পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] ്.സ.ങ്ങ്.-l.--ു.--`` হতাশ সমাধিশয্যা করিবে আশ্রয় সকল সঙ্কর করি ধুলায় বিলীন ? লাবণ্য, রাগিণী আর প্রাণবায়ু মিলি একটি সঙ্গীতরূপে রচিল তোমারে সে কি ঘূর্ণ-বালুকায় যাবে ছড়াইয়া ? নৈশবায়ু তব আয়ু কোন সিন্ধু পানে নিয়ে যাবে ? হায়রে নিঃশ্বাসজীবী প্রাণী, বারেক আসিয়া ভবে ক্ষণেকে ফুরাবি ? এই পরিণামশোকে এত মূল্য তব, মাটিতে মিশাবে বলে তুমি অপরূপ। তবু যদি মোর সাথে কর তুমি বাস চুম্বনে ঢালিয়া দিব দীপ্ত অমরত অধরে তোমার ; লয়ে যাব উদ্ধলোকে,— আলোকে আনন্দে বিশ্ব করিয়া আপ্লত যে হর্ষ উপজে তাহা দুজনে ভুঞ্জিব ! মোর পানে সমুদ্রের প্রথম উচ্ছ,সি হেরিবে সে তুমি ; শিশিরে করিয়া স্বান আরক্তিম ধরণীর কৃতজ্ঞ চাহনি উৰ্দ্ধমুখে,—হেরিবে প্রত্যুষে । মোরা দোহে নাচিব অস্বরতলে,—নিয়ে বারাণসী ঝলসিবে, মৰ্ম্মারবে, করিবে ক্রনন,— উদ্দীপ্ত হইবে উজ্জয়িনী, লুটিবে সে আমাদের পদপ্রাস্তে লয়ে পৌরজনে! উঠিবে প্রোজ্জল হয়ে পুঞ্জারি এসিয়া বিপুল বিকাশে ; মোরা দোহে যাব শূন্তে, আলোকিবে মহাদ্বীপ হতে মহাদ্বীপ, সিন্ধু হতে সিন্ধু ঝলকিবে, দ্রুতহাস্তে তুলিবে আতপ্ত করি সমস্ত ধরণী । না হয় রমণী তুমি দিব তোমা তরে কমনীয় কৰ্ম্মভার ; ধীরে প্রকাশিবে সাগরের পরে, উৰ্ম্মিক্ষুব্ধ ব্যাকুলের মিটাইবে আশা ; অথবা রচিবে তুমি মহীয়লী কল্পপুরী সন্ধ্যাভ্র-শিখরে। ফলায়ে তুলিবে যত্নে ধান্তের মঞ্জরী, ঘনায়ে তুলিৰে তাহে গাঢ় শুiমলিম। مجموعه همه امامیه هم ..همه، م.، ۰۰۰ می भश्श। م. - همیم. یع مهم - همه

    • aa

& DG:

  • هجهه»- همه به همسه... - به "هه ۳۳۰- ده ۰ - ۳۰ مه ۰۰۰,

শীত অরণ্যের জীর্ণ পর্শস্তবকের পীতবর্ণ অস্তিম-সৎকারে রবে তুমি নিস্তন্ধ মুরতি। প্রসন্ন মুহূর্তগুলি প্রশাস্ত কালের সনে মিলি করে লীলা তাহাদের মন্ত্রণায় তুমি দিবে যোগ। অথবা করিয়ো যাহা প্রাণ চায় তব,— চিরক্কর অভাগারে মাধুর্য্যে ভুলীয়ে আনিয়ে বাহিরে ; পাশ্বে লয়ে মৃত জন উৰ্দ্ধমুখে যে তাকাবে দিয়ে তার ভালে স্বর্ণ আশীৰ্ব্বাদী,—মার্জনা-বঞ্চিত জনে প্রসন্ন আলোক হতে কোরোনা বঞ্চিত ; স্বধীর শুশ্ৰুষা দিয়ে করি দিয়ে দূর বিকার রোগীর চিত্তে আশঙ্কার ছায়া।” দেবতার বাক্য শেষে’কছে সুরদাস সবিনয়ে—“এ হেন বিচার শুনি আর কি কহিব, কি দেখাব ক্ষীণ প্রলোভন ? তবু জানি নারীচিত্ত দুরাশার চেয়ে করুণায় ভোলে, তাই কহি দুটি কথা । ওই দেহ বিশ্বের মাধুরী দিয়ে ভর, ফাল্গুনের লাবণ্যে উজ্জ্বল, মাধবীর মদপাত্র, মলয় সমীরে হিল্লোলিত, জীবনের নিশাপ্রান্তে তরুণ অরুণ,— শুধু ওই দেহ তরে নচে মোর প্রেম। প্রণীর তন্ত্রালস দৃষ্টি-অভিঙ্কত কম্প্র স্তন, সঙ্কটজটিল কেশজাল তারে তরে নছে ; ওই যে তোমার মুখ যার লাগি স্বর্ণপুরী ধ্বংশ হতে পারে লোভের বিপ্লবে, অথবা তারুণ্য তব অপূৰ্ব্ব স্বপ্নের মত ছাটল যা মোরে তারো তরে নছে । তবে কেন ভালবাসি ? অমস্ত তোমার পরে আছে পক্ষ মেলি, আধ ছায়া আধ ভাষে পরিপূর্ণ তুমি ; যে কথা বলির্তে সিন্ধু প্রাণপণ বেগে শৈলতটে উঠে উচ্ছ সিয়া—সে বাণীর অর্থ তুমি ; সমীরণে অকথিত যাহা,