পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা मखरखरखा भग्नां कांग्रणिकछब्र किर मत्रांनब्रां ॥ কান্নয়ন্তু চ কৰ্ম্মণি যানি তেষাং সুখাবহুং । অনর্থঃ কস্তচিন্ম ভূষ্মামালম্বা কদাচন। অভ্যাখ্যাস্যস্তি মাং যে চ, যে চান্তেইহাপকারিণঃ । উৎপ্রাসকাস্তথাস্তেহপি সৰ্ব্বে স্থাৰ্ব্বোধিভাগিন: ॥" বোধিচৰ্য্যাবতার, ৩-১২, ১৪, ১৬ । লোকের আমাকে প্রহার করুন, নিন্দ করুন, বা ধূলি নিক্ষেপ করুন, তাহারা আমার শরীরের দ্বারা ক্রীড়া করুন, হাস্য করুন, বা আমোদ করুন। আমি তাহাঙ্গের নিকট শরীর অর্পণ করিয়াছি, আমার সে চিস্তার প্রয়োজন কি ? তাছাদের যাহাতে সুখ হয়, সেইরূপেই তাহার অামাকে কাৰ্য্য করান। আমাকে লইয়া কাহারো যেন কখনো কোন चनर्ष न श्छ। ऍशांब्र अभांtरू भिषा cमाध्ष पूषिठ कब्रिtतन, वा যাহার। আমার অপকারী বা উপহাসকারী, তাহারা সকলেই যেন বোধি ( সৰ্ব্বোচ্চ জ্ঞান ) লাভ করিতে পারেন। ভক্তির মহাত্ম্য আশ্চৰ্য্য ! ভক্তের চরিত্র অস্তৃত । ভক্তি ও ভক্তের জয় হউক! আর জয় চউক সেই ভাষার, যাঙ্গ ঐ ভক্তি ও ভক্তের সেই রমণীয় মাঙ্গাত্ম্য বর্ণন করিয়া নিজেকে পবিত্র করিতে পারিয়াছে, ও নিজের সমৃদ্ধি বৰ্দ্ধিত করিতে সমর্থ হইয়াছে ! অন্য ভাষার সম্বন্ধে যাহাই হউক, আমাদের বঙ্গভাষার অভু্যদয়ের মূলে ঐ ভক্তি ও ভক্ত ; এবং এখনো তাতার নবনব কাব্যসৌন্দর্য্যের মূলে ঐ ভক্তি ও ভক্তকেই দেখিতে পাই । আজকাল বঙ্গভাষার অভিনব কবিতাসমূহের মধ্যে একটি বিলক্ষণ ভক্তিভাব পরিলক্ষিত হয় ; অধিকাংশ কবিতাতেই ভগবানের জন্ত ভক্তের দুঃখস্বীকার ও অবমানগ্ৰহণাদির ভাব বেশ স্পষ্টভাবে বুঝিতে পারা যায়। অতি বালকও কবিতা লিখিতে আরম্ভ করিলে দেখিয়াছি, এই ভাবেই তাহার কল্পনাদেবীকে প্রকাশিত করিয়া থাকে। এই শ্রেণীর লেখকের যে সকলেই সত্য-সত্য সেই ভগন্তুক্তিকে অক্ষুভব করিয়া রচনা করে, তাহা নহে ; কিন্তু আধুনিক প্রচলিত সাহিত্যে এই ভাবটি এত বিস্তার লাভ করিয়াছে যে, ইহাই প্রথমে নবকবির হৃদয় আকর্ষণ করিয়া থাকে। বর্তমান বঙ্গসাহিত্যে র্যাহার অনভিভবনীয় প্রভাবে এই ভাবের পুণ্য জাগরণ হইয়াছে, সেই ভগবদভক্ত মহাকবি রবীন্দ্রনাথেরই ভক্তিগাথায় এখানে উপসংহার করি— “আমার মাথা নত ক’রে দাও তোমার চরণখুলার তলে, সকল অহঙ্কার হে আমার যুচাও চক্ষের জলে ।” ঐবিধুশেখর ভট্টাচাৰ্য্য। স্নেহের বন্ধন দিয়া নিশ্চিঙ্গ থাকিতেন। __ ఇ 6 న স্নেহের বন্ধন ( গল্প ) “কাকা, ও জমিটুকু আমাকে ছাড়িয়া না দিলে আমার বড়ই অসুবিধা হইবে, আমার ঘরের পাশের জমি, ও টুকু আপনার বিশেষ কোন কাজে লাগিবে না, কিন্তু উকা না পাইলে আমার এ বাড়ীতে বাস করা উঠিবে।” কাকা বলিলেন, “কিছুতেই যে তোমার পেট ভরে না দেখিতেছি । ষোল আন সম্পত্তির দশ আন তোমাকে ছাড়িয়া দিয়া আমি পাচ জনের অনুরোধে ছয় আনা মাত্র লইলাম, ইহাও তোমার সহ হইতেছে না ? ও জমি আমার ভাগে পড়িয়াছে, উহা তোমাকে দিতে পারিব না ; সরকারী পায়খানাট তোমার ভাগে পড়িয়াছে, আমার একটা পায়খানা না করিলে চলিবে না, আমি ওখানে পায়খানা করিব।” ভাইপো বলিল, “কি সৰ্ব্বনাশ, তাছা হইলে আমাকে যে পৈত্রিক ভিটা ত্যাগ করিতে হয় ! আমার রান্নাঘরের পাশে আপনি পায়খানা করিলে আমি কি করিয়া এ বাড়ীতে বাস করি ?” কাক বলিলেন, “বাস করিতে না পার, উঠিয়া যাও।” খুড়া ভাইপোতে ইঙ্গর পর আর কোন কথা হইল না। দরবেশপুরের মজুমদারের মধ্যবিত্ত গৃহস্থ । হরিশ্চন্দ্র ও মুকুন্দচন্দ্র উভয়ে সহোদর ভ্রাত ; তাছাদের পৈত্রিক অবস্থা তেমন স্বচ্ছল ছিল না, কিন্তু জ্যেষ্ঠ হরিশ্চন্দ্র শুভক্ষণে সাহেব জমীদারদের ডিহী সনাতনপুরের নায়েবী পদ লাভ করিয়াছিলেন ; এই কার্য্যে তিনি যথেষ্ট অর্থোপার্জন করিতেন, সেই অর্থে তিনি পৈত্রিক খড়ো বাড়ী ভাঙ্গিয়৷ প্রকাও পাকা ইমারত প্রস্তুত করিয়াছিলেন ; বাগান, পুকুর ও জমীজমাও প্রচুর করিয়াছিলেন। জমীদারের কাৰ্য্যে ব্যাপৃত থাকায় তিনি সৰ্ব্বদা বাড়ী আসিতে পারিতেন না, কনিষ্ঠ ভ্রাতা মুকুন্দচঞ্জের উপর তিনি সংসারের কর্তৃত্ব ভার অসম্ভব কষ্টয়া هن