পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8>8 পারে না । মনে করুন নমঃপূদ্র সংপূদ্রের পদ পাইলেন । কিন্তু তিনি বৈশু বা ক্ষত্রিয়ের বা ব্ৰাহ্মণের পদবী অতি সাধু ও সুশিক্ষিত হষ্টলেও কেন পাটবেন না, তাহার কোন যুক্তিমূলক কারণ কেহ দেখাষ্টতে পারেন কি ? উন্নতি যে উপায়ে হইতে পারে হউক, কিন্তু ইঙ্কা যেন কেক না ভুলেন যে যতদিন হিন্দুসমাজের ভিত্তি জন্মগত শ্রেণীভেদের উপর স্থাপিত থাকিবে, ততদিন হিন্দুগণ অন্যান্ত শক্তিশালী জাতিদের মত নিবিড় দলবদ্ধ ও শক্তিশালী হইতে পারি বেন না । দ্বারভাঙ্গার মহারাজা নানাধৰ্ম্মমহামগুলের সভাপতি হইয়াছিলেন । ইহাতে হিন্দু বৌদ্ধ ইহুদী খৃষ্টান মুসলমান প্রভৃতি নানা ধৰ্ম্মাবলম্বী লোক অপর কোন ধৰ্ম্মকে আক্রমণ না করিয়া নিজ নিজ ধৰ্ম্মমত সম্বন্ধে প্রবন্ধ পাঠ করেন । এইরূপ ভ্রাতৃভাব যদি ক্ষণিক হয়, তথাপিও ইঙ্গ শুভফলপ্রদ। সভাপতি নিৰ্ব্বাচন সম্বন্ধে আমাদের কিছু বক্তব্য আছে। দ্বারভাঙ্গার মহারাজা উপযুপিরি দুইবার এই মহামণ্ডলের সভাপতি হইলেন। এরূপ হওয়া বাঞ্ছনীয় নছে । ভিন্ন ভিন্ন ধৰ্ম্মসম্প্রদায় হইতে পরে পরে পর্য্যায়ক্রমে সভাপতি নিৰ্ব্বাচিত হওয়া উচিত। তদ্ভিন্ন, এরূপ লোককেই সভাপতি করা উচিত, উন্নত চরিত্র, উন্নত ধৰ্ম্মজীবন, আধ্যাত্মিকতা ও আধ্যাত্মিক জ্ঞান যাহার জীবনের বিশেষত্ব । কোন দেশে নানাপ্রকার ভাষা ও নানা প্রকার বর্ণমালা প্রচলিত থাকিলে তদেশে প্রকৃতিপুঞ্জের ঐক্য ঘট বড় কঠিন । এই জষ্ঠ ভারতবর্ষে একটি সাধারণ ভাষা ও সাধারণ বর্ণমালা প্রচলিত হইলে বড় ভাল হয়। প্রাদেশিক ভাষা ও সাহিত্যগুলির বিলোপসাধন না করিয়াও ইহা করা যাইতে পারে। একলিপি সভার ইহাই উদেশু। মান্দ্রাজ হাইকোর্টের মাননীয় বিচারপতি শ্ৰীযুক্ত কৃষ্ণস্বামী আইয়ার ইহার সভাপতি হইয়াছিলেন এবং একটি যুক্তিপূর্ণ সারগর্ভ বক্তৃতা করিয়াছিলেন। এই সমুদয় ছাড়া প্রেমমহাবিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের যত্নে শিক্ষাসম্বন্ধে আলোচনা সভা বসিয়াছিল। তদ্ভিন্ন, বৈশু মহাসভা প্রভৃতি ভিন্ন ভিন্ন অনেক বর্ণের সভা বসিয়াছিল। ॐांशप्नब्र दांब्रां छांण कॉज cव इहेरङरह ना ठांश मब्र ; প্রবাসী—মাঘ, ১৩১ AA AeSAASAASAASAAeeMAeSASAeMASAeeSAMSAASAASAA AAASAASAASAASAASAASAASAAAS { ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড AASAASAASAASAASAASAAAS কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে জাতিভেদের সংকীর্ণভাব প্রবল হওয়ায় মহাজাতি গঠনে বিঘ্ন ঘটিতেছে। নব্য কবিতা মানুষের তীব্রতম দুঃখ এবং জগতের প্রধানতম অভিযোগ এই যে “কেহ কারো মন বোঝে না কাছে এসে ফিরে যায়।” মন বুঝিতে না পারিলে সহানুভূতি জন্মিতে পায় না, সহানুভূতির অভাব সহযোগিতাকে বিনষ্ট করে, ঐক্যকে স্থায়ী হইতে দেয় না। পৃথিবীর পনের আনা অসিযুদ্ধ ও পৌনে ষোল আন মসীযুদ্ধের মূল মন বুঝিবার অক্ষমতা ; সংসারে র্যাহার প্রবেশ করিয়াছেন তাহাদের কাছে এ কথা নুতন নয়। মন বুঝিবার মন্ত্র যাহারা জানেন, মানবসমাজ তাহাদিগকে মহাপুরুষ নামে অভিহিত করিয়াছে। মহাপুরুষদের মানসিক ক্ষমতা এবং মস্তিষ্কের শক্তি সাধারণের তুলনায় অনেক বেশী ; কিন্তু, মন বুঝিবার মন্ত্রটা ক্ষুদ্র মহৎ সকলের জীবনেই একান্ত প্রয়োজনীয়। বিশেষজ্ঞের বলেন, কাটা গুন্মে গুলাব ফুটাইতে হক্টলে, সাধারণ মস্তিষ্ককে একটু বিশেষত্ব দান করিতে হইলে Culture বা সৰ্ব্বাঙ্গীন শিক্ষাই একমাত্র ব্যবস্থা ; একটু ভাবের চাষ, একটু বুদ্ধির চাষ, একটু সহৃদয়তার চাষ। প্রকৃতি যাহার প্রতি কৃপণ, বিজ্ঞান তাহাকেও কৃপা করিতে প্রস্তুত । Culture বা সৰ্ব্বাঙ্গীন শিক্ষার দ্বারা চিত্তকে বিকশিত করিয়া তুলিতে না পারিলে, জগতের কোনো বড় ব্যাপারের মৰ্ম্ম বুঝিতে পারা যায় না ; কোন সমস্তার দুই দিক দেখিতে না পাইলে তাহার সম্বন্ধে কোনো স্থায্য সিদ্ধাস্তে উপনীত হওয়া যায় না ; মানবজাতির বিচিত্র চিন্ত ও বিচিত্র ভাবের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হইতে না পারিলে সম্পূর্ণরূপে মানুষ হওয়া যায় না । "ৰহত পানী নিৰ্ম্মল ৰন্ধা গন্ধীল হোয় ।” জগতের পরিবর্তনশীল চিস্তাম্রোতের সঙ্গে যে নিজের সংযোগ রক্ষা করিতে পারে তাহার চিত্তই নিৰ্ম্মল, সঙ্কীর্ণ মন বাধা জলের মত অল্পেই দুৰ্গন্ধ হইয় উঠে। बिल्जिठांब्र भएषा भैका ७द९ थैरकjब्र बाषा विळ्जिष्ठां