পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা | AASAASAASAASAASAASAASAAAS একটা ক্ষুদ্র কুঠুরির ধ্বংসাবশেষ প্রাচীনকালের স্মৃতিকে জাগ্ৰত করিয়া ब्रांषिग्नां८छ् । कोष्ठंब्र काछ ममरडई महे झड़ेब्र शिम्नांtझ । इंझाँ दल আৰষ্ঠক যে সেই নরম পাথরের উপর সমস্ত ভ্রমণকারীই ডাহীদের নিজ নিজ নাম স্বাক্ষর করিয়া রাখিয়াছে। তাহাতে যে সমস্ত তারিখ লেখা আছে যদি তাহ৷ সত্য হয় তবে বহুদিন হইতেই এ স্থলে ইংরাজ দর্শকগণ আসিয়াছে। লাটিন ভাষায় লিখিত একটা তারিখে অষ্টাদশ শতাব্দীর উল্লেখ দেপ{ যায় । উলভারলি হইতে অনতিদূরে (Drake Hall) ড্রেক হল নামক গহবর অবস্থিত। সৌন্দর্য্য হিসাব করিলে ইছ (Holy Austin Rock) হোলি অষ্টিন রকের সমকক্ষ হইবে। যে মাস্ত গৃহের দরজা হইতে সমভূমি পর্যন্ত নামিয়া গিয়াছে তাছার মাঝখানে একটা বিশ্রামের স্থান আছে। পথিক ক্লান্ত হইয়। সেখানে জল পান করিতে পারে তাহার জন্য একটা স্বন্দর পাতকুর রহিয়াছে। পাতকুয়াটি এক শত ফুট গভীর এবং তাছার জল অতি পরিষ্কার । আরও উপরে মুর্গ রাখিবার ঘর, শূকরের ঘর প্রভৃতি ছোট ছোট অনেকগুলি ঘর আছে । রিজ বাহিয়া আরও উপরে উঠিলে একখানি মন্দর বাগান cvाक्षीं पृश्नि । কিন্‌ভার রিজেই গহ্বরবাসীদের বাসস্থান সীমাবদ্ধ নন্তে । গ্রামের অপর পাশ্বে নদীর উপরে ( (iibralter Rock ) জিত্ৰপ্টার রক নামক গহবর অাছে । ইহার পশ্চাৎ দিকে একটা ছোট রাস্ত থাছে । তাহা । উভয় পাশ্বে এমন ভাবে ভগ্নস্তপ্ৰসকল রহিয়াছে যে দেখিলে মনে হয় পূৰ্ব্বে এখানে এই রাস্তার উভয় পার্থে বড় বড় বাড়ী ছিল । দরজা, জানাল, ষ্টেভ প্রভৃতির চিহ্ন স্পষ্ট রহিয়াছে। কিন্‌ভারের গহবরগুলি কত শতাব্দী পূর্বে নিৰ্মাণ করা হইয়াছিল তাহ। নির্ণয় করা যায় না। সেস্থানের ইতিবৃত্ত সম্বন্ধে নানা প্রবাদ প্রচলিত আছে। কিনভার হইতে একমাইল দূরে (Sammons Cave স্তামন্স কেভ নামক গহ্বরে এক রাক্ষস বাস কল্পিত । (Holy Austin Rock ) (stfel asta stor sista az প্রতিবেশী ছিল । বৰ্ত্তমান অধিবাসীর রাক্ষস নহে এবং আশা করা যায় ভবিষ্যতে তাহার। সুসভ্য ইংৰাজের সহিত মিশিয়া যাইবে । শ্ৰীশরৎকুমার রায়, ও স্ব । স্বগ ( একটি আরবী কবিতার ইংরাজী অনুবাদ অবলম্বনে ) শাস্ত্রে গুনি সপ্ত স্বৰ্গ ; অন্তরীক্ষে ছয়টি বিরাজে ; কোথায় সপ্তম স্বর্গ ? মানবের হৃদয়ের মাঝে । পুণ্যবান রহে স্বর্গে;—কবি আর মনীষিরা বলে ; পুণ্য রছে কোন ঠাই ? মানবের হৃদয় অতলে । স্বস্ট জীব স্বর্গে যায় ;–শাস্ত্রকার গিয়াছেন ক’য়ে ; স্রষ্টা বিরাজেন কোথা ? মানবের হৃদয়-নিলয়ে । বাহিরের ছয় স্বৰ্গ,—ক্ষতি নাই—নাই যদি পাই ; প্রাণের পরম স্বৰ্গ, হে বিধাতা ! যেন না চারাই। বুঝিতে পেরেছি প্রভু! সীমাহীন তব কৃপাবলে, হৃদয়টি স্বৰ্গ যার সব স্বর্গ তারি করতলে । ঐসত্যেন্দ্রনাথ দত্ত। ভাগ্যচক্র যায়। কোথাও শুধু একটী ভগ্ন দরজা বা জানালা জাবার কোথাও ব৷ ○ b" ভাগ্যচক্রে ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । ফ্র্যাঙ্ক বাড়ি ফিরিয়া দেখিলেন বাটি স্থিরভাবে বসিয়া আছে । ফ্র্যাঙ্ককে দেখিয়া আসল কথাটা বুঝিতে বার্টির বাকি রহিল না ;–তাহার মনে হুইল সে যাহার জন্ত প্রতীক্ষা করিয়া বসিয়া আছে এইবার তাঙ্গা উপস্থিত । ফ্র্যাঙ্কের মুখভাবে, তাহার কথার স্বরে তাহার আগমন স্বচনী করিতেছে ! বাটি হতাশ হইয়া পড়িল-আত্মরক্ষার কোনো চেষ্টা, কোনো কৌশল আর তাহার অন্তর হষ্টতে সাড়া দিল না । ফ্র্যাঙ্ক গম্ভীর স্বরে বাললেন 4াটি কোনো জবাব “বাটি ! কথা আছে।” করিতে পারিল না--তাঙ্কার বুকের মধ্যে বক্তের তুফান উঠিতে লাগিল, সমস্ত দেহ স্পতি, সে অলস ভাবে শুধু বসিয়া রহিল। ফ্র্যাঙ্ক লঙ্গিলেন “ঠভার সঙ্গে আজ আমার দেথা চল। শুনলুম তারা এখানে অনেক দিন এসেচেন ।” বাটি তখনও কথা কহিতে পারিল না, শুধু একবার কালে কালে কোমল চোখ ফুটি তুলিয়া ফ্যাঙ্কের পানে চাহিল—সে চাহনি কী করুণ, কী নৈরাগুময় ! ফ্র্যাঙ্কের সমস্ত হৃদয়ট তোলপাড় করিয়া কি-একটা ঝড়ের মতে বহিয়া গেল । তিনি ভাবিয়াছিলেন কথাটা বেশ ধীরভাবে, শাস্তভাবে বাটির কাছে পাড়িবেন, কিন্তু কি-জনি-কেন বাটির তখনকার সেষ্ট নিশ্চিন্তত, সেই চুপ-করিয়া-পড়িয়া-থাকা দেখিয়া তাহার সমস্ত শরীরটা ক্রোধে জলিয়া উঠিল । বাটির উপর এই তাহার প্রথম রাগ । এ কি ! এতবড় একটা গুরুতর বিষয়ের আলোচন, ভাঙ্কাতে বাটির কোনো খেয়াল নাই ; সে চুপ করিয়া দিব্য আরামে চেয়ার হেলান দিয়া বসিয়া আছে। অসহ ! ফ্র্যাঙ্ক বুঝতে পারিলেন না বাটির হৃদয়টার মধ্যে তখন কী একটা ভয়ঙ্কর আন্দোলন চলিতেছে-কেন তাহার মুখ দিয়া কথা বাহির হইতেছে না ; তিনি ভাবিলেন বাটি ইচ্ছা করিয়া অবহেলা করিতেছে, তাই তিনি ধীরে স্বন্থে যে কথা বলিবেন বলিয়া ভাবিয়া আসিয়াছিলেন সে কথা বলিবার ধৈৰ্য্যের বাধ মুহুর্তের মধ্যে ভাঙিয়া