ان هاه ছিলেন- “আমার এই সুখ-দুঃখের কারণ এই লোকের নহে, অথবা দেবতা, জাম্বু, গ্রহ, কৰ্ম্ম বা কালও নহে ; ( তত্ত্বদর্শিগণ ) বলিয়৷ থাকেন যে, ইহার কারণ কেবল মন ; মন সংসারচক্রকে পরিবৰ্ত্তিত করিয়া দেয় । * •••অহঙ্কার সংসারকে প্রকাশ করে, এই অহঙ্কারেরই সুখদুঃখাদি দ্বন্দ্রের সহিত যোগ হয়, কিন্তু প্রকৃতির পরভৃত আত্মার কোথাও কোনরূপে কাহারে দ্বারা সেক্ট স্বম্বসংযোগ হয় না। যাহার এই চিষ্টা করিয়া প্রবুদ্ধ হয়, তাহারা আর ভূতসমূহ হইতে ভীত হয় ন। অতএব আমিও পূর্ববতম মছধিগণ সেবিত সেই পরাত্মনিষ্ঠ। অবলম্বন করিয়া মুকুলের চরণসেবার দ্বারাই এই দুরন্তুপার তিমির উৰ্ত্তীর্ণ হইবে ।’ হে উদ্ধব সেই ব্রাহ্মণ এইরূপে প্রথমে ধনহীন হন, তাহার পর নিৰ্ব্বেদ প্রাপ্ত হন, তাহার পর দুঃখমুক্ত হন, ও তদনন্তর প্রব্রজিত হইয়া পৃথিবী ভ্রমণ করিতে আরম্ভ করেন, এবং অসজ্জনকর্তৃক তিরস্কৃত হইয়াও স্বধৰ্ম্ম হইতে বিচলিত হন নাই । + অঙ্গ এক বৎস, নিজ বুদ্ধি আমাতে স্থাপন করিয়া যোগযুক্ত হইয়া সৰ্ব্বপ্রকারে মনকে নিগৃহীত কর; সংক্ষিপ্ত ভাবে বলিতে গেলে যোগ এই পর্য্যন্তই । ইহার পর खtङ्ग cशांशं नiङ्के ) ।” ; শ্ৰীভগবান ভিক্ষুগীতায় ভক্তের অবমানগ্রহণ-সম্বন্ধে যে “পুণ্য ইতিহাস” কীৰ্ত্তন করিয়াছেন, সেইরূপ ইতিহাসের বিষয় ভক্তির ধৰ্ম্মে প্রেমের ধৰ্ম্মে বিরল নহে ; কত কত মহাত্মা এইরূপ নিদর্শন রাখিয়া গিয়াছেন, তাহাদের সেক্ট ভক্তিশাস্ত্রসমূষ্ট চির সমুদ্ভাসিত । এই পুণ্যশ্লোক মহাপুরুষগণের অস্তুত চরিত্রামৃতের রসাস্বাদযুদ্ধ চষ্টয়া আর একটি “পণ্য ইতিহাসের” উল্লেখ করিতেছি । ভক্তিশাস্ত্রের উজ্জ্বল নক্ষত্র শ্ৰীহরিদাস কতদূর ভগবৎপরায়ণ ছিলেন, তাঙ্গ মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যচক্সের কয়েকটি কথাতেই প্রকাশিত রহিয়াছে । গৌড় দেশ হইতে ভক্তগণ মধুরোজ্জলচরিত্র প্রভ iश्व লীলাচলে উপস্থিত হইলে মঙ্গাপ্রভু যথন অদ্যান্ত ভক্তের সচিত দেখা করিয়া হরিদাসের নিকটে উপস্থিত হইলেন, তখন হরিদাস— “প্ৰভু দেখি পড়ে আগে দগুবৎ হঞ। প্রভু আলিঙ্গন দিল তারে উঠাইঞ ।
- “নায়ং জনে মে স্বখদুঃখহেতু
ন দেবতাঙ্ক গ্ৰহকৰ্ম্মকালীঃ । মনঃ পরং কারণমামনস্তি সংসারচক্রং পরিবর্তয়েদ যৎ ।” ১১-২৩-৩৯ । + "fনবিদ্য নষ্টদ্রবিণে গতকুমং প্রত্ৰজ্য গাং পৰ্য্যটমান ইত্থং । নিরাকৃঙেtহসদ্ভিয়পি স্বধৰ্শ্বদকম্পিতে ইমৃং মুনিরাহ গাথামৃ ॥” ১১-২৩-ae । "তন্মাৎ সৰ্ব্বাত্মন! তাত নিগৃহাণ মনোধিয়া। মষ্যাৰেশিওর যুক্ত এভাৰান যোগসংগ্ৰহঃ ॥” ঐ a৭ । প্রবাসী—পৌষ, )●〉? | ১০ম ভাগ, ২য় থওঁ দুই জনে প্রেমাবেশে করেন ক্ৰন্দনে । প্রভুগুণে ভৃতা বিকল প্ৰভু ভৃত্যগুণে । হরিদাস কহে প্ৰভু না ছুষ্টঙ্ক মোরে। মুষ্ট নীচ অস্পৃষ্ঠ পরম পামরে ॥ প্রভু কহে তোমা স্পর্শি পবিত্র হইতে । তোমার পবিত্র ধৰ্ম্ম নাহিক অামাতে ॥ ক্ষণে ক্ষণে কর তুমি সৰ্ব্বতীর্থে স্নান । ক্ষণে ক্ষণে কর তুমি যজ্ঞ তপ দান ॥ * নিরস্তুর কর চারি বেদ অধ্যয়ন । দ্বিজ ম্যাসী হৈতে তুমি পরম পাবন ॥ শ্ৰীচৈতন্যচরিতামৃত, মধ্যলীলা । এই পরমভক্তাবতংস হরিদাসকে স্বকীয় ভক্তির সামান্ত পরীক্ষা দিতে হয় নাই, সাধারণ দুঃখযন্ত্রণ ও অবজ্ঞা-অবমান সহ করিতে হয় নাই। ষ্টনি যবনবংশে জন্মগ্রহণ করিয়া হরিভক্ত হইয়াছিলেন বলিয়া যবনগণের তাহা নিতান্ত অসহ বোধ হইয়াছিল। এইজন্ত র্তাঙ্কার পরিপীড়ন-উদ্দেশ্রে মুলুকপতির নিকট কাজি অভিযোগ উপস্থিত করিলেন যে, হরিদাস— “शयन झल्लेब्रl कtद्र हिन्शूद्र श्रीकांब्र । ভাল মতে তারে আনি করহ বিচার ॥” শ্ৰীচৈতষ্ঠভাগৰত, আদিখণ্ড । মুলুকপতি হরিদাসকে ধবাষ্টয় আনাইলেন। কিন্তু হরিদাস তজ্জন্ত কিছুমাত্র বিচলিত বা ভীত হন নাই – "কুষ্ণের প্রসাদে হরিদাস মহাশয় । शबटमन्न कि झांग्न. कांटलरश्न नांश् ि७ग्न ॥ “কৃষ্ণ কৃষ্ণ' বলিতে চলিল। সেইক্ষণে । মুলুকপতির দ্বারে দিলা দরশনে।" মুলুকপতি তাঙ্গাকে বুঝাইয়া বললেন যে, যবনের মহাবংশে জন্মগ্রহণ করিয়া সেই জাতির জাতিধৰ্ম্ম আচারব্যবহার লঙ্ঘনপুৰ্ব্বক হিন্দুর ধৰ্ম্ম ও হিন্দুর আচার গ্রহণ করা তাঙ্কার ভাল হয় নাই । অতএব যাহা করিয়াছেন, করিয়াছেন ; এখন তাঙ্গ পরিত্যাগ করিয়া আবার পূর্ব ধৰ্ম্ম গ্রহণপূর্বক তিনি নিজের কলঙ্ক ক্ষালন করুন। হরিদাস মুলুকপতির বাক্য শুনিয়া হাসিয়া উঠিলেন, এবং যাহা বলিলেন, তাহা সকলেরই সৰ্ব্বদা স্মরণযোগ্য— 'শুন বাপ, সবারই একই ঈশ্বর ॥ নামমাত্র ভেদ করে হিন্দুয়ে যবনে। পরমার্থে এক কহে কোরণে পুরাণে ॥" +
- “তেপুস্তপস্তে জুহুবুঃ সন্ন রাষ্য।
ব্ৰহ্মানুচুর্নাম গৃণন্তি যে তে।" শ্ৰীমন্তাগৰত ৩-৩৩-৭। + छूल :-"ब्रकौञit tबळ्ळिrान् षडूकूझेिलनांनां★थञ्जूषाः । মুণামেক্ষে গম্যত্বমসি পয়সামৰ্শৰ ইষ।” মহিয়স্তৰ।
