পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७% म९थ[1 উপরোক্ত হত্যাকারিগণের আত্মীয়গণ কোন প্রকার শবদtহ বা শ্রাদ্ধাদি করিতে পারিবে না । এই সকল তত ভাগ্যগণের কোন আত্মীয় যদি শ্রাদ্ধাদি করে, তবে তাকার নিজের শ্রাদ্ধাদি রহিত করিতে হইবে অথবা তাঙ্গার আত্মীয় বন্ধুগণ তাহাকে পরিত্যাগ করিবে । যাতারা নিষিদ্ধ ধৰ্ম্মাচার (উপরোক্ত ক্ষেত্রে ) আচরণ করে, তাতাদের সঠিত যাঙ্গাবা সম্মিলিত হইবে তাঙ্গার তাহাদের সহযোগীবর্গও একবৎসর পতিতের দ্যায় যাজন, লক্টতে হক্টবে। s}বই অধ্যাপনা এবং দান ও দান গ্রহণের ক্ষমতা হৃষ্টতে পঞ্চিত থাকিবে । শ্ৰীযোগীন্দ্রনাথ সমাদার । গরু ও জরু ( একটি ফরাসী কবিতার অনুসরণে ) একটি জোড়া বলদ আমার দুধে ধোয়া অঙ্গ, অমন জুড়ি মিলল না আর,—খুঁজে এলাম বঙ্গ । চালার নীচে দাড়িয়ে আছে ঐ দুটি মোব লক্ষ্মী, ওরাষ্ট আমার দুখের তুর্থী, ওরাই পোতায় ঝক্কি , ওরাষ্ট চষে, ওরাষ্ট মান্ডে, ওরাষ্ট জোগায় অন্ন, ভূতের মতন খাটে, কিন্তু দুধের মতন বন্ন ! যে দাম দিয়ে কিনেছিলাম হরিহরের ছত্তরে চতুগুণ তার দিচ্ছে আদায়—দিচ্ছে প্রতি বচ্চরে । মোড়লের ঝি মারা গেলে মনে খুবই লাগবে, (কিন্তু) গরুর ভাল মন্দ হ’লে দাগা বুকে থাকৃবে । থাকমণির বিয়ের খরচ রীতিমতষ্ট করব, নগদ দেব দেড়শো টাকা গয়নাতে গা ভরব ; বাজু দেব, সাঁথি দেব, দেব রূপার পৈচে, জানিয়ে দেব দশ জনেরে কৃপণ আমি নই যে ; দুধুলি গাই দেব তারে—দেব বাছুর স্বদ্ধ, থাকর মুখের জন্তে আমি করব হন্ধ মুদ্ধ ; কিন্তু যদি বলদ জোড়ার উপর সে স্থায় দৃষ্টি, বলব সোজা---"রেখে দে তোর বায়ন অনাস্থষ্টি।’ থাকর মা—সে মারা গেলে মনে খুবই লাগবে, (কিন্তু) গরুর ভাল মন্দ হ’লে দাগ বুকে থাকৃবে। मबौन शश्नTांनी •öጫ¢ নধর দেঙ্গ, দুধের বরণ,—দেখলে চক্ষু জুড়ায় গো, এম্‌নি শান্ত-চড়ই এসে বসে শিঙের চুড়ায়ও ! কেন গোলাম কেবল থাটে !—জোয়াল নিয়ে স্কন্ধে, জাৰ্বনা খায়, আর জাবৰ কাটে ঘনায় যখন সন্ধ্যে, বছর বছব সঙ্গর থেকে কতক আসে কসাই যে, কিন্‌বে বলে বলদ জোড়া ! আমায় বলে “মশাই হে, এত দেব ! তত দেব !” আমি পুলি “নমস্কার ! গরু আমি বেচনাকো, গরুব ভিতর প্রাণ আমার ।” মোড়লের ঝি মারা গেলে মনে খুবই লাগবে, জরুর চেয়ে গরুর কথাই বেশী বেশী জাগবে । শ্ৰীসত্যেন্দ্রনাথ দত্ত । (কিন্তু) নবীন সন্ন্যাসী দ্বাবিংশ পরিচ্ছেদ গঙ্গামণির মুক্তি গদাই পাল চলিয়া গেলে, সন্ধ্যার পর বাগানবাড়ীতে মালী আপনার কুটীরের সন্মুখস্থিত চারপাইথানিতে বসিয়া গদাই-প্রদত্ত একটি বোতল খুলিল। মালীবধু একটা পিতলের ছিপায় থানকতক টেংরামাছ ভাজা ও কিছু বেসমের ফুলুবী দিয়া গেল । তৎসংযোগে মালী বসিয়া বসিয়া বোতলটির রসাস্বাদনে প্রবৃত্ত হইল । মালীর শ্বাশুড়ী সেঙ্গ পথে যাইতেছিল, তাকাকে দেখিয়া সে বলিল—“মাঈ, ভিতরে বন্ধ করিয়া আসিয়াছিস্ ?” বৃদ্ধ বলিল—“ন বেটা, জল দিয়া আসিয়াছি, এখনও চুলায় আগুন দেওয়া হয় নাই ।” “তবে বেশী দেরী করিস না । আনিয়া আমাকে দে।” বৃদ্ধ তখন ধীরে ধীরে বাটীর পশ্চাৎদিকে গিয়া পূৰ্ব্ববর্ণিত দ্বারের তালা, খুলিল। ভিতরে প্রবেশ করিয়া, সেই তালাটি আবার ভিতরের দিকের কড়ায় লাগষ্টয়া বন্ধ কবিয়া দিল । সেখানটায় বিষম অন্ধকার। দেওয়ালের গায়ে তাৎড়াইয়া, একটা কুলুঙ্গী হইতে বৃদ্ধ দিয়াশলাই বাহির করিয়া প্রদীপ জালিল । তখন দেখা গেল, সেটি সব কাজ করিয়া, চাবি