পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ミや ছল । আমাদের দুজনের মধ্যে একটা বিবাদ জমে আছে— আমি তা দূর করে ফেলতে চাই। আমি অপরাধ করেছি— আমার ক্ষমা কর ।” আর কথা বাহির হইল না—অশ্রুতে কণ্ঠ রুদ্ধ হইয়া গেল, সমস্ত দেহের মধ্যে একটা আবেগের স্পন্দন চলিতে লাগিল—নৈরাস্তে স্তব্ধ হইয়া পাথরের মূৰ্ত্তির মতো ইভা দাড়াষ্টয়া রছিলেন । —“আমার কথা ভুল বুঝ না, আমি সত্যই অমৃতপ্ত— पञांभि जऊाझे क्रश्नां 5ांझे-" *. “ইভা ! ইভ !” ফ্র্যাঙ্ক গুমরাইয়া উঠিলেন—“ক্ষম তুমি চাচ্চ ? ক্ষমার পাত্র আমি—আমিষ্ট দোষ করেচি ” “না—না—না” ইভা বাধা দিয়া বলিয়া উঠিলেন— “না—দোষ আমার ! সে কথা আমায় স্বীকার করতে দাও।” বলিয়৷ ষ্টভ ফ্র্যাঙ্কের দিকে সাদরে কর প্রসারণ করিলেন—ফ্র্যাঙ্ক সে হাতথানি হৃদয়ের সমস্ত আবেগ দিয়া বুকের মধ্যে চাপিয়া ধরিলেন ;–ৰ্তাহার চোখ ফাটিয়া অশ্র ঝরিতে লাগিল । ইভা বলিলেন—“দোষ আমার,—আমি স্পষ্টষ্ট স্বীকার করচি দোষ আমার ! তুমি ক্ষমা করেচ বুঝে আমি সুখী হলুম। একদিন আমাদের বাড়ী আসবে না ?” “যাবে। বষ্ট কি !” বলিয়া ফ্র্যাঙ্ক আগ্রহের সহিত ইভার সঙ্গে সঙ্গে চলিতে লাগিলেন । ইভা থমকিয়া দাড়াইয়া পড়িলেন ; ব্যস্ত হইয়া বলিলেন—“কিন্তু কারুর কাছে থেকে তোমায় সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছি না তো ! হয় ত কেউ তোমার জন্তে এতক্ষণ অপেক্ষা করচে—হয় ত তুমি এতদিনে—বিবাহিত—” বলিয়া ইভ একটু করুণ হাসি হাসিয়া চেষ্টার সহিত ফ্র্যাঙ্কের মুখের দিকে একবার চাহিলেন । সে চাহনিতে কী ভয়, কী বেদনা ! ফ্র্যাঙ্ক চমকিয় উঠিলেন--আজ পর্য্যন্ত যে সন্দেহটা তাহার মনে আসে নাই, সেই সন্দেহ তাহাকে আকুল করিয়া তুলিল—ইভার প্রশ্নটা ইভাকেট ঘুরাইয়া জিজ্ঞাসা করিবার জন্ত তাছার মনের মধ্যে ব্যাকুলতা জন্মিতে লাগিল! কিন্তু সে সন্দেহ বেশি ক্ষণ রহিল না ! প্রবাসী—মাঘ, ১৩১৭

  • - AASAASAASAASAASAASAASAASAASAASASAS SSAS "3م وه************====**۹ ه. په ه""بیمه مییعه * سی و عه**۰asss" به-۰**هويه ****. -ي**aa۰***aas۰۶م•**مسیو همههای هایده چه" به ه" و ع*******************sه

{ »०अ छाण, २ग्न थe ফ্র্যাঙ্ক চীৎকার করিয়া বলিয়া উঠিলেন—“বিবাহ ! ন—এ জীবনে নয় ।” দুজনের মুখ দিয়া আর কোনো কথা বাহির হইল না। ষ্টভার মনের বাধ ভাঙিয়া গেছে—হৃদয় হইতে উচ্ছসিত হইয়া অশ্র ঝরিতে লাগিল—ইভা ওড়নায় চোখ মুছিতে মুছিতে চলিতে লাগিলেন। আবেগে ফ্র্যাঙ্কেরও কণ্ঠ রুদ্ধ হইয়া গেল । বাড়ির সামনে আসিয়া ইভা নিজেকে সামলাইয়া লইলেন । লজ্জানত হইয়া বলিলেন-—“ফ্র্যাঙ্ক! কি বলব ! তোমার কাছে দোষ স্বীকার করবার জন্ত, ক্ষমা চাইবার জন্ত এতদিন আমার প্রাণ যে কী ব্যাকুল হয়েছিল ! ক্ষম না চেয়ে আমি পারলুম না । তার জন্তে কি আমায় ঘৃণা করবে ?” “তার জন্তে ঘৃণা ! তোমাকে ঘৃণা !”—ফ্র্যাঙ্ক আর বলিতে পারিলেন না, সম্মুখে লোক আসিয়া পড়িল । র্তাহারা বাড়ির মধ্যে প্রবেশ করিলেন । চতুর্থ পরিচ্ছেদ আর্চিবল্ড ফ্র্যাঙ্ককে অভ্যর্থনা করিলেন বটে কিন্তু তেমন মেহের সহিত নহে । তিনি ইভা ও ফ্র্যাঙ্ককে একত্রে রাথিয়া অন্ত ঘরে চলিয়া গেলেন । ইভা তখন বলিলেন— “ফ্র্যাঙ্ক বোসো—তোমার সঙ্গে কথা আছে!” ফ্র্যাঙ্ক বিস্মিত হইয়া বসিয়া পড়িলেন--ইভার কণ্ঠস্বর যেন কেমন কঠিন, তাহাতে আবেগের স্পন্দন নাই, প্রেমের প্রগল্ভতা নাই, প্রণয়ের সরসতা নাই—তাহার বক্তব্য যেন নিতান্তই সাধারণ ! ফ্র্যাঙ্ক বসিলে তিনি ধীর ভাবে বলিলেন—“ফ্র্যাঙ্ক ! বাবাকে তুমি একখানা চিঠি লিখেছিলে ?” ফ্র্যাঙ্ক বিমর্ষ ভাবে বলিলেন—“হঁ৷ ” --“আঁ্যা ! লিখেছিলে ?” —“ই:- বাবাকে একখানা—তোমাকে দুখান !” “কি ! আমাকেও লিখেছিলে ?” —“হঁ৷ ” —“কিন্তু জবাব পাওনি ?—কেন বল দেখি ?” —“কেন আর কি ! তুমি আমার উপর রাগ করেছিলে তাই । আমি সত্যই অপরাধ—”