা লবে নাম । আপনি নিরভিমানী, অন্তে দিবে মান ॥ + "সম্মাননা পরাং হানিং যোগৰ্দ্ধেঃ কুরুতে যতঃ । জনেনাবমতে যোগী যোগসিদ্ধিঞ্চ বিন্দতি ॥" বিষ্ণুপুরাণ, ২.১৩-৪২ । } “যত্রণকথয়মানস্ত প্রযচ্ছতাশিবং ভয়ম্। অতিরিক্তমিৰাকুৰ্ব্বন স শ্রেয়ন্নেতরো জন: ॥” সনৎকুজাতীয়, ১,২৯ । অকল্যাণমবমানাদিকং”—ইতি তত্ৰত্য ভাষ্যে ” “ज्रणिरु६ उन्नु?' শ্ৰীশঙ্করাচাৰ্য্য। শ্ৰীমদ্ভাগবতে ( ১১, ১১- ) সাধু কে ? এই প্রশ্নে শ্ৰীভগবান সাধুর অক্ষান্ত লক্ষণের মধ্যে বলিয়াছেন : “কৃপালুরকৃতদ্ৰোহস্তিতিক্ষু: সৰ্ব্বদেহিনাং । 豪 發 事 अभांनौ यांमझ:" ००० ... I” “সৰ্ব্বদেহিনাং তিতিক্ষুঃ উত্তমাধমনীগনাং অপরাধসহিষ্ণু”—ইতি তটীক।। "তিতিক্ষৰং কারুশিকাঃ সুহৃদঃ সৰ্ব্বদেহিনাম্।" ॐ, ७, २०, २० ।। “শীতোষ্ণসুখদু:খেষু তথা মানাপমানয়োঃ । गैऊt, ७,१ ।। “ভুলাপ্রিয়াপ্রিয়ে ধীরস্তুল্য-নিন্দাত্মসংস্কৃতিঃ। মানাপমানয়ে স্তুলস্তলো মিত্রারিপক্ষয়োঃ ।”

  • ौठी. »8,२s-२८ ।। অতিৰাদাংস্তিতিক্ষেত্ত সাৰমস্তুেত কাঞ্চন ॥”

যতিধৰ্ম্মপ্রকরণে মন্থ, ৬,৪৭ । “क्र चि-छबार्थकालकर विङ्गखि-भी न मूं छ उl ” ভক্তিরসামৃতসিন্ধু, পূৰ্ব্বভাগ, রতিভক্তিলহরী, ১১শ লোক । ভক্ত ও অবমান তরুদম সহিষ্ণুতা বৈষ্ণৰ কৱিৰ । তাড়ন ভৎসমে কারে কিছু না বলিব । কাটিলেহ তরু যেন কিছু ন বলয় । সুখাইয়া মৈলে কারে পাণি ন মাঙ্গয় ॥” श्रांभिलौलt, s१ *ब्रिटककृष्ण ! জ্ঞানী ভগবদ ভক্তগণ শুভাশুভ, নিনাস্তুতি ও মানাপমানে কতদূর সমবুদ্ধি হন, এবং কতদূর তাহাদের সহিষ্ণুতা থাকে তাহা এষ্ট শ্লোকটি প্রকাশ করিতেছে-— “বাস্তৈকস্তক্ষ্যমাণ: স্তাচ্চঙ্গনেনোক্ষিতোহপয়: । নাকল্যাণং ন কল্যাণং স বৈ জ্ঞানী প্রকীৰ্ত্তিতঃ * * এক বাহু কুঠারের দ্বারা ছিন্ন হইতেছে, এবং অপর বাহু চন্দনের দ্বারা লিপ্ত হইতেছে, এই অবস্থায় যে ব্যক্তি বাস্থচ্ছেদনজন্ত অকল্যাণ এবং চন্দনলেপনজই কল্যাণ মনে করেন না, তিনিই জ্ঞানী বলিয়া প্রসিদ্ধ । আমি জানি না কোন মহাত্মা এই দুই পংক্তি লিখিয়া জ্ঞানী ভক্তের আদশ প্রকৃতি অঙ্কিত করিয়া গিয়াছেন তিনিই যথার্থ জ্ঞান ও যথার্থ ভক্তি অনুভব করিয়া কিরূপে তাহা প্রকাশপুৰ্ব্বক লোককে বুঝাইতে হয়, তাহা জানিতেন। সত্য সত্যই এই দুই পংক্তির অতিক্ষুদ্র কবিতাটির দ্বারা জ্ঞান ও ভক্তির অস্তস্তল পৰ্য্যন্ত প্রকটিত হইয়। পড়িয়াছে। ভারতের বৈষ্ণবধৰ্ম্মে ও বৈষ্ণবসাহিত্যে এই ভাবটি ক্রমশ এত প্রবল ও এত উজ্জল হইয়া উঠিয়াছে যে, যাহারা কখনো একবার সাধু বৈষ্ণব দর্শন করিয়াছেন, বা বৈষ্ণব সাহিত্যের কিঞ্চিম্মাত্র আলোচনা করিয়াছেন, র্তাহাদের

  • যখন কাশীতে ছিলাম, সেই সময় একদিন সায়ংকালে গঙ্গাতীয়ে মহামহোপাধ্যায় পূজ্যপাদ লীযুক্ত রাখালদাস স্বায়রত্ন মহাশয়ের নিকট এষ্ট শ্লোকটি শুনিয়াছিলাম। স্বায়রত্ন মহাশয় ইহাকে একটি প্রাচীম শ্লোক বলেন। কোনো পাঠক অণুগ্রহ করিয়৷ যদি ইহার আকর-স্বাম छांनांठेरठ गोप्ङ्गन, उीझ झईtण ॐiझां★ निकल्ले अङि कुठछ इहेव । মহাভারতে ( শাস্তিপৰ্ব্ব, ৩২১ অঃ, ৩৬ গ্লো: ) রাজর্ষি জনক ঠিক এই कथांझे बजिब्रां८कृञ--

“যশ্চ মে দক্ষিণং বাহুং চলনেন সমুক্ষয়েৎ। সৰ্যং বাস্তাপি বস্তক্ষেৎ সমাবেতাবুভৌ মম।” আমি অতিকৃতজ্ঞতার সহিত স্বীকার করিতেছি, “অমৃতবাজার ও বিষ্ণুপ্রিয় পত্রিকার" সম্পদৰ ভগৰদভক্ত পণ্ডিত জীযুক্ত রসিকমেৰিন दिनाङ्कन अशलद्र जांबारक 4हे cन्नाक द्र कष वजिब्रां भिग्रांप्इन। গরুড়পুরাণেও ( পূৰ্ব্বখণ্ড, ১• ২ অঃ, ৭ গ্লে' ) এইরূপ একটি শ্লোক भूहे कृं :দি ফু “ঘঃ কষ্টকৈধিভুদতি চলনৈর্ধশ্চ লিম্পতি । অকুন্ধঃ পরিভুট্টশ সমস্তস্ত চ তস্ত চ ।”