পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ) প্রাপ্তপুস্তকের هه - *سي _ه -۶ ه--۰ - ۰ --مم-----م...-۳۰۰-- করিতেছেন মাত্র, তদ্ভিন্ন ঠাহাকে বরাহমিহির বলেন নাই (১) । বরাহমিহির যে সকল গ্রন্থ কারের গ্রস্থ অরলোকন করিয়াছেন, তাহণদের নামও যে বরাহমিহির হইবে তাহার প্রমাণ কি ? রায় মহাশয় বিশ্বকোবের উল্লেখ করিরাছেন, উহাতে বরাহমিহির সংক্রান্ত কতকগুলি ভিন্ন মত মাত্র উদ্ধত হইয়াছে। এতদ্ভিন্ন “আমাদেব জ্যোতিষী” নামক একখানি বাঙ্গালা পুস্তকের উল্লেখ করিয়াছেন, উহ। আমরা দেখি নাই এবং ঐ পুস্তক প্রাচীন শ্রেণীর পণ্ডিত সমাজে আলোচিত হয় ল । নান। কার্যো বাস্ত থাকায় আলোচনার উত্তর দিতে বিলম্ব হইল । আমাদের বক্তব্য আমরা এখানেই শেষ করিলাম । শ্ৰীশরচ্চনা শাস্ত্রী। ه" , - * ه- ۰۰۰------ه ۰۰ - ۰ = ه به حمایی پاح "* - প্রাপ্ত পুস্তকের সংক্ষিপ্ত পরিচয় ব্ৰহ্ম জিজ্ঞাস-দ্বিতীয় সংস্করণ । পণ্ডিত সীতানাথ তত্ত্বভূষণ প্রণীত। ২ ১১ নং কর্ণওয়ালীশ ষ্টট, ব্রাহ্মমিশন পেসে মুদ্রিত। মুদ্রণ ও কাপড়ে BBB BB BBB BBB S BB BBBB BDD BBB BBB BDS BBS BBS BSB BBBB BBBBBB BB BBBS B সমস্ত পূরণ কfরবেন। মুলা এক টাকা মাত্র । গ্রন্থকারের অন্তান্ত গ্রন্থ ২১ •।৩২, কর্ণওয়ালীশ ষ্ট্রীটে পাওয়া যায় । পণ্ডিত তত্ত্বভূষণ দৰ্শন-জগতে সুপরিচিত। কেবল এ দেশে নহে বিদেশেও উহার পণ্ডিত্য আদৃত হইতেছে। প্রায় পচিশ বৎসর যাবৎ তিনি অক্লাস্তভাবে জ্ঞান বিতরণ কধ্যে ব্ৰতী রহিয়াছেন। এই সময় মধ্যে ব্ৰহ্ম তত্ত্ব প্রচারের জন্ত তিনি বহু গ্রন্থ প্রণয়ন করিয়াছেন । কিন্তু সুগের বিষয় এই যে এত দীর্ঘকালের মধ্যেও তাছার মূল মতের কোনও পরিবর্তন হয় নাই । র্যাহার। চিস্তা-জগতের সঙ্গে যোগ রাখিয়া চলেন উাহীদের মতের পরিবর্দ্ধন ও ক্রমবিকাশ অবস্তম্ভাবী, আমুল পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী নছে । কেন না, প্রথম হইতেই সত্যের সম্প্রদর্শন লাভ করিলে এই বিপদের সম্ভাবন নাই। তত্ত্বভূষণ মহাশয় সত্যদর্শী, তাই তাঙ্গর দার্শনিক মতের মধ্যে অবশ্যম্ভাবী বিকাশ দৃষ্ট হইলেও এত দীর্ঘকাল পরেও তিনি বলিতে সমর্থ যে “র্তাহার মূল দার্শনিক মত অপরিবর্তিত রহিয়াছে।” ইহা কম গৌরবের বিষয় নহে । প্রায় বাইশ বৎসর পূৰ্ব্বে যখন "ব্রহ্ম জিজ্ঞাসা" প্রথম প্রকাশিত হয় তখন আমি ইংরাজী স্কুলের তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্র। কিন্তু তখনই আমি এই ব্রাহ্মজিজ্ঞাসার দ্বারা আকৃষ্ট হইয়। দর্শনালোচনার প্রবৃত্ত হই । আমি আমার ধৰ্ম্মমত গঠনে "ব্রহ্ম জিজ্ঞাসার” কাছে বিশেষভাবে ঋণী । এই ব্রহ্মজিজ্ঞাসা সম্মুখে করিয়া কত অনিদ্র রজনীর অধিকাংশ সময় কাটিয়া গিয়াছে। আবার তত্ত্বভূষণ মহাশয়ের স্তায় ব্ৰহ্মতত্ত্ব শিক্ষাদাতা গুরুও সৰ্ব্বল মিলে না। যাক সে কখ। গ্রন্থকার বিজ্ঞাপনে ঠিকই ৰলিয়াছেন, “এই সময়ের মধ্যে দেশে ধৰ্ম্মালোচনার সম্বন্ধে অনেক পরিবর্তন ঘটিয়াছে। এখন জ্ঞানপিপায় ব্যক্তির সংখা অনেক পরিমাণে বৃদ্ধি পাইয়াছে”। কেবল যে ব্যক্তির সংখ্যা বৃদ্ধি পাইয়াছে তাহ! নহে, বুঝিবার শক্তিও বাড়িয়াছে। সুতরাং এই গ্রন্থের প্রথম প্রচারে লোকের মনে যে একটা বিস্ময়ের ভাব আসিয়াছিল, এখন अtब्र उांशंब्र इॉम नांश् । १शन थांब्र ¢कझ झांछिघ्रहाल७ वलिप्स ब], (১) প্রথম মুনিকথিত মৰিতথমবলোক্য গ্রন্থবিস্তরস্তার্থৰ। নাভিলঘু ৰিপুলরচনাভিরুস্ততঃ স্পষ্টমভিধাতুন। __ সংক্ষিপ্তপরিচয় .عه*** SAeSAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAeS eS AAASASASS "७rश्, जांभब्रां ठाँउ शोईtडझि न, टांव (idt'a५) थोड्रेष्ठझिं" । অধ্যাক্সবাদ (Idealism) এখন মানুষের মনের উপর আপনার আধিপতা স্থাপন করিতে সমর্থ হইয়াছে । মানুষ যতক্ষণ চিন্তাবিহীন হইয়া বাস করে ততক্ষণ এই অধ্যাক্সবাদের প্রভাব বুঝিতে পারে না, সহজ বুদ্ধির দ্বারা পরিচালিত হইয়াই জগতে বিচরণ করে, জগৎকে গ্রহণ করে, কিন্তু একটু চিঙ্কার সহিত জগৎতত্ত্ব পধ্যালোচনা করিলেই এই সহজ বুদ্ধির ভ্রাত্তি সহজেই ধর পড়ে। কলেজের ছাত্র মনোবিজ্ঞানের (Psychologyর) প্রথম অধ্যায়ের পাতা উল্টাটয়াই ভাবিতে থাকে, "জামি জগতে না জগৎ আমাতে" ? সঙ্গজ বুদ্ধি যেখান হইতে দেখে, চিন্তাশীলতা সেখান হইতে দেখে না । উভয়ের standpoint « sw I ব্রহ্মজিজ্ঞাসার পাঠক “আজুজ্ঞান ও বিষয় জ্ঞান” অধ্যায়টি বিশেষ মনোযোগের সঙ্গে পাঠ করিয়া দেখিলে দেখিতে পাইবেন, যে অধ্যায়বাদের ভিত্তি শক্ত জমির উপর পতিষ্ঠিত। "জামির” জfস্তত্ব যিনি স্বীকায় করেন ভাঙ্গার পক্ষে অধ্যাক্সবাদ বিস্ময়ের বিষয় থাকিতে পারে না। যিনি “আমি” বস্তুটিকে বিশ্লেষণ করিয়া দেখিতে সমর্থ উাহীর পক্ষে ভাত খাওয়া আর তাৰ খাওয়া একই কথা । এই অধ্যায়টি সমস্ত গ্রন্থের ভিত্ত্বি। যিনি এষ্ট অধ্যায়টি আয়ত্ত করিতে অসমর্থ হুইবেন তাহার পক্ষে সমস্তটাই BBD BBBS BBBS DDSDDS DDBB BB BB BBB BB আত্মাতিরিক্ত সত্তা নাই সে কথা বুঝিবার পক্ষে এই অধ্যায়টি চাৰি স্বরূপ । এই পুস্তক সম্বন্ধে বিশেষ আলোচনা নিম্প্রয়োজন । তত্ত্বভূষণের দার্শনিক মত এত দিন পাঠকবর্গ নানা গ্রন্থের সাহাধো অবগত হইয়াছেন। আমরা গত আশ্বিনমাসের প্রবাসীতে গ্রন্থকারের Philosophy of Brahinaism-এর সমালোচনায় তাঙ্কার কিঞ্চিৎ আভাস দিতে চেষ্টা করিয়াছি। মূল মত একই । সুতরাং তাহার পুনরালোচনা নিম্প্রয়োজন। র্যাহার। ইংরাজী জানেন ন ঠাহীদের জাক্ষেপ কfরবার কিছুই থাকিৰে লা যদি ব্রহ্মজিজ্ঞাসা উtহার পাঠ করেন। এমন কি etis grai Philosophv of Hrahmaism at*i :fsentritts কোন কোন বিষয়ের বিস্তুততর মীমাংস আছে । সুতরাং র্যাহার উক্ত ইংরাজী গ্রন্থ পাঠ করিয়াছেন, উtহারাও বহ্মজিজ্ঞাস পাঠ করিয়া উপকৃত হইবেন । অনেকে অধ্যাক্সবাদের নামে ভীত হন, তাহার কারণ এই, তাহদের একটা ভুল বিশ্বাস আছে, যে উক্ত মতে জীৰ চৈতন্তের জপ্তিত্ব থাকে না। অধ্যাক্সবাদের এমন ব্যাখ্যা নাই তাহ লঙ্কে, কিন্তু তত্ত্বভূষণ মহাশয় তাহার সকল গ্রন্থেই ঐ মতের প্রতিবাদ কfরয় ভীৰচৈতন্তেয় অস্তিত্ব প্রতিষ্ঠিত করিয়াছেন । মায়াখাদ খণ্ডন করিয়া তিনি দেখাইয়া८झ्न ८य ओप्वग्न श्रतिज्र जाखियश्ठ नप्ठ, छइ तादश्ाब्रिक नप्श्, কিন্তু পারমার্থিক সত্তা। “আমি যে ভ্রম বশতঃ আমার জ্ঞানকে সসীম মনে করিতেছি তাছা নহে : ইহার সসীমত্ব প্রকৃত অনতিক্রমণীয় বিষয় । আমার জ্ঞান অনন্ত জ্ঞানের সহিত এক ইহা জানিয়াও, ইহা সম্পূর্ণরূপে স্বীকার করিয়াও আমাকে বাধ্য হইয়। বলিতে হইতেছে যে জামায় জ্ঞান অনন্তু জ্ঞানের আংশিক প্রকাশ মাত্র।” “সুতরাং স্মৃষ্টিরহস্ত ভেদ করিতে ন পারিয়াও, অসীমের ভিতরে সসীম কিরূপে ভেদাভেদ ভাবে বর্তমান তাহা পরিষ্কার রূপে বুঝাইতে ন পারিয়াও আমরা এই নিঃসন্দিগ্ধ সিদ্ধান্তে উপনীত কষ্টতেছি যে জীবের অস্তিত্ব ব্যবহারিক মহে, অধিষ্ঠা-কল্পিত নহে, ইহা পারমার্থিক”। আশা করি বাঙ্গলাভাষাভিজ্ঞ गार्टरूयाप्जब्रहे निकट्टे 4 अझ जापूड इ३८ ।। ی