পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা | SAASAASAASAASAASAASAA AAAS AAA AASAAAA SAeSASAeSAeSAAAAAAASAAAA মহাত্মা কেশবচন্দ্রের ধৰ্ম্মপ্রচার - - ۰--- تیم همه می دهد ه ۶- هت (t)సి AASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAA AAASAASAASAASAASAAAS AAAAAAAS AAAAAS AAAS SAAAA SASAASAAAS যে, ঢাকার নববিধান সমাজের বর্তমান আচার্য ত্রযুক্ত করিয়া চুয়াত্তরটি উপদেশ ওএবঞ্জত প্রদান করিলেন । বঙ্গচন্দ্র রায়, স্ন প্রসিদ্ধ সিবিলিয়ান মিষ্টার কে. জি, গুপ্ত, র্তাঙ্গার ভ্রাতা ডাক্তার পি. এম. গুপ্ত, তাঙ্গার পিতা সাধক কালীনারায়ণ, ডাক্তার পি, কে, রায়, জজ মিষ্টার এ, সি, সেন, বিখ্যাত নিশিকাস্ত চট্টোপাধ্যায় ৪ তাঙ্গার জ্যেষ্ঠ ভ্রা তা নপকান্ত চট্টোপাধ্যায়, মুন্সী জালালুদ্দীন মিয় প্রভৃতি চল্লিশ ব্যক্তি ব্রাহ্মধৰ্ম্মে দীক্ষিত ইষ্টলেন । এই সময় ঢাকা সঙ্গরে কিরূপ ভাবের আবির্ভাব হইয়াছিল, তৎসম্বন্ধে পুৰ্ব্ববঙ্গেব থ্যাতনামা সাহিত্যিক রায় কালীপ্রসন্ন ঘোষ বাঙ্গাপুর, সি, আই, ঈ, মহাশয় স্বয়ং আমাকে যাত। লিখিয়া দিয়াছেন, তাই এই : “স্বনামধগু কেশব তাই র কতিপয় শিষ্য সহ ঢাকায় আগমন করিলেন । কেশৰ প্ৰথম ইংরাজিতে তৎপরে বাঙ্গলায় বক্ততা করিলেন। তাঙ্গর বক্তৃত শবণ করিয়া ঢাকার সকল সম্প্রদায়ের BB BDDS C BBB BBB BBBBB BB BBBS BBB BBBBBBB BBB BBStSBB DDD S BBBBS BBDD BBBB BB নহেন, উহারাও নগর কীৰ্ত্তনে বহির্গত, ঋষিবেশে অশোভিত, রিক্তপদ কেশবচন্দ্রকে ধৰ্ম্মপুবধ মনে করিয়া নমস্কার করিল ; এবং ব্রাহ্মধৰ্ম্মকে একটা আশ্চৰ্য্য ও অতি পবিএ বস্ত জ্ঞানে সন্মান করিতে শিথিল ।" এই ঘটনাব কয়েক মাস পরে, অর্থাৎ ১৮৭০ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারা কেশপচন্দ্ৰ ধৰ্ম্ম প্রচারাগ ইংলণ্ডে গমন করিলেন । ইংলণ্ডের জ্ঞানী ও ধাৰ্ম্মিক চংবাজদিগের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ করিলেন । তাঙ্গার প্রধান পৃষ্ঠপোষক ভারতবর্ষের ভূতপূৰ্ব্ব বড় লাট লর্ড লরেন্স স্বয়ং গ্লাডষ্টোন প্রভূতি বড় বড় ইংরাজের সঙ্গে অবশেষে কেশবচন্দ্র বক্তৃতা ও উপদেশ তিনি র্তাঙ্গার বক্তৃত ও উপদেশের মধ্যে পাণ্ডিত্যের পরিচয় কেশ4চন্দ্র প্রথমতঃ আলাপ পরিচয় করাচয় দিলেন । প্ৰদান করিতে লাগিলেন । দিলেন না, প্রত্নতত্ত্ব অথবা দশন বিজ্ঞানের কথাও উপস্থিত করিলেন না ; কিন্তু অমৃতময়ী ভাষায় ধৰ্ম্মের স্বমধুর ও চিত্তাকর্ষক বিষয়গুলি বর্ণনা করিতে লাগিলেন। কেশবচন্দ্র খ্রষ্টের স্তায় এমনই এক স্বৰ্গীয় ভাবে পূর্ণ চষ্টয়া সরল ভাষায় ধৰ্ম্মের কথা বলিয়। যাইতেন যে, তাঙ্গার প্রত্যেকটি কথা ইংরাজ নরনারীর হৃদয় স্পর্শ করিত ; তাছাদের অন্তরে ভক্তিরস উচ্ছলিত হইয়া উঠিত ; র্তাঙ্গদের চিত্ত আদ্র চক্টয়া যাক্টত । প্রশংসার সীমা রহিল না । এ জন্ত কেশবচন্দ্রের যত্ন অাদর ও তিনি ছয় মাস ইংলণ্ডে বাস ইংলণ্ডের নানা সম্প্রদায়ের শত শত পুরুষ ও নারী প্রকাগু সভা করিয়া তাতার পতি ভক্তি ও সম্মান প্রকাশ করিলেন । বোধ হয় কেশবচন্দ্র ব্যতীত আর কোন বাঙ্গালী ইংরাজ জাতির নিকট এইরূপ শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রাপ্ত হন নাই । এ বিষয়ে কলিকাতার "ইংলিশম্যান” কেশবচন্দ্রের মৃত্যুর পর যাঙ্গ। লিথিয়াছিলেন তাঁচার বঙ্গানুবাদ “আচার্যা কেশবচন্দ্র” হইতে উদ্ধত করিতেছি – "র্তাহার স্তায় কোন হিন্দুষ্ট স্বদেশের বাহিরে এত অধিক প্রখ্যাত হইতে পারেন নাই এবং সমকালে জীবনের সামান্ত সামান্ত কার্যাকলাপেও সৰ্ব্বসাধারণের এত মনোযোগ আকর্ষণ করিতে পারেন নাই তাহার অনর্গল বক্ততা প্রভাবে এবং সাগ্রহ নিৰেনে ইংলণ্ডের জনসমাজ চমৎকুত কষ্টয়াছিল ; এবং কখনও বা অজ্ঞাতসারে বিভ্রান্তও হইয়াছিল। সৰ্ব্বত্রই তিনি ঠাঙ্গর সমুন্নত চরিত্র ও সদগুণাবলী স্বারা লোকের মনে এক গভীর ভাবের উদ্দীপনা করিয়াছিলেন এবং তাঙ্কার স্বদেশের প্রতি ইংরাঞ্জদিগের নবতর মনোধোগ আকর্ষপ করিয়াছিলেন ।” ● কেশবচন্দ যখন তৎকালে লিলতের অধিকাংশ সংবাদপত্রে স্টাক্তার যশোগান করিয়াছেন । ঐ সময় পিলাতের “গ্রাফিক” পত্রে কেশলচন্দ্রের ছবি ও তাঙ্গর সঙ্গে একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয় । উক্ত প্রবন্ধের কিয়দংশের অনুবাদ এষ্ট ঃ-- “ভারত হইতে আলোকসম্পন্ন ইউরোপকে ধৰ্ম্ম নীতির সৌন্দৰ্য্য, সমগ্র মানবজাতির ভ্রাতৃত্ব শিক্ষা দিবার জঙ্ক একবাক্তি আসিলেন । যে ধৰ্ম্মসংস্কারকের নাম এই রচনার শিরোদেশে প্রকাশিত, তিনি নিশ্চয়ই এ যুগের সুবিখ্যাত লোকদিগের মধ্যে একজন । * * কলিকাতা কেশবচন্দ্রের জন্মভূমি। সেখানে ঠাহীর পত্নী ও চারিটি সস্তান তাহার প্রতিগমন প্রতীক্ষা করিতেছেন । এই ঠাকার ৩৩ বৎসর বয়স চলিতেছে । * » তিনি গীটি নিরামিষভোজী ও মাদকত্যাগী, মৎস্য মাংস স্পর্শ করেন না । তিনি উদ্যম ও মুখপূর্ণ ধাতুর লোক : যতই তাকার সঙ্কিত পরিচয় হয়, ততই উহাকে ভালবাসা যায়। সাধুতা, নিৰ্ম্মলতা, ষ্ঠিতকারিতা, ঠাহার চরিত্রের বিশেষ লক্ষণ ।” কেশবচন্দ্র ইংলণ্ডে গমন করিয়া ভারতের কল্যাণের তাই দেথাক্টবার জন্য তাতার ইংলণ্ডে ধৰ্ম্ম প্রচার করিতেছিলেন । জন্ত চিন্তা করিয়াছেন । “ভারতের প্রতি ইংলণ্ডের কর্তৃপা" শীর্ষক বক্ততাব বঙ্গারুবাদ চইতে দু চারিটি কথা উদ্ধত কবিতেছি -- "ব্রিটিশ জাতি যদি ভারতের মঙ্গল করিতে চান, তাছা হইলে সকল শ্রেণীর লোকের উপরে সমান छुटेिं ब्रांथ टरप्राछन । क्लेश्ब्रांछগণের মনে রাখা উচিত যে, ঈশ্বর ভারতবর্ধকে ঠাহীদের হস্তে গুপ্ত রাখিয়াছেন । * * ভারতের প্রতি ইংলণ্ডের প্রথম কৰ্ত্তৰা—শিক্ষকার্য্যের আরও উৎকর্ষ সাধন কর । ভারঙৰীসৗদিগকে রাজতত্ত্ব