পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6.8 o' যে-কোন পদ লষ্টয়া তুলনা করিয়া দেখিলেষ্ট ষ্টহ। বুঝা যায়। ন ব মা লি কী অপেক্ষা নে মা লি অ, মুকু ল অপেক্ষ ম ষ্ট ল, ন দী অপেক্ষ ন ঈ পদ যে অধিক মধুর তাহা যে-কেহ বলিবেন । আলাব নি শ্বাস অপেক্ষা নী সা স, দু ল ভ অপেক্ষ দু ল , ক্লে শ অপেক্ষ কি লে স পদ যে মধুরতর তাঙ্গ কে না স্বীকার করিবেন ? এই মাধুর্যোক্ট আকৃষ্ট চষ্টয়া একদিন ভারত প্রবল ভাবে প্রাকৃত আলোচনা করিয়াছিল । এবং সেই প্রাকৃত, শিষ্যগণের হৃদয়ঙ্গম করিয়া দিবার জন্ত, কত কত পণ্ডিত কত কত প্রাক্লন্ত ব্যাকরণ রচনা করিয়াছিলেন ; কালের গতিতে আজ সেইসমস্ত ব্যাকরণের কোনকোনখানির কেবল নামমাত্র অবশিষ্ট রচিয়াছে * সাহিত্যদর্পণকার সাহিত্যার্ণব-কর্ণধার বিশ্বনাথ “অষ্টাদশভাষাবারবিলাসিনীভূজঙ্গ” ছিলেন ; এই অষ্টাদশ ভাষার মধ্যে সংস্কৃত একটি, এবং অন্ত সতেরটি প্রাক্কত ভিন্ন অব কিছুষ্ট নহে । তাঙ্গার পিতা ভ যা ণ ব নামক গ্রন্থ রচনা করিয়াছিলেন, এবং পুত্রের কথায় জানিতে পারা যায়, তাহাতে বিবিধ প্রাকৃত ভাষার লক্ষণ লিখিত কষ্টয়াছিল ।+ আমরা আজকাল প্রাকৃত জানি না বলিয়াই তাহার আদর করিতেছি না, কিন্তু র্যাঙ্গবা তাঙ্গ জানিতেন, তাতারা মুক্তকণ্ঠে তাঙ্গার যশ গাহিয়া গিয়াছেন। এই জন্তষ্ট বাণভট্টের দ্যায় সংস্কৃতকবিও প্রবরসেনের সে তু বন্ধ ও সাতবাহন নরপতির গা থা স গু শ তী র প্রশংসা না করিয়া নিজের প্রথম কাব্য (হর্ষচরিত) আরম্ভ করিতে পারেন নাই If সংস্কৃত ভাষা অতি সমৃদ্ধ ইহা কোন মূর্থ স্বীকার না কৱিবে । কিন্তু এই সমৃদ্ধির জন্ত সংস্কৃতকে যে প্রাক্লতের

  • শাকল্য, ভরত, কোহল ও বসন্তরাজ-প্রভূতির প্রাকৃতব্যাকরণ দেখা যায় না ; প্রাকৃতসৰ্ব্বস্বকীয় মার্কণ্ডের গ্রন্থারম্ভে বলিয়াছেন যে, তিনি ডাহীদের গ্রন্থ দেখিয়া নিজের গ্রন্থ সুচনা করিয়াছিলেন ।

+ সাহিতাদর্পণ, ৬ষ্ঠ পরিচ্ছেদ । } “জৰিনাশিনমগ্রাম্যমকরোৎ সাতবাহন । বিশুদ্ধজাতিভিঃ কৌশং রতুৈরিব সুভাষিতৈঃ ॥ কীৰ্ত্তি: প্রবরসেনস্ত প্রযাত। কুমুদোজ্জল । সাগরস্ত পরং পায়ং কপিসেনেৰ সেতুন । হর্ষচরিত, ১ম উচ্ছাস, ১৩-১৪। ८धयांनौ-कांड्छन, >०»१ MAeSAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASSAAAAAAS AAASASASS { ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড নিকট গিয়া কতক সম্পৎ অর্জন করিয়া লইতে হইয়াছে, তাক অস্বীকার করিলাব উপায় নাই । গুণাঢ্যের বু ত ৎ কথা আজকাল বিলুপ্ত, কিন্তু তাঁচ চষ্টলেও তাহার সার অংশ এখনো বিদ্যমান রহিয়াছে, তদিন সংস্কৃতসাহিত্য জীবিত থাকিবে, অতি আদরের সক্তিত তাঙ্গ পূজিত ও আদৃত হইবে। গুণাঢ্যের বুহৎকথা পৈশাচী প্রাক্লতে রচিত হইয়াছিল। ইহার মধুর রস পান কবিয়া সংস্কৃতকবিগণ স্বস্ব কাব্যে ভূয়সী প্রশংসা করিয়া গিয়াছেন । * বৃহৎকথা অতিমধুর ছিল বলিয়াক্ট ল্যাসদাস মহাকবি ক্ষেমেন্দ্র তাহা সংস্কতে অনুবাদ করিয়া বু চ ৎ ক খ ম গু রী নামে প্রচার করেন । কিন্তু তাত অতি সংক্ষিপ্ত হওয়ায় সোমদেবভট্ট আবার তাহা দ্বিতীয় বার সংস্কৃতে অনুবাদ করিয়া ক থা স রি ৎস গ র নামে প্রচার করেন। তাতার এষ্ট অনুবাদে মূল হইতে কোন ব্যতায় হয় নাই। { বাণভট্টের কাদম্বরীর যে কথাভাগ অধ্যয়ন করিয়া ংস্কৃতজ্ঞ সমাজ মুগ্ধচিত্ত হন, তাত বাণভট্টের নিজের উদ্ভাবিত নচে ; গুণাঢ্যের পৈশাচী ভাষায় রচিত ঐ বৃহৎকথাই তাঙ্গর মূল, বৃহৎকথা হইতেই তিনি এ কথাভাগ গ্রহণ করিয়াছেন । শ্রীহর্ষের নাগানন্দ, রত্নাবলী ও প্রিয়দশিকা, বিষ্ণুশৰ্ম্মার পঞ্চতন্ত্র ও তিতোপদেশ, ভবভূতির মালতীমাধব, বিশাথদত্তের মুদ্রারাক্ষস, এবং বেতালপঞ্চবিংশতি প্রভৃতি ঐ বৃহৎকথারই অংশবিশেষ গ্রহণ করিয়া রচিত হইয়াছে। প্রাকৃতভাষা পূৰ্ব্বে এইরূপই সমৃদ্ধ হইয়া উঠিয়াছিল । বেদভাষার সহিত প্রাকৃতের সম্বন্ধ পুৰ্ব্বে আলোচনা করা হইয়াছে, এবং দেখা গিয়াছে যে, ঐ উভয় ভাষায় কিরূপ সাদৃশু আছে। লৌকিক সংস্কৃত আলোচনা করিলেও আমরা দেখিতে পাষ্টব যে, কত প্রাকৃত শব্দ তাতার মধ্যে প্রচ্ছন্ন ভাবে রক্রিয়াছে, এবং কত শব্দ প্রাকৃতভাবে অনুপ্রাণিত হইয়া তাঙ্গার মধ্যে প্রবেশ লাভ করিয়াছে। এবং ৯ ধাসবদত্তায় সুবন্ধু, হর্ষচরিতে বাণ, কাৰাদর্শে দণ্ডী, দশরূপকে थनछब्र, ७बर ठाकुछांछ श्रांरब्री चारबक कवि झेशंब्र कथां पशिन्त्र निंब्रां८छ्म । + “क्ष भूल उद्देथटेक्उन्न बमोणणाठिङ्गब।”